ঢাকা ০৬:১৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রংপুরে মানবাধিকার কর্মকর্তা এ এইচ রোমিওর সম্মানহানি ও চাঁদা না পেয়ে হয়রানিমুলক অভিযোগ এবং হত্যা চেষ্টা

তথ্য সুত্রমতে জানা গেছে মো: আহসান হাবীব ( এ এইচ রোমিও) — অতিরিক্ত নির্বাহী পরিচালক — সেন্টার ফর দা এনফোর্সমেন্ট অফ হিউম্যান রাইটস এন্ড লিগ্যাল এইড, কেন্দ্রীয় সদর দপ্তর, ঢাকা! গভ: রেজি: নং – ১৯৩৪/২০০২,, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের রেটিং — ০৬।
অভিযুক্ত ১. মোছা: মনোয়ারা বেগম, ২.জাহিদুল পিতা– মৃত ইউনুছ আলী, সাং– ইসলামপুর,, থানা — মিঠাপুকুর জেলা -রংপুর। উক্ত বিবাদীগন তাহার ছোট ভাই — শামীম,এবং তাহার ভাইগ্না
স্বপন ( সুলতান). এর মাধ্যমে অত্র সংস্থার গঠনতন্ত্রের অনুযায়ী একটা সমস্যা হয়েছে মর্মে পরামর্শ নিতে আসেন। পরামর্শ বিষয়

জানতে চাইলে তাহাদের জমিজমা সংক্রান্ত বেশ কয়েকটি মামলা বিজ্ঞ আদালতে৷ রয়েছে মর্মে কাগজ পত্রাদি দেখালে,, অত্র প্রতিষ্ঠানের রংপুর বিভাগীয় অফিস থেকে, তাহাকে বিজ্ঞ আইনজীবির দ্বারা পরামর্শ এর সিদ্ধান্ত জানালে উক্ত বিবাদী অত্যন্ত নাটকীয় পর্যায় কান্নাজড়িত কন্ঠে শুধু বিজ্ঞ আদালতের মামলা নং :– অন্য ৮৩/২১ এর নিষেধাজ্ঞা অমান্য করায় পুলিশ আদেশ নিয়ে দিতে বলেন। অতপর,, তাহাদের অভিনয় মুলক কান্না বুঝতে না পেরে, তাদের সহযোগিতা করার জন্য বিজ্ঞ আইনজীবিকে পুলিশ আদেশ এর জন্য বললে আদালতের মাধ্যমে আদেশ টি নিয়ে দেয়া হয়।
আদেশ জারি হওয়ার পর – মিঠাপুকুর থানা পুলিশ আদালতের আদেশ দায়িত্ব নিয়ে পালন করেন।।

তথ্যমতে অনুসন্ধানে জানা গেছে
সম্প্রতিকালে,, বেশ কয়েকজন অজ্ঞাতনামা ১০/১৫ জন তাহার রংপুরস্থ পীরপুর বাসভবনে ঢুকে উক্ত অভিযুক্ত ব্যক্তিদের সাথে নিয়ে ৫ লক্ষ টাকা দাবী করে,, নইলে তাহাকে ,, এবং তাহার প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে থানায় মিথ্যা অভিযোগ করে বড় ধরনের ক্ষতি সাধন করিবে। আর যদি সে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে বা বিজ্ঞ আদালতের দ্বারস্থ হয় তাহলে তাহাকে সহ তাহার পরিবারকে উঠাইয়া লইয়া যাবে মর্মে জানিয়ে চলে যায়.।

পরবর্তীতে অত্র প্রতিষ্ঠানের অতিরিক্ত নির্বাহী পরিচালক –এ এইচ রোমিও বিষয়টি নিয়ে পরিচিত একাধিক প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সাথে পরামর্শ নিয়ে রংপুর মেট্রো: কোতোয়ালি থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।
অত: পর — এই যে গত ৬/৬/২০২৪ ইং তারিখে উক্ত বিবাদীদয় তাহার নামে রংপুর মেট্রো: কোতোয়ালি থানায় মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করেন।

এ বিষয়ে অতিরিক্ত নির্বাহী পরিচালক এ এইচ রোমিও র সাথে কথা হলে তিনি বলেন,
বিভিন্ন রকমের সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে আমার মুঠো ফোনে এর সদস্য পরিচয়ে একাধিক সাংবাদিক দিয়ে বিষয়টি কিছু অর্থ দিলে নিউজ প্রকাশ করিবে না মর্মে জানায় যাহার কল রেকর্ড রইয়াছে,। আমার নামে সংবাদ প্রকাশ করিয়া, আমার সম্মান হানি করার চেষ্টা করিতেছে। আমি একজন একুশে স্মৃতি পদক, মাদার তেরেসা গোল্ডেন এওয়ার্ড,,
ইন্টারন্যাশনাল পিস এওয়ার্ড ২৩ এবং ২৪,,প্রাপ্ত। আমাকে এবং আমার পরিবারের বড় ধরনের ক্ষতি সাধন করিতে পারে বলে আশংকা করছেন,।

রোমিও আরো বলেন,, কোনো কিছুতেই মানবাধিকার সুরক্ষায় এবং প্রতিষ্ঠায়
কোনো হামলা, মামলা দিয়ে দাবায় রাখতে পারিবেনা বলে জানায়।

সেন্টার ফর দা এনফোর্সমেন্ট অফ হিউম্যান রাইটস এন্ড লিগ্যাল এইড এর চেয়ারম্যান :– লায়ন, মুহাম্মদ মাহমুদুল হাসান এর সাথে সাক্ষাৎ করলে তিনি বলেন.. রোমিও মানবাধিকার প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত, এবং সে তার কর্মের জন্য দেশের গন্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিকভাবে পুরস্কার প্রাপ্ত। তার মেধা দক্ষতা দেখে অত্র প্রতিষ্ঠান গ্রহণ করেছে।
তার উপর, যে হামলা, মামলা, সম্মানহানি করার চেষ্টা করবে তার বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে প্রয়োজনে যেতে প্রস্তুত। বিষয়টি উক্ত প্রতিষ্ঠানের কেন্দ্রীয় উপদেষ্টামন্ডলীর চেয়ারম্যান — সাবেক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী ড.মহিউদ্দিন খান আলমগীর, এবং বর্তমান মাননীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী ও প্রেস কাউন্সিল এর মাননীয় চেয়ারম্যানকে অবগত করার চেষ্টায় রয়েছে।

তথ্য সুত্রে জানা যায়,
সারাদেশে ৫ শত অধিক অভিযোগের সমাধান দিয়েছে যা তাহার রেজিষ্টার ভুক্ত হতে পাওয়া গিয়েছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় এই কর্মকর্তা এর আগেও শুধু রংপুর বিভাগের বিভাগীয় প্রধান থাকা অবস্থায়,
অনেক বার তার ব্যক্তিগত গাড়িতে হামলা হয়েছে,।
এই সমস্ত পরিস্থিতিতে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে পরেছেন।।
উক্ত অভিযোগের রংপুর মেট্রো : কোতোয়ালি থানার
তদন্ত কর্মকর্তা উপ- পরিদর্শক আকমলের সাথে কথা বলার একাধিকবার চেষ্টা করলে মুঠোফোনটি ব্যাস্ত দেখায়।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

রংপুরে মানবাধিকার কর্মকর্তা এ এইচ রোমিওর সম্মানহানি ও চাঁদা না পেয়ে হয়রানিমুলক অভিযোগ এবং হত্যা চেষ্টা

আপডেট সময় ০৯:৫০:৪৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৮ জুন ২০২৪

তথ্য সুত্রমতে জানা গেছে মো: আহসান হাবীব ( এ এইচ রোমিও) — অতিরিক্ত নির্বাহী পরিচালক — সেন্টার ফর দা এনফোর্সমেন্ট অফ হিউম্যান রাইটস এন্ড লিগ্যাল এইড, কেন্দ্রীয় সদর দপ্তর, ঢাকা! গভ: রেজি: নং – ১৯৩৪/২০০২,, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের রেটিং — ০৬।
অভিযুক্ত ১. মোছা: মনোয়ারা বেগম, ২.জাহিদুল পিতা– মৃত ইউনুছ আলী, সাং– ইসলামপুর,, থানা — মিঠাপুকুর জেলা -রংপুর। উক্ত বিবাদীগন তাহার ছোট ভাই — শামীম,এবং তাহার ভাইগ্না
স্বপন ( সুলতান). এর মাধ্যমে অত্র সংস্থার গঠনতন্ত্রের অনুযায়ী একটা সমস্যা হয়েছে মর্মে পরামর্শ নিতে আসেন। পরামর্শ বিষয়

জানতে চাইলে তাহাদের জমিজমা সংক্রান্ত বেশ কয়েকটি মামলা বিজ্ঞ আদালতে৷ রয়েছে মর্মে কাগজ পত্রাদি দেখালে,, অত্র প্রতিষ্ঠানের রংপুর বিভাগীয় অফিস থেকে, তাহাকে বিজ্ঞ আইনজীবির দ্বারা পরামর্শ এর সিদ্ধান্ত জানালে উক্ত বিবাদী অত্যন্ত নাটকীয় পর্যায় কান্নাজড়িত কন্ঠে শুধু বিজ্ঞ আদালতের মামলা নং :– অন্য ৮৩/২১ এর নিষেধাজ্ঞা অমান্য করায় পুলিশ আদেশ নিয়ে দিতে বলেন। অতপর,, তাহাদের অভিনয় মুলক কান্না বুঝতে না পেরে, তাদের সহযোগিতা করার জন্য বিজ্ঞ আইনজীবিকে পুলিশ আদেশ এর জন্য বললে আদালতের মাধ্যমে আদেশ টি নিয়ে দেয়া হয়।
আদেশ জারি হওয়ার পর – মিঠাপুকুর থানা পুলিশ আদালতের আদেশ দায়িত্ব নিয়ে পালন করেন।।

তথ্যমতে অনুসন্ধানে জানা গেছে
সম্প্রতিকালে,, বেশ কয়েকজন অজ্ঞাতনামা ১০/১৫ জন তাহার রংপুরস্থ পীরপুর বাসভবনে ঢুকে উক্ত অভিযুক্ত ব্যক্তিদের সাথে নিয়ে ৫ লক্ষ টাকা দাবী করে,, নইলে তাহাকে ,, এবং তাহার প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে থানায় মিথ্যা অভিযোগ করে বড় ধরনের ক্ষতি সাধন করিবে। আর যদি সে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে বা বিজ্ঞ আদালতের দ্বারস্থ হয় তাহলে তাহাকে সহ তাহার পরিবারকে উঠাইয়া লইয়া যাবে মর্মে জানিয়ে চলে যায়.।

পরবর্তীতে অত্র প্রতিষ্ঠানের অতিরিক্ত নির্বাহী পরিচালক –এ এইচ রোমিও বিষয়টি নিয়ে পরিচিত একাধিক প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সাথে পরামর্শ নিয়ে রংপুর মেট্রো: কোতোয়ালি থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।
অত: পর — এই যে গত ৬/৬/২০২৪ ইং তারিখে উক্ত বিবাদীদয় তাহার নামে রংপুর মেট্রো: কোতোয়ালি থানায় মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করেন।

এ বিষয়ে অতিরিক্ত নির্বাহী পরিচালক এ এইচ রোমিও র সাথে কথা হলে তিনি বলেন,
বিভিন্ন রকমের সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে আমার মুঠো ফোনে এর সদস্য পরিচয়ে একাধিক সাংবাদিক দিয়ে বিষয়টি কিছু অর্থ দিলে নিউজ প্রকাশ করিবে না মর্মে জানায় যাহার কল রেকর্ড রইয়াছে,। আমার নামে সংবাদ প্রকাশ করিয়া, আমার সম্মান হানি করার চেষ্টা করিতেছে। আমি একজন একুশে স্মৃতি পদক, মাদার তেরেসা গোল্ডেন এওয়ার্ড,,
ইন্টারন্যাশনাল পিস এওয়ার্ড ২৩ এবং ২৪,,প্রাপ্ত। আমাকে এবং আমার পরিবারের বড় ধরনের ক্ষতি সাধন করিতে পারে বলে আশংকা করছেন,।

রোমিও আরো বলেন,, কোনো কিছুতেই মানবাধিকার সুরক্ষায় এবং প্রতিষ্ঠায়
কোনো হামলা, মামলা দিয়ে দাবায় রাখতে পারিবেনা বলে জানায়।

সেন্টার ফর দা এনফোর্সমেন্ট অফ হিউম্যান রাইটস এন্ড লিগ্যাল এইড এর চেয়ারম্যান :– লায়ন, মুহাম্মদ মাহমুদুল হাসান এর সাথে সাক্ষাৎ করলে তিনি বলেন.. রোমিও মানবাধিকার প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত, এবং সে তার কর্মের জন্য দেশের গন্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিকভাবে পুরস্কার প্রাপ্ত। তার মেধা দক্ষতা দেখে অত্র প্রতিষ্ঠান গ্রহণ করেছে।
তার উপর, যে হামলা, মামলা, সম্মানহানি করার চেষ্টা করবে তার বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে প্রয়োজনে যেতে প্রস্তুত। বিষয়টি উক্ত প্রতিষ্ঠানের কেন্দ্রীয় উপদেষ্টামন্ডলীর চেয়ারম্যান — সাবেক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী ড.মহিউদ্দিন খান আলমগীর, এবং বর্তমান মাননীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী ও প্রেস কাউন্সিল এর মাননীয় চেয়ারম্যানকে অবগত করার চেষ্টায় রয়েছে।

তথ্য সুত্রে জানা যায়,
সারাদেশে ৫ শত অধিক অভিযোগের সমাধান দিয়েছে যা তাহার রেজিষ্টার ভুক্ত হতে পাওয়া গিয়েছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় এই কর্মকর্তা এর আগেও শুধু রংপুর বিভাগের বিভাগীয় প্রধান থাকা অবস্থায়,
অনেক বার তার ব্যক্তিগত গাড়িতে হামলা হয়েছে,।
এই সমস্ত পরিস্থিতিতে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে পরেছেন।।
উক্ত অভিযোগের রংপুর মেট্রো : কোতোয়ালি থানার
তদন্ত কর্মকর্তা উপ- পরিদর্শক আকমলের সাথে কথা বলার একাধিকবার চেষ্টা করলে মুঠোফোনটি ব্যাস্ত দেখায়।