ঢাকা ০৭:০৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
মুরাদনগরে তারেক রহমান ও কায়কোবাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবীতে হিন্দু সম্প্রদায়ের বিশাল মানববন্ধন রাজউক কর্মচারী কামরুলের দু’দপ্তরে হাজিরা সহ অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগ । তারেক রহমানের বার্তা নিয়ে শেরপুরে যুবদলের সাধারণ সম্পাদক নয়ন প্রেসক্লাব মিঠাপুকুরের প্রতিষ্ঠাতা শহিদুর রহমান সাহেব মিয়ার শোক স্মরণে দোয়া অনুষ্ঠিত এবার রিকশা-ভ্যান-ইজিবাইক চালক সংগ্রাম পরিষদের ৭ দাবি কুমিল্লায় ১৬-তম মিডিয়া ক্রিকেট টুর্ণামেন্টের ৬দলের জার্সি উন্মোচন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন কুমিল্লা জেলার আহবায়ক কমিটি ঘোষণা ভারত-বিরোধিতার অভিযোগ নিয়ে আনন্দবাজারকে যা বললেন জামায়াত আমির ছাত্রদল নেতাকে হত্যাচেষ্টার মামলায় সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আজাদ গ্রেফতার পটুয়াখালীতে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণের শুভ উদ্বোধন

হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে যা করবেন

হৃদরোগে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। এটি সহজ কোনো অসুখ নয়। বরং একবার আক্রান্ত হলে বাড়ে আরও অনেক অসুখের ঝুঁকি। বিশ্বে প্রতি বছর হার্ট অ্যাটাকের কারণে মৃত্যুর সংখ্যা কম নয়। জীবনযাপনে পরিবর্তন এনে এই রোগের ঝুঁকি কমানো সম্ভব। খাবার, ঘুম, শরীরচর্চা সবকিছুই থাকতে হবে রুটিনের মধ্যে। চলুন জেনে নেওয়া যাক হৃদরোগের ঝুঁকি থেকে বাঁচতে কোন কাজগুলো করতে হবে-

নিজেকে কর্মব্যস্ত রাখুন

খেতে হবে স্বাস্থ্যকর খাবার

রক্তচাপ যেন নিয়ন্ত্রণে থাকে

হার্টের অসুখের প্রধান কারণগুলোর মধ্যে একটি হলো উচ্চ রক্তচাপ। যাদের উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি তাদের ক্ষেত্রে অনেক বেশি। কারণ উচ্চ রক্তচাপের ফলে হৃদযন্ত্রে রক্ত ও অক্সিজেনের প্রবাহ কমে যায়। যে কারণে হতে পারে হার্ট অ্যাটাক। তাই নিয়মিত রক্তচাপ পরীক্ষা করান। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

স্ট্রেসমুক্ত থাকুন

হতাশা কিংবা মানসিক চাপ আমাদের অনেক শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। কোনো কারণে মানসিক চাপ অনুভব করলে তা মস্তিষ্কের কিছু জায়গার কাজ বাড়িয়ে দেয়। এর ফলে অনেক সময় হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের মতো সমস্যার ঝুঁকি বেড়ে যায়। যে কারণে মানসিক চাপ বা স্ট্রেস থেকে মুক্ত থাকার চেষ্টা করুন। মন ভালো থাকে এমন সব কাজ করুন। বাড়তি দুশ্চিন্তা করবেন না।

ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে

ওজন অতিরিক্ত হলে নানা রোগের ঝুঁকি বাড়ে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্থুল ব্যক্তিদের মধ্যে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেক বেশি থাকে। কারণ ওজন অতিরিক্ত হলে বাড়ে উচ্চ রক্তচাপ এবং বেড়ে যায় কোলেস্টেরলের মাত্রা। ফলে বাড়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি। তাই আপনার উচ্চতা অনুযায়ী স্বাভাবিক ওজন ধরে রাখার চেষ্টা করুন।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মুরাদনগরে তারেক রহমান ও কায়কোবাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবীতে হিন্দু সম্প্রদায়ের বিশাল মানববন্ধন

হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে যা করবেন

আপডেট সময় ০২:২৬:২৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৩

হৃদরোগে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। এটি সহজ কোনো অসুখ নয়। বরং একবার আক্রান্ত হলে বাড়ে আরও অনেক অসুখের ঝুঁকি। বিশ্বে প্রতি বছর হার্ট অ্যাটাকের কারণে মৃত্যুর সংখ্যা কম নয়। জীবনযাপনে পরিবর্তন এনে এই রোগের ঝুঁকি কমানো সম্ভব। খাবার, ঘুম, শরীরচর্চা সবকিছুই থাকতে হবে রুটিনের মধ্যে। চলুন জেনে নেওয়া যাক হৃদরোগের ঝুঁকি থেকে বাঁচতে কোন কাজগুলো করতে হবে-

নিজেকে কর্মব্যস্ত রাখুন

খেতে হবে স্বাস্থ্যকর খাবার

রক্তচাপ যেন নিয়ন্ত্রণে থাকে

হার্টের অসুখের প্রধান কারণগুলোর মধ্যে একটি হলো উচ্চ রক্তচাপ। যাদের উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি তাদের ক্ষেত্রে অনেক বেশি। কারণ উচ্চ রক্তচাপের ফলে হৃদযন্ত্রে রক্ত ও অক্সিজেনের প্রবাহ কমে যায়। যে কারণে হতে পারে হার্ট অ্যাটাক। তাই নিয়মিত রক্তচাপ পরীক্ষা করান। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

স্ট্রেসমুক্ত থাকুন

হতাশা কিংবা মানসিক চাপ আমাদের অনেক শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। কোনো কারণে মানসিক চাপ অনুভব করলে তা মস্তিষ্কের কিছু জায়গার কাজ বাড়িয়ে দেয়। এর ফলে অনেক সময় হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের মতো সমস্যার ঝুঁকি বেড়ে যায়। যে কারণে মানসিক চাপ বা স্ট্রেস থেকে মুক্ত থাকার চেষ্টা করুন। মন ভালো থাকে এমন সব কাজ করুন। বাড়তি দুশ্চিন্তা করবেন না।

ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে

ওজন অতিরিক্ত হলে নানা রোগের ঝুঁকি বাড়ে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্থুল ব্যক্তিদের মধ্যে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেক বেশি থাকে। কারণ ওজন অতিরিক্ত হলে বাড়ে উচ্চ রক্তচাপ এবং বেড়ে যায় কোলেস্টেরলের মাত্রা। ফলে বাড়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি। তাই আপনার উচ্চতা অনুযায়ী স্বাভাবিক ওজন ধরে রাখার চেষ্টা করুন।