ঢাকা ০২:৩০ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ২০ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
মতলব দক্ষিণ আওয়ামী লীগ নেতা ও বিকাশ এজেন্টের মালিক আজাদের বিরুদ্ধে জোর করে জমির দলিল নিয়ে সাদা স্টাম্পে স্বাক্ষর নেওয়ার অভিযোগ ‘নদীর পানি শেষ হলেও তাঁদের টাকা শেষ হবে না’ মুসলিম ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলসের মালিকের প্রতারণা, বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ মাংসে দুর্গন্ধ, তোপের মুখে সুলতান ডাইন ওবায়দুল কাদেরের স্ত্রীর গাড়িচালকের ২ কোটি টাকার ডুপ্লেক্স বাড়ি! প্রতারণার নতুন ফাঁদে মোস্তফা সরদার তপন ও সহযোগী মুনা মুগদা থানা নবগত ওসির সঙ্গে মুগদা স্থানীয় সাংবাদিকদের সৌজন্য সাক্ষাৎ। নির্বাচন ও সংস্কার বিষয়ে জানতে চাইবে দলগুলো ইয়েমেনের ১৫ নিশানায় মার্কিন হামলা বছিলা সমাজ কল্যাণ ফাউন্ডেশন শুভ উদ্বোধন

প্রতারণার নতুন ফাঁদে মোস্তফা সরদার তপন ও সহযোগী মুনা

মুনার স্বামী আলম ফরিদুল প্রতিবেদককে জানায় গত ১৭/৯ /২৪ ইং তারিখে মামলার হাজিরা দেওয়ার সময় মোস্তফা মুনা চক্রটি সাথে যুক্ত হয়েছে আলম ফরিদুলের সাইবার ট্রাইবুনালের মামলার উল্লেখিত মুনার পরকীয়া প্রেমিক অনুজ ও অন্য মামলার আসামী সাইদুল। সংঘবদ্ধ হয়ে নাকি ভুয়া ডকুমেন্টস তৈরি করে ফরিদুল আলম কে ১০ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করে। ফরিদুল আলমের উক্তি টাকা পেলে মামলা করুক ডকুমেন্টস দিয়ে রাস্তায় নাস্তানাবোধ করার কি মানে? এছাড়া তারা ফরিদুল আলম কে টাকা না দিলে বিভিন্ন ভাবে প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে। ফরিদুল আলমের ব্যবসা-বাণিজ্য এমনকি পথচলা হুমকির মুখে দাঁড়িয়েছে।প্রতিমুহূর্তে ফরিদুল আলম আতঙ্ক অনুভব করছে। প্রতারণার এই চক্রটি — ফিজিওথেরাপি এর নাম করে বিভিন্ন অনৈতিক কর্মকান্ড করে হাতিয়ে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা। দেশের বিভিন্ন স্থানে স্থানান্তরিত হচ্ছে লাইফ লাইন নামক এই ফিজিওথেরাপি সেন্টারটি।সেন্টার এই সেন্টারের স্বত্বাধিকারীর দ্বাবিদার মোস্তফা প্রচার করে সে লন্ডন থেকে পিএইচডি ক্রীত ফিজিওথেরাপিস্ট। আসলে অনুসন্ধান করে জানা যায় এই মোস্তফা হল অষ্টম শ্রেণীর পাস। পিএস ডি দূরে থাক সে এসএসসি ও পাস করে নাই। তার নিকট আত্মীয় এবং পরিবার থেকে সঠিক তথ্য বেরিয়ে আসে।বিভিন্ন সময় বিভিন্ন নাম ধারণ করে পিএসডি ফিজিওথেরাপিস্ট পরিচয় দিয়ে দিনের পর দিন মানুষকে ঠকিয়ে আসছে। শুধু তাই নয় তার প্রতিবেশী সূত্রে জানা যায় মুনা নামের মহিলা ও হাফিজুরের মাধ্যমে ফিজিওথেরাপির অন্তরালে এরা বিভিন্ন প্রবাসীর স্ত্রীদের অনৈতিক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত করে ভিডিও ধারণ করে।সেই ভিডিওকে পুঁজি করে কোটি কোটি টাকা ব্ল্যাকমেইল করে হাতিয়ে নেয়।চিটাগাং এর এক বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আনোয়ার সেলিমকে বিয়ে করে তার কাছ থেকে কোটি টাকা এবং ফ্লাট হাতিয়ে নিয়ে তাকে ডিভোর্স দিয়ে সেই ফ্ল্যাটে এখন সে বসবাস করছে। এরপর অনুজ নামের একবার জনকের সাথে তারা বৈধ মেলামেশা শুরু হয়। তাছাড়া এই মুনা নামের মহিলা চিটাগাং এর এক বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ফরিদুল আলম কে তার রূপ যৌবনের জালে ফাসিয়ে বিয়ে করে। সাড়ে তিন বছর সংসার করার পর তার থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে তাকে ডিভোর্স না দিয়ে মোস্তফার সাথে অবৈধ পরকীয়ায় লিপ্ত হয়।এবং এরা যেখানে বাসা এবং ফিজিওথেরাপি সেন্টার খোলে সেখানে মোস্তফা এবং মুনা স্বামী স্ত্রী পরিচয় দেয়। অথচ তাদের কোন বৈধ বিয়ের কাবিনের সন্ধান পাওয়া যায়নি।আলম ফরিদুল কে ডিভোর্স না দিয়ে কিভাবে সে মোস্তফার সাথে স্ত্রী রূপে একই ছাদের নিচে বসবাস করে?প্রশ্ন প্রতিবেশীদের। মোস্তফা মুনা ও হাফিজুর মিলে দীর্ঘদিন ধরে এভাবে মানুষ ঠকিয়ে আসছে। অথচ তারা ধরাছোঁয়ার অন্তরালে থেকে যাচ্ছে।মুনার এরুপ প্রতারণার শিকার হয়ে আলম ফরিদুল বাধ্য হয়ে মুনার ও মোস্তফা এবং হাফিজুরের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা দায়ের করেছেন।যেগুলো আদালতে চলমান রয়েছে।আলম ফরিদুল জানান মুনা এবং তার ছেলে ও মোস্তফা মিলে ফরিদুলের নিজের ফ্ল্যাটে নিজের ফ্ল্যাটে তাকে ঢুকতে দেয় না মৃত্যুর হুমকি দেয়।এ বিষয়ে বিভিন্ন থানায় ভিডিও মামলা হয়েছে। সর্বোপরি প্রতারক মোস্তফা মুনা এবং হাফিজুর মিলে দিনের পর দিন মানুষকে ঠকিয়ে তাদের অনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিল করছে।যা সমাজের জন্য আতঙ্ক স্বরূপ।সচেতন ব্যক্তিবর্গের অভিমত এ সকল প্রতারক চক্রের শিকড় উপড়ে ফেলে সমাজকে কলঙ্কমুক্ত করতে হবে।।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

মতলব দক্ষিণ আওয়ামী লীগ নেতা ও বিকাশ এজেন্টের মালিক আজাদের বিরুদ্ধে জোর করে জমির দলিল নিয়ে সাদা স্টাম্পে স্বাক্ষর নেওয়ার অভিযোগ

প্রতারণার নতুন ফাঁদে মোস্তফা সরদার তপন ও সহযোগী মুনা

আপডেট সময় ০১:২১:২৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৪

মুনার স্বামী আলম ফরিদুল প্রতিবেদককে জানায় গত ১৭/৯ /২৪ ইং তারিখে মামলার হাজিরা দেওয়ার সময় মোস্তফা মুনা চক্রটি সাথে যুক্ত হয়েছে আলম ফরিদুলের সাইবার ট্রাইবুনালের মামলার উল্লেখিত মুনার পরকীয়া প্রেমিক অনুজ ও অন্য মামলার আসামী সাইদুল। সংঘবদ্ধ হয়ে নাকি ভুয়া ডকুমেন্টস তৈরি করে ফরিদুল আলম কে ১০ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করে। ফরিদুল আলমের উক্তি টাকা পেলে মামলা করুক ডকুমেন্টস দিয়ে রাস্তায় নাস্তানাবোধ করার কি মানে? এছাড়া তারা ফরিদুল আলম কে টাকা না দিলে বিভিন্ন ভাবে প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে। ফরিদুল আলমের ব্যবসা-বাণিজ্য এমনকি পথচলা হুমকির মুখে দাঁড়িয়েছে।প্রতিমুহূর্তে ফরিদুল আলম আতঙ্ক অনুভব করছে। প্রতারণার এই চক্রটি — ফিজিওথেরাপি এর নাম করে বিভিন্ন অনৈতিক কর্মকান্ড করে হাতিয়ে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা। দেশের বিভিন্ন স্থানে স্থানান্তরিত হচ্ছে লাইফ লাইন নামক এই ফিজিওথেরাপি সেন্টারটি।সেন্টার এই সেন্টারের স্বত্বাধিকারীর দ্বাবিদার মোস্তফা প্রচার করে সে লন্ডন থেকে পিএইচডি ক্রীত ফিজিওথেরাপিস্ট। আসলে অনুসন্ধান করে জানা যায় এই মোস্তফা হল অষ্টম শ্রেণীর পাস। পিএস ডি দূরে থাক সে এসএসসি ও পাস করে নাই। তার নিকট আত্মীয় এবং পরিবার থেকে সঠিক তথ্য বেরিয়ে আসে।বিভিন্ন সময় বিভিন্ন নাম ধারণ করে পিএসডি ফিজিওথেরাপিস্ট পরিচয় দিয়ে দিনের পর দিন মানুষকে ঠকিয়ে আসছে। শুধু তাই নয় তার প্রতিবেশী সূত্রে জানা যায় মুনা নামের মহিলা ও হাফিজুরের মাধ্যমে ফিজিওথেরাপির অন্তরালে এরা বিভিন্ন প্রবাসীর স্ত্রীদের অনৈতিক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত করে ভিডিও ধারণ করে।সেই ভিডিওকে পুঁজি করে কোটি কোটি টাকা ব্ল্যাকমেইল করে হাতিয়ে নেয়।চিটাগাং এর এক বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আনোয়ার সেলিমকে বিয়ে করে তার কাছ থেকে কোটি টাকা এবং ফ্লাট হাতিয়ে নিয়ে তাকে ডিভোর্স দিয়ে সেই ফ্ল্যাটে এখন সে বসবাস করছে। এরপর অনুজ নামের একবার জনকের সাথে তারা বৈধ মেলামেশা শুরু হয়। তাছাড়া এই মুনা নামের মহিলা চিটাগাং এর এক বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ফরিদুল আলম কে তার রূপ যৌবনের জালে ফাসিয়ে বিয়ে করে। সাড়ে তিন বছর সংসার করার পর তার থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে তাকে ডিভোর্স না দিয়ে মোস্তফার সাথে অবৈধ পরকীয়ায় লিপ্ত হয়।এবং এরা যেখানে বাসা এবং ফিজিওথেরাপি সেন্টার খোলে সেখানে মোস্তফা এবং মুনা স্বামী স্ত্রী পরিচয় দেয়। অথচ তাদের কোন বৈধ বিয়ের কাবিনের সন্ধান পাওয়া যায়নি।আলম ফরিদুল কে ডিভোর্স না দিয়ে কিভাবে সে মোস্তফার সাথে স্ত্রী রূপে একই ছাদের নিচে বসবাস করে?প্রশ্ন প্রতিবেশীদের। মোস্তফা মুনা ও হাফিজুর মিলে দীর্ঘদিন ধরে এভাবে মানুষ ঠকিয়ে আসছে। অথচ তারা ধরাছোঁয়ার অন্তরালে থেকে যাচ্ছে।মুনার এরুপ প্রতারণার শিকার হয়ে আলম ফরিদুল বাধ্য হয়ে মুনার ও মোস্তফা এবং হাফিজুরের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা দায়ের করেছেন।যেগুলো আদালতে চলমান রয়েছে।আলম ফরিদুল জানান মুনা এবং তার ছেলে ও মোস্তফা মিলে ফরিদুলের নিজের ফ্ল্যাটে নিজের ফ্ল্যাটে তাকে ঢুকতে দেয় না মৃত্যুর হুমকি দেয়।এ বিষয়ে বিভিন্ন থানায় ভিডিও মামলা হয়েছে। সর্বোপরি প্রতারক মোস্তফা মুনা এবং হাফিজুর মিলে দিনের পর দিন মানুষকে ঠকিয়ে তাদের অনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিল করছে।যা সমাজের জন্য আতঙ্ক স্বরূপ।সচেতন ব্যক্তিবর্গের অভিমত এ সকল প্রতারক চক্রের শিকড় উপড়ে ফেলে সমাজকে কলঙ্কমুক্ত করতে হবে।।