টস হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা মোটেও ভাল হয় নি পাকিস্তানের। দলের দুই ওপেনার বাবর আজম এবং রিজওয়ানরা দলকে শুভসূচনা এনে দিতে পারেননি। পাকিস্তানের পরের ব্যাটাররাও পারেননি। দারুণ মোহাম্মদশুরুর পর শেষেও ইংলিশরা দারুণভাবে নিয়ন্ত্রণ করেছে ২০০৯ সালের চ্যাম্পিয়নদের। যার ফলে মাত্র ১৩৭ রানেই আটকে গেছে বাবরদের ইনিংস।
শুরু থেকেই ইংলিশদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে হাঁসফাঁস করেছে পাকিস্তান। যে কারণে তৃতীয় ওভারে এসে ম্যাচে প্রথম বাউন্ডারির দেখা পান রিজওয়ান, যেটা অবশ্য হয় ওভার বাউন্ডারি। যদিও এরপরেই ব্যক্তিগত ১৫ রানে স্যাম কারানের বলে বোল্ড হয়ে ফিরে যান এই ওপেনার। এর আগে পরে পাওয়ারপ্লেতে ইংলিশ বোলাররা রীতিমতো শাসনই করেছেন পাক ব্যাটারদের ওপর।
৬ ওভারে পাকিস্তান সংগ্রহ করে ৩৯ রান ১ উইকেট হারিয়ে। দলীয় ৪৫ রানে পাক শিবিরে আঘাত হানেন আদিল রশিদ। হারিসকে ক্যাচ আউটের ফাঁদে ফেলে ৮ রানে বিদায় করেন রশিদ। যদিও এর পরেই আবারো ফিরে যান বাবর আজম ৩২ রান করে।
পরবর্তীতে রান বড় করার দায়িত্ব নেন শান মাসুদ। তবে বেশি দূর আগাতে পারেননি এই বাঁহাতি ব্যাটার। ব্যক্তিগত ৩৮ রান করে ফেরেন। এরপর শাদাব খান দ্রুত ২০ রান করলেও ম্যাচের পরিস্থিতি অনুযায়ী যথেষ্ট ছিল না। এরপর আর বলার মত কোনো ব্যাটারই পারেননি রান করতে। মোহাম্মদ ওয়াসিম, মোহাম্মদ নেওয়াজ ফিরেছেন সিঙ্গেল ডিজিটে। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে পাকিস্তান সংগ্রহ করে ১৩৭ রান।