ঢাকা ০৯:৪৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এমপি আনার হত্যাকাণ্ড : ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মিন্টু আটক

একলকাতায় খুন হওয়া এমপি আনোয়ারুল আজীম আনার হত্যায় জড়িত সন্দেহে ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টুকে আটক করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। মঙ্গলবার (১১ জুন) বিকেলে রাজধানীর ধানমন্ডি থেকে তাকে আটক করা হয়।

এর আগে মিন্টো রোডের নিজ কার্যালয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ গণমাধ্যমকে বলেন, এমপি আনোয়ারুল আজীম আনারের হত্যাকাণ্ডের পর আসামিরা কার কার কাছে ছবি ও ভিডিও শেয়ার করেছে, তা নিয়ে তদন্ত চলছে। সেখান থেকে কেউ আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে কি না, কাদের মাধ্যমে আর্থিক লাভবান হয়েছে, এসব বিষয় তদন্ত হচ্ছে।

ডিবিপ্রধান আরও বলেন, বাংলাদেশে গ্রেপ্তার আসামি ও ভারতে গ্রেপ্তার আসামিদের সঙ্গে আমরা কথা বলেছি। হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মূল ঘাতক আমানুল্লাহ আমান ওরফে শিমুল ভূঁইয়াসহ অন্যরাও আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন। হত্যাকাণ্ডটি ভারতে সংঘটিত হয়েছে এবং সব আসামি বাংলাদেশি। হত্যাকাণ্ডের পর প্রায় সব আসামি বাংলাদেশে চলে আসে।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

এমপি আনার হত্যাকাণ্ড : ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মিন্টু আটক

আপডেট সময় ১০:৩৭:৫০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ জুন ২০২৪

একলকাতায় খুন হওয়া এমপি আনোয়ারুল আজীম আনার হত্যায় জড়িত সন্দেহে ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টুকে আটক করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। মঙ্গলবার (১১ জুন) বিকেলে রাজধানীর ধানমন্ডি থেকে তাকে আটক করা হয়।

এর আগে মিন্টো রোডের নিজ কার্যালয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ গণমাধ্যমকে বলেন, এমপি আনোয়ারুল আজীম আনারের হত্যাকাণ্ডের পর আসামিরা কার কার কাছে ছবি ও ভিডিও শেয়ার করেছে, তা নিয়ে তদন্ত চলছে। সেখান থেকে কেউ আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছে কি না, কাদের মাধ্যমে আর্থিক লাভবান হয়েছে, এসব বিষয় তদন্ত হচ্ছে।

ডিবিপ্রধান আরও বলেন, বাংলাদেশে গ্রেপ্তার আসামি ও ভারতে গ্রেপ্তার আসামিদের সঙ্গে আমরা কথা বলেছি। হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মূল ঘাতক আমানুল্লাহ আমান ওরফে শিমুল ভূঁইয়াসহ অন্যরাও আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন। হত্যাকাণ্ডটি ভারতে সংঘটিত হয়েছে এবং সব আসামি বাংলাদেশি। হত্যাকাণ্ডের পর প্রায় সব আসামি বাংলাদেশে চলে আসে।