ঢাকা ০২:১৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫, ১২ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
গাজীপুর শ্রীপুরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ পৌর শাখার উদ্যোগে স্বাগত মিছিল’ যবিপ্রবিতে সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হলো গুচ্ছ-C ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা রাজনৈতিক দলের বিভেদের কারণে গণতন্ত্র বাধাগ্রস্ত  -বিটিএ প্রেসিডেন্ট শওকত রাসেল ভারতে মুসলিমদের উপরে নির্যাতনের প্রতিবাদে ফরিদপুরের সালথায় বিক্ষোভ মিছিল কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিচ্ছুদের পাশে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন প্রধান শিক্ষকসহ সংঘবদ্ধ চক্রের বিরুদ্ধে অভিযোগ কুমিল্লায় অবৈধ ভারতীয় মদ ও সিগারেট আটক নওগাঁয় ২৯ হাজার ৩১০ কেজি সরকারি চাল জব্দ পবিপ্রবির ঐতিহ্যবাহী লাল কমল ও নীল কমল লেক সংস্কার দাবী নওগাঁয় পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগে প্রতারণার অভিযোগে গ্রেপ্তার ১

শান্ত-মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি’র বৈশাখী উৎসবের বর্ণিল আয়োজন

  • হাসান মাহমুদ
  • আপডেট সময় ০৫:৫৯:৩২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ এপ্রিল ২০২৫
  • ৫৪২ বার পড়া হয়েছে

শান্ত-মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজির উদ্যোগে উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে উদযাপিত হলো বাংলা নববর্ষ ১৪৩২। “মুছে যাক গ্লানি, ঘুচে যাক জরা, অগ্নিস্নানে শুচি হোক ধরা”—এই প্রাণবন্ত স্লোগানকে ধারণ করে শান্ত-মারিয়াম ইউনিভার্সিটি, শান্ত-মারিয়াম ফাউন্ডেশন এবং শান্ত-মারিয়াম একাডেমি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজির যৌথ আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয় বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা।
শোভাযাত্রায় নেতৃত্ব দেন শান্ত-মারিয়াম ফাউন্ডেশনের সম্মানিত চেয়ারম্যান ডা. আহসানুল কবীর এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান বিশিষ্ট শিল্পী অধ্যাপক মুস্তাফিজুল হক। এছাড়াও শোভাযাত্রায় অংশ নেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। পুরো ক্যাম্পাসজুড়ে ছিল উৎসবমুখর পরিবেশ, বর্ণিল সাজসজ্জা ও সাংস্কৃতিক চেতনার অপূর্ব মেলবন্ধন।
শোভাযাত্রার পাশাপাশি অনুষ্ঠিত হয় বৈশাখী গান, নৃত্য, লোকজ সাংস্কৃতিক পরিবেশনা ও ঐতিহ্যবাহী খাবারের আয়োজন। দিনব্যাপী এই আয়োজন প্রাণবন্ত করে তোলে পুরো ক্যাম্পাস।
প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ইমামুল কবীর শান্ত সাংস্কৃতিক শিক্ষার অগ্রদূত হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন শান্ত-মারিয়াম একাডেমি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি। এ শিক্ষা কার্যক্রমকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার দৃঢ় লক্ষ্যে তিনি ২০০৩ সালে প্রতিষ্ঠা করেন শান্ত-মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি। সৃজনশীল, কর্মমুখী ও সংস্কৃতিমনস্ক জাতি গঠনের প্রত্যয়ে এ বিশ্ববিদ্যালয় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
বৈশাখী এই আয়োজন শিক্ষার্থীদের মাঝে ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সঙ্গে আত্মিক বন্ধন গড়ে তোলে, যা দেশের সৃজনশীল ও মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন ভবিষ্যৎ প্রজন্ম গঠনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

গাজীপুর শ্রীপুরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ পৌর শাখার উদ্যোগে স্বাগত মিছিল’

শান্ত-মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি’র বৈশাখী উৎসবের বর্ণিল আয়োজন

আপডেট সময় ০৫:৫৯:৩২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ এপ্রিল ২০২৫

শান্ত-মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজির উদ্যোগে উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে উদযাপিত হলো বাংলা নববর্ষ ১৪৩২। “মুছে যাক গ্লানি, ঘুচে যাক জরা, অগ্নিস্নানে শুচি হোক ধরা”—এই প্রাণবন্ত স্লোগানকে ধারণ করে শান্ত-মারিয়াম ইউনিভার্সিটি, শান্ত-মারিয়াম ফাউন্ডেশন এবং শান্ত-মারিয়াম একাডেমি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজির যৌথ আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয় বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা।
শোভাযাত্রায় নেতৃত্ব দেন শান্ত-মারিয়াম ফাউন্ডেশনের সম্মানিত চেয়ারম্যান ডা. আহসানুল কবীর এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান বিশিষ্ট শিল্পী অধ্যাপক মুস্তাফিজুল হক। এছাড়াও শোভাযাত্রায় অংশ নেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। পুরো ক্যাম্পাসজুড়ে ছিল উৎসবমুখর পরিবেশ, বর্ণিল সাজসজ্জা ও সাংস্কৃতিক চেতনার অপূর্ব মেলবন্ধন।
শোভাযাত্রার পাশাপাশি অনুষ্ঠিত হয় বৈশাখী গান, নৃত্য, লোকজ সাংস্কৃতিক পরিবেশনা ও ঐতিহ্যবাহী খাবারের আয়োজন। দিনব্যাপী এই আয়োজন প্রাণবন্ত করে তোলে পুরো ক্যাম্পাস।
প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ইমামুল কবীর শান্ত সাংস্কৃতিক শিক্ষার অগ্রদূত হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন শান্ত-মারিয়াম একাডেমি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি। এ শিক্ষা কার্যক্রমকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার দৃঢ় লক্ষ্যে তিনি ২০০৩ সালে প্রতিষ্ঠা করেন শান্ত-মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি। সৃজনশীল, কর্মমুখী ও সংস্কৃতিমনস্ক জাতি গঠনের প্রত্যয়ে এ বিশ্ববিদ্যালয় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
বৈশাখী এই আয়োজন শিক্ষার্থীদের মাঝে ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সঙ্গে আত্মিক বন্ধন গড়ে তোলে, যা দেশের সৃজনশীল ও মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন ভবিষ্যৎ প্রজন্ম গঠনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।