ঢাকা ০৭:৩০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪, ৮ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
গোয়াইনঘাটে এফআইভিডিবির সভা অনুষ্ঠিত রংপুরে ৩৪ জন আইনজীবীকে বিভিন্ন আদালতে সরকারি আইন কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ প্রদান মাতারবাড়িতে বিএনপি’র নাম ভাঙ্গিয়ে চাদাঁ দাবি শীর্ষক সংবাদের প্রতিবাদ কুসিকের জনপ্রতিনিধিদের পুনর্বহালের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন সমাজকল্যাণের সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর, পিএসসির সচিব ওএসডি রাজধানীর খিলক্ষেতে দাপুটে সাইফুল ইসলাম গংয়ের রাজউকের নিয়ম বহির্ভূত ভবন নির্মাণ কচুরিপানার চাপে টগড়া চরখালি ফেরি চলাচল বন্ধ জীবনের ঝুকি নিয়ে যাত্রিরা পার হচ্ছে নদী “ভূমি খ্যাকো” মাহবুব এর অত্যাচারে অতিষ্ঠ পাতিরার মানুষ গাজীপুরে চাঁদাবাজির অভিযোগে বিএনপি ও কৃষকলীগের নেতা গ্রেপ্তার দুর্নীতি ও পল্লী বিদ্যুতের ভুতুড়ে বিলের জনক পুবাইলের ডিজিএম নুরুন্নবী

রাজধানীর খিলক্ষেতে দাপুটে সাইফুল ইসলাম গংয়ের রাজউকের নিয়ম বহির্ভূত ভবন নির্মাণ

নিয়ম বহির্ভূত নির্মাণাধীন ভবনে অনিয়ম ধরিয়ে দিলেও রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ-রাজউক ব্যবস্থা নিচ্ছে না বলে অভিযোগ নগরবাসীর। তাদের দাবি, রাজধানী খিলক্ষেতে সাইফুল ইসলাম গং (পিতা-সবুর উদ্দিন) বেআইনি অর্থের বিনিময়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবন নির্মাণের সুযোগ করে দিচ্ছে রাজউকের একটি অসাধুচক্র। খিলক্ষেত প্রধান সড়কে শত ব্যস্ততার স্থানে মা ও শিশু হাসপাতালের সামনে জনসম্মুক্ষে কোনরকম নিরাপত্তা ছাড়াই হচ্ছে ভবন নির্মাণ। নিজেদের সীমাবদ্ধতার কথা স্বীকার করে নিয়ে নকশা অনুমোদন ও তদারকির দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানটির দাবি, অভিযোগ পেলেই ব্যবস্থা নেন তারা। তবে বিশেষজ্ঞরা রাজউকের লোকবল সংকটের দাবিকে গ্রহণযোগ্য বলে মনে করেন না। তারা বলছেন, সদিচ্ছা থাকলে সীমিত লোকবল দিয়েই পর্যাপ্ত কাজ করা সম্ভব। এক্ষেত্রে নিয়ম লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির নজির স্থাপন করা গেলে নকশার ব্যত্যয় হওয়ার ঘটনা কমিয়ে আনা সম্ভব।
রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ রাজউক এর আওতাধীন জেলা ঢাকার থানা খিলখেত অধীন মৌজা জোয়ার সাহারায় অবস্থিত তেতুলতলায় নির্মিত হচ্ছে রাজউক নিয়ম বহির্ভূত ইমারত।

নির্মাণের নকশার অনুমোদন রাজউক থেকে নিয়ে আবাসিক ভবনের জায়গায় বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণ করছে ভবন মালিক ছফুর তার ছেলে সাইফুল ও তাইজুল ইসলাম। বর্তমানে কাজ চলমান রয়েছে। রাজউক বিল্ডিং কোড না মেনে নিয়ম ও নকশা বহির্ভূত বহুতল ভবন নির্মাণের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে ভবন মালিক পক্ষ?

সরেজমিনে দেখাযায়, রাজউক আইনের তোয়াক্কা না করেই নকশার ব্যত্যয় ঘটিয়ে নিজেদের ইচ্ছেমত ভবন নির্মাণ করছেন ভবন মালিক কর্তৃপক্ষ। রাজউক শর্ত অনুযায়ী ভবন নির্মাণ কাজ শুরুর সময় ভবনের সামনে তথ্য সম্ভলিত সাইনবোর্ড প্রদর্শিত করেছে সেখানে স্পষ্ট লেখা আছে ভবনটি আবাসিক ভবন হবে কিন্তু তারা আবাসিক ভবন না করে বাণিজ্যিক ভাবে ভবন তৈরি করে নিচে ইতিমধ্যে বিভিন্ন দোকান ভাড়া দিয়ে তাদের নিকট থেকে অগ্রিম হিসেবে হাতিয়ে নিয়েছে অনেক টাকা। কোন সাংবাদিক কিংবা কোন পথচারী তাদের এসব নিয়ম বহির্ভূত কাজের বিষয়ে জানতে চাইলে ছফুর তাদের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে অশ্লীল ভাষায় গালাগালি দেয়। ছফুর চিৎকার করে বলে রাজউক আমার কোন কিছু ছিড়তে পারবে না সবাই আমার কাছ থেকে টাকা খায়। এছাড়াও ভবনে পর্যাপ্ত সুরক্ষা বেস্টুনি ব্যবহার না করে ভবন নির্মাণ কাজ চলায় এলাকার সাধারন পথচারীগন ও নির্মাণ শ্রমিকরাও ঝুঁকিতে কাজ করছেন। ব্যস্ততম সড়কের উপর মানুষের চলাচলের জায়গায় নিরাপত্তার কথা চিন্তা না করে ভবনের নির্মান কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন ভবন মালিক কর্তৃপক্ষ।

ভবনের দায়িত্বরত একজন বলেন, রাজউক থেকে ইমারত পরিদর্শক আসেন কখনো তিনি কোন ত্রুটির কথা উল্লেখ করেননি এবং আমাদের আলাদা ভাবে কোন নোটিশও প্রদান করেন নি।

এলাকাবাসীর মতে, ভবনের নকশা ব্যত্যয় কোন ঘটনা না যদি ইমারত পরিদর্শককে ম্যানেজ করা যায়। নয়তো এমন ভাবে মেইন রাস্তার উপরে সেফটি নেট না করে নকশার বিচ্যুতি ঘটিয়ে ভবন নির্মন কাজ চালিয়ে যাওয়ার পরেও কিভাবে রাজউক কোন পদক্ষেপ গ্রহন করছেনা। রাজউকে কর্মরত ইমরাত পরিদর্শক অন্ধ কিনা তা তাদের বোধগম্য নয়।

রাজউক জোনের ইমারত পরিদর্শক এর কাছে ভবনের বিষয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, ভবনটি নকশার ব্যত্যয় করেছে দেখে নোটিশ এখনো দেওয়া হয়নি কেন এমন প্রশ্নের জবাবে ঐ কর্মকর্তার অপরগতা প্রকাশ করেন।
তবে তিনি বলেন আমাদের মতে, আইনের দিক থেকে কোনও ঘাটিত নেই। রাজউকের লোকজন একেবারেই অপর্যাপ্ত সেটাও না। এখন যথেষ্ট লোকবল রয়েছে রাজউকের। সদিচ্ছা থাকলে কম লোকবল দিয়েও ভালো কিছু করা যায়। জানাযায় ছফুর গং এর খিলখেত সহ উত্তরার বিভিন্ন জায়গায় ৭০ থেকে ৮০টি বাড়ি রয়েছে কি তার আয়ের উৎস কিভাবে এত বিত্ত বৈভবের মালিক হয়েছে বিষয়টি সবার কাছে রহস্যময়। দুর্নীতি দমন কমিশন ছফুর গং এর এ বিষয় নিয়ে তদন্ত করলে বেরিয়ে আসবে থলের বিড়াল এমনটাই প্রত্যাশা এলাকাবাসীর। অন্যদিকে ছফুর গং এর ছেলে সাইফুল এবং তাইজুল ৫ই আগস্ট ছাত্র জনতার আন্দোলনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ নিয়ে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার পক্ষে সরাসরি অস্ত্র নিয়ে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের সাথে মাঠে ছিল। জানা যায় খিলক্ষেতের ছাত্র জনতার বিরুদ্ধে ব্যবহৃত সমস্ত অস্ত্র দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র লাঠি সোটা সবকিছুই নাকি সাপ্লাই দিত ছফুর গংয়ের ছেলেরা। সম্প্রতি ছফুর এবং তার ছেলে সাইফুলের বিরুদ্ধে খিলক্ষেত থানায় একটি মামলাও হয়েছে। এ বিষয়ে তদন্ত করলে জানা যায় মোটা অংকের টাকা-পয়সা খরচ করে ছফুরগংরা মামলা মোকদ্দমা থেকে বাঁচার জন্য আগে থেকেই সব রকম প্রস্তুতি নিয়ে সবাইকে ম্যানেজ করে রেখেছে। ছফুর গংয়ের সমস্ত বাড়িঘর বিল্ডিং ইমারত তদারকি করলে রাজউকের নিয়ম বহির্ভূত অনেক কিছুই পাওয়া যাবে। তার সবকিছু নিয়ে চলমান থাকবে অনুসন্ধান।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

গোয়াইনঘাটে এফআইভিডিবির সভা অনুষ্ঠিত

রাজধানীর খিলক্ষেতে দাপুটে সাইফুল ইসলাম গংয়ের রাজউকের নিয়ম বহির্ভূত ভবন নির্মাণ

আপডেট সময় ০৫:১২:৩৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৪

নিয়ম বহির্ভূত নির্মাণাধীন ভবনে অনিয়ম ধরিয়ে দিলেও রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ-রাজউক ব্যবস্থা নিচ্ছে না বলে অভিযোগ নগরবাসীর। তাদের দাবি, রাজধানী খিলক্ষেতে সাইফুল ইসলাম গং (পিতা-সবুর উদ্দিন) বেআইনি অর্থের বিনিময়ে ঝুঁকিপূর্ণ ভবন নির্মাণের সুযোগ করে দিচ্ছে রাজউকের একটি অসাধুচক্র। খিলক্ষেত প্রধান সড়কে শত ব্যস্ততার স্থানে মা ও শিশু হাসপাতালের সামনে জনসম্মুক্ষে কোনরকম নিরাপত্তা ছাড়াই হচ্ছে ভবন নির্মাণ। নিজেদের সীমাবদ্ধতার কথা স্বীকার করে নিয়ে নকশা অনুমোদন ও তদারকির দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানটির দাবি, অভিযোগ পেলেই ব্যবস্থা নেন তারা। তবে বিশেষজ্ঞরা রাজউকের লোকবল সংকটের দাবিকে গ্রহণযোগ্য বলে মনে করেন না। তারা বলছেন, সদিচ্ছা থাকলে সীমিত লোকবল দিয়েই পর্যাপ্ত কাজ করা সম্ভব। এক্ষেত্রে নিয়ম লঙ্ঘনকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির নজির স্থাপন করা গেলে নকশার ব্যত্যয় হওয়ার ঘটনা কমিয়ে আনা সম্ভব।
রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ রাজউক এর আওতাধীন জেলা ঢাকার থানা খিলখেত অধীন মৌজা জোয়ার সাহারায় অবস্থিত তেতুলতলায় নির্মিত হচ্ছে রাজউক নিয়ম বহির্ভূত ইমারত।

নির্মাণের নকশার অনুমোদন রাজউক থেকে নিয়ে আবাসিক ভবনের জায়গায় বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণ করছে ভবন মালিক ছফুর তার ছেলে সাইফুল ও তাইজুল ইসলাম। বর্তমানে কাজ চলমান রয়েছে। রাজউক বিল্ডিং কোড না মেনে নিয়ম ও নকশা বহির্ভূত বহুতল ভবন নির্মাণের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে ভবন মালিক পক্ষ?

সরেজমিনে দেখাযায়, রাজউক আইনের তোয়াক্কা না করেই নকশার ব্যত্যয় ঘটিয়ে নিজেদের ইচ্ছেমত ভবন নির্মাণ করছেন ভবন মালিক কর্তৃপক্ষ। রাজউক শর্ত অনুযায়ী ভবন নির্মাণ কাজ শুরুর সময় ভবনের সামনে তথ্য সম্ভলিত সাইনবোর্ড প্রদর্শিত করেছে সেখানে স্পষ্ট লেখা আছে ভবনটি আবাসিক ভবন হবে কিন্তু তারা আবাসিক ভবন না করে বাণিজ্যিক ভাবে ভবন তৈরি করে নিচে ইতিমধ্যে বিভিন্ন দোকান ভাড়া দিয়ে তাদের নিকট থেকে অগ্রিম হিসেবে হাতিয়ে নিয়েছে অনেক টাকা। কোন সাংবাদিক কিংবা কোন পথচারী তাদের এসব নিয়ম বহির্ভূত কাজের বিষয়ে জানতে চাইলে ছফুর তাদের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে অশ্লীল ভাষায় গালাগালি দেয়। ছফুর চিৎকার করে বলে রাজউক আমার কোন কিছু ছিড়তে পারবে না সবাই আমার কাছ থেকে টাকা খায়। এছাড়াও ভবনে পর্যাপ্ত সুরক্ষা বেস্টুনি ব্যবহার না করে ভবন নির্মাণ কাজ চলায় এলাকার সাধারন পথচারীগন ও নির্মাণ শ্রমিকরাও ঝুঁকিতে কাজ করছেন। ব্যস্ততম সড়কের উপর মানুষের চলাচলের জায়গায় নিরাপত্তার কথা চিন্তা না করে ভবনের নির্মান কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন ভবন মালিক কর্তৃপক্ষ।

ভবনের দায়িত্বরত একজন বলেন, রাজউক থেকে ইমারত পরিদর্শক আসেন কখনো তিনি কোন ত্রুটির কথা উল্লেখ করেননি এবং আমাদের আলাদা ভাবে কোন নোটিশও প্রদান করেন নি।

এলাকাবাসীর মতে, ভবনের নকশা ব্যত্যয় কোন ঘটনা না যদি ইমারত পরিদর্শককে ম্যানেজ করা যায়। নয়তো এমন ভাবে মেইন রাস্তার উপরে সেফটি নেট না করে নকশার বিচ্যুতি ঘটিয়ে ভবন নির্মন কাজ চালিয়ে যাওয়ার পরেও কিভাবে রাজউক কোন পদক্ষেপ গ্রহন করছেনা। রাজউকে কর্মরত ইমরাত পরিদর্শক অন্ধ কিনা তা তাদের বোধগম্য নয়।

রাজউক জোনের ইমারত পরিদর্শক এর কাছে ভবনের বিষয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, ভবনটি নকশার ব্যত্যয় করেছে দেখে নোটিশ এখনো দেওয়া হয়নি কেন এমন প্রশ্নের জবাবে ঐ কর্মকর্তার অপরগতা প্রকাশ করেন।
তবে তিনি বলেন আমাদের মতে, আইনের দিক থেকে কোনও ঘাটিত নেই। রাজউকের লোকজন একেবারেই অপর্যাপ্ত সেটাও না। এখন যথেষ্ট লোকবল রয়েছে রাজউকের। সদিচ্ছা থাকলে কম লোকবল দিয়েও ভালো কিছু করা যায়। জানাযায় ছফুর গং এর খিলখেত সহ উত্তরার বিভিন্ন জায়গায় ৭০ থেকে ৮০টি বাড়ি রয়েছে কি তার আয়ের উৎস কিভাবে এত বিত্ত বৈভবের মালিক হয়েছে বিষয়টি সবার কাছে রহস্যময়। দুর্নীতি দমন কমিশন ছফুর গং এর এ বিষয় নিয়ে তদন্ত করলে বেরিয়ে আসবে থলের বিড়াল এমনটাই প্রত্যাশা এলাকাবাসীর। অন্যদিকে ছফুর গং এর ছেলে সাইফুল এবং তাইজুল ৫ই আগস্ট ছাত্র জনতার আন্দোলনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পক্ষ নিয়ে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার পক্ষে সরাসরি অস্ত্র নিয়ে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের সাথে মাঠে ছিল। জানা যায় খিলক্ষেতের ছাত্র জনতার বিরুদ্ধে ব্যবহৃত সমস্ত অস্ত্র দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র লাঠি সোটা সবকিছুই নাকি সাপ্লাই দিত ছফুর গংয়ের ছেলেরা। সম্প্রতি ছফুর এবং তার ছেলে সাইফুলের বিরুদ্ধে খিলক্ষেত থানায় একটি মামলাও হয়েছে। এ বিষয়ে তদন্ত করলে জানা যায় মোটা অংকের টাকা-পয়সা খরচ করে ছফুরগংরা মামলা মোকদ্দমা থেকে বাঁচার জন্য আগে থেকেই সব রকম প্রস্তুতি নিয়ে সবাইকে ম্যানেজ করে রেখেছে। ছফুর গংয়ের সমস্ত বাড়িঘর বিল্ডিং ইমারত তদারকি করলে রাজউকের নিয়ম বহির্ভূত অনেক কিছুই পাওয়া যাবে। তার সবকিছু নিয়ে চলমান থাকবে অনুসন্ধান।