ঢাকা ০৯:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ৩০ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সন্তান-আত্মীয়ের ভর্তি পরীক্ষায় ক্যাম্পাসে থাকতে পারবেন না জবির শিক্ষক-কর্মকর্তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের মান উন্নয়নে শিক্ষা ও গবেষনায় প্রাধান্য দিতে হবে: উপাচার্য সরকারের দায়িত্ব হচ্ছে নির্বাচন করা,তারা নির্বাচনের ব্যাপারেও নাই আবার দেশ পরিচালনায়ও নাই গয়েশ্বর চন্দ্র রায় চাঁপাইনবাবগঞ্জে গৃহবধূ হত্যার বিচারের দাবিতে মানববন্ধন শেখ হাসিনা ১৬ বছরে ফ্যাসিবাদের জন্ম দিয়েছে বলেন জামান কামাল নুরুদ্দিন মোল্লা জামালপুর জেলা পুলিশের মাসিক কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত শিক্ষার্থীদের আকাঙ্ক্ষা বিরোধী সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে ইবি ছাত্রদলের প্রতিবাদ নবীনগর পূর্ব ৬ ইউনিয়নে সরিষা চাষ করে কৃষকের মুখে হাসি ফুটে উঠেছে পাংশায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ২ কিশোরের মৃত্যু সুন্দরবনে প্রজনন মৌসুমে কাঁকড়া ধরার অপরাধে ২ জেলে আটক

কর্মপরিবেশের জন্য ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে

রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বলেছেন, দেশের শিল্পাঞ্চলগুলোতে সার্বিক আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ ও উৎপাদনমুখী কর্মপরিবেশ বজায় রাখতে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

তিনি বলেন, জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধি করতে অংশীদারিত্বমূলক পুলিশিং ব্যবস্থা প্রচলনের লক্ষ্যে এই ইউনিট নিয়মিত কমিউনিটি পুলিশিং, বিট পুলিশিং এবং ‘ওপেন হাউস ডে’ সহ নানাবিধ কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে শ্রমিক, মালিক ও অংশীজনদের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরিতে কাজ করে যাচ্ছে। ফলে শিল্পাঞ্চলে উৎপাদনমুখী ও স্থিতিশীল পরিবেশ বজায় রাখা সম্ভব হচ্ছে।

আবদুল হামিদ বলেন, বাংলাদেশ পুলিশ দেশের একটি ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাতে রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে পাকহানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যরা। মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদানের জন্য বাংলাদেশ পুলিশ স্বাধীনতা পদক লাভ করে। মহান মুক্তিযুদ্ধসহ বিভিন্ন সময়ে দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় জীবন উৎসর্গকারী বীর পুলিশ সদস্যদের তিনি শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন।

বাংলাদেশ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের সাংগঠনিক কাঠামো পুনর্বিন্যাস ও আধুনিকায়নের অংশ হিসেবে সরকার ২০১০ সালে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ নামে নতুন একটি ইউনিট সৃষ্টি করে উল্লেখ করে তিনি বলেন, দেশের শিল্পাঞ্চলগুলোতে সার্বিক আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ ও উৎপাদনমুখী কর্মপরিবেশ বজায় রাখতে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধি করতে অংশীদারিত্বমূলক পুলিশিং ব্যবস্থা প্রচলনের লক্ষ্যে এই ইউনিট নিয়মিত কমিউনিটি পুলিশিং, বিট পুলিশিং এবং ওপেন হাউস ডে সহ নানাবিদ কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে শ্রমিক, মালিক ও অংশীজনদের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরিতে কাজ করে যাচ্ছে। ফলে শিল্পাঞ্চলে উৎপাদনমুখী ও স্থিতিশীল পরিবেশ বজায় রাখা সম্ভব হচ্ছে।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সন্তান-আত্মীয়ের ভর্তি পরীক্ষায় ক্যাম্পাসে থাকতে পারবেন না জবির শিক্ষক-কর্মকর্তারা

কর্মপরিবেশের জন্য ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে

আপডেট সময় ১১:১১:২৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩১ অক্টোবর ২০২২

রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ বলেছেন, দেশের শিল্পাঞ্চলগুলোতে সার্বিক আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ ও উৎপাদনমুখী কর্মপরিবেশ বজায় রাখতে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

তিনি বলেন, জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধি করতে অংশীদারিত্বমূলক পুলিশিং ব্যবস্থা প্রচলনের লক্ষ্যে এই ইউনিট নিয়মিত কমিউনিটি পুলিশিং, বিট পুলিশিং এবং ‘ওপেন হাউস ডে’ সহ নানাবিধ কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে শ্রমিক, মালিক ও অংশীজনদের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরিতে কাজ করে যাচ্ছে। ফলে শিল্পাঞ্চলে উৎপাদনমুখী ও স্থিতিশীল পরিবেশ বজায় রাখা সম্ভব হচ্ছে।

আবদুল হামিদ বলেন, বাংলাদেশ পুলিশ দেশের একটি ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ কালরাতে রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে পাকহানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যরা। মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদানের জন্য বাংলাদেশ পুলিশ স্বাধীনতা পদক লাভ করে। মহান মুক্তিযুদ্ধসহ বিভিন্ন সময়ে দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় জীবন উৎসর্গকারী বীর পুলিশ সদস্যদের তিনি শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন।

বাংলাদেশ পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটের সাংগঠনিক কাঠামো পুনর্বিন্যাস ও আধুনিকায়নের অংশ হিসেবে সরকার ২০১০ সালে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ নামে নতুন একটি ইউনিট সৃষ্টি করে উল্লেখ করে তিনি বলেন, দেশের শিল্পাঞ্চলগুলোতে সার্বিক আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ ও উৎপাদনমুখী কর্মপরিবেশ বজায় রাখতে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পুলিশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধি করতে অংশীদারিত্বমূলক পুলিশিং ব্যবস্থা প্রচলনের লক্ষ্যে এই ইউনিট নিয়মিত কমিউনিটি পুলিশিং, বিট পুলিশিং এবং ওপেন হাউস ডে সহ নানাবিদ কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে শ্রমিক, মালিক ও অংশীজনদের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরিতে কাজ করে যাচ্ছে। ফলে শিল্পাঞ্চলে উৎপাদনমুখী ও স্থিতিশীল পরিবেশ বজায় রাখা সম্ভব হচ্ছে।