ঢাকা ০১:০৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গুলশানে স্পার অন্তরালে বাহার, রানা ও সুমনের ব্ল্যাকমেলইসহ মাদক বাণিজ্য নারী দিয়ে ফাঁদ

রাজধানীর গুলশান ডিপ্লোমেটিক জোন কূটনীতিক পাড়া। স্পা সেন্টারের অন্তরালে ,মালিক–বাহার, ম্যানেজার রানা, সুমন,গুলশান ২ রোড নং- ৯৯, হাউজ নং-৩৩/এ , লিফটের-৬ , স্পা সেন্টারে নানান নামে-বেনামে তরুণ-তরুণী দিয়ে চলছে জমজমাট মাদক সহ ব্ল্যাকমেইল রমরমা বাণিজ্য। ভয়ংকর অপরাধমূলোক কর্মকাণ্ড। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি চরম অবক্ষয়ের কারণে অনেকটা প্রকাশ্যেই নীতিহীন ঘৃণীত জিনা ব্যভিচার আর মাদকতায় সয়লাব করে দিচ্ছে। প্রতিনিয়ত বাহারের এখান থেকে মাদক সাপ্লাই হয় । কি ভাবে স্থানীয় থানা পুলিশের নাকের ডগার উপরে অনৈতিক কর্মকাণ্ড চলছে তা সকলের বোধগম্য নয়।

তবুও এক শ্রেণীর অর্থলোভী দালালদের নাম হলো,, মালিক–বাহার , ম্যানেজার রানা, সুমন ,নারীদেরকে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে ফিল্মি স্টাইলে ব্ল্যাকমেলই করে দেহ ব্যবসা করাতে বাধ্য করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।,, মালিক — বাহার , ম্যানেজার রানা, সুমন, ওদের টার্গেট বৃত্তবান প্রভাবশালী সন্তানরা। অল্প বয়সী নারী দিয়ে ফাঁদ পেতে মওকা হাসিল করছে ।

অনুসন্ধানে জানা যায়, গুলশান 2 রোড নং- 99 হাউস নাম্বার –33/A ,অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া নিয়ে দেহ ব্যবসা চালিয়ে আসছে। , মালিক — বাহার , ম্যানেজার রানা, সুমন,নামের অপরাধ জগতের মাফিয়া ডন নামে পরিচিত এবং বিএনপি’র একজন সহচর । আবার পরিচয় দেয় আমি একজন যুগান্তরের সাংবাদিক তার কোন কার্ড ও নাই এবং তারা একটা ভূয়া ট্রেড লাইসেন্স ও বাড়ি ভাড়া নিয়ে বিউটি পার্লার অথবা হেয়ার কাটিং এর আড়ালে দেদারসে মাদক বিক্রি ও দেহপসারিনির পতিতা বৃত্তির যৌন ধান্ধার ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। পূর্বের তুলনায় এ বছর গুলশানে 2 এর বেঙের ছাতার মতো গর্জে উঠেছে পতিতা বাণিজ্যের বহু ফ্ল্যাট।

স্বনামধন্য বসবাস এলাকা এখন পতিতাপল্লীতে পরিণত হয়েছে। একটি সূত্র জানিয়েছে, রাজধানীর গুলশানে স্পা ব্যবসায়ীদের দৌরাত্ম্য দিন দিন বেড়েই চলেছে।

এধরনের অবৈধ স্পা প্রতিষ্ঠানে জড়িয়ে পড়ছে স্কুল কলেজ পড়ুয়া ছাত্র-ছাত্রী,তরুণ তরুণী। এই অপরাধমূলক ব্যবসা ধরে রাখতে কেউ নিজেকে পরিচয় দিচ্ছেন ডিআইজির চাচাতো ভাই, ওসির খালাতো ভাই, কেউ পুলিশ কর্মকর্তা বন্ধু, সাংবাদিকের বন্ধু, এমনকি স্থানীয় নেতা প্রভাবশালীদের নাম উঠেছে। দীর্ঘ অনুসন্ধানে দেখা যায়, তাদের অপরাধের কার্যক্রম ভিন্ন রকম। কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান বাহিরে তালা দিয়ে ভিতরে চলছে তাদের কার্যক্রম চালাচ্ছে এ যেন কানামাছি খেলা। ডিজিটাল কায়দাকে কাজে লাগিয়ে নামিদামি ব্র্যান্ডের সিসি ক্যামেরাও লাগিয়েছেন প্রতিষ্ঠানে।

 

এই বিষয়ে গুলশান থানার ওসিকে ফোন দিলে ফোন রিসিভ করে বলে থানায় জিডি করেন যাহার জিডি নম্বর –১২৬৯ ।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

গুলশানে স্পার অন্তরালে বাহার, রানা ও সুমনের ব্ল্যাকমেলইসহ মাদক বাণিজ্য নারী দিয়ে ফাঁদ

আপডেট সময় ০৭:৩৩:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ জুলাই ২০২৪

রাজধানীর গুলশান ডিপ্লোমেটিক জোন কূটনীতিক পাড়া। স্পা সেন্টারের অন্তরালে ,মালিক–বাহার, ম্যানেজার রানা, সুমন,গুলশান ২ রোড নং- ৯৯, হাউজ নং-৩৩/এ , লিফটের-৬ , স্পা সেন্টারে নানান নামে-বেনামে তরুণ-তরুণী দিয়ে চলছে জমজমাট মাদক সহ ব্ল্যাকমেইল রমরমা বাণিজ্য। ভয়ংকর অপরাধমূলোক কর্মকাণ্ড। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি চরম অবক্ষয়ের কারণে অনেকটা প্রকাশ্যেই নীতিহীন ঘৃণীত জিনা ব্যভিচার আর মাদকতায় সয়লাব করে দিচ্ছে। প্রতিনিয়ত বাহারের এখান থেকে মাদক সাপ্লাই হয় । কি ভাবে স্থানীয় থানা পুলিশের নাকের ডগার উপরে অনৈতিক কর্মকাণ্ড চলছে তা সকলের বোধগম্য নয়।

তবুও এক শ্রেণীর অর্থলোভী দালালদের নাম হলো,, মালিক–বাহার , ম্যানেজার রানা, সুমন ,নারীদেরকে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে ফিল্মি স্টাইলে ব্ল্যাকমেলই করে দেহ ব্যবসা করাতে বাধ্য করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।,, মালিক — বাহার , ম্যানেজার রানা, সুমন, ওদের টার্গেট বৃত্তবান প্রভাবশালী সন্তানরা। অল্প বয়সী নারী দিয়ে ফাঁদ পেতে মওকা হাসিল করছে ।

অনুসন্ধানে জানা যায়, গুলশান 2 রোড নং- 99 হাউস নাম্বার –33/A ,অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া নিয়ে দেহ ব্যবসা চালিয়ে আসছে। , মালিক — বাহার , ম্যানেজার রানা, সুমন,নামের অপরাধ জগতের মাফিয়া ডন নামে পরিচিত এবং বিএনপি’র একজন সহচর । আবার পরিচয় দেয় আমি একজন যুগান্তরের সাংবাদিক তার কোন কার্ড ও নাই এবং তারা একটা ভূয়া ট্রেড লাইসেন্স ও বাড়ি ভাড়া নিয়ে বিউটি পার্লার অথবা হেয়ার কাটিং এর আড়ালে দেদারসে মাদক বিক্রি ও দেহপসারিনির পতিতা বৃত্তির যৌন ধান্ধার ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। পূর্বের তুলনায় এ বছর গুলশানে 2 এর বেঙের ছাতার মতো গর্জে উঠেছে পতিতা বাণিজ্যের বহু ফ্ল্যাট।

স্বনামধন্য বসবাস এলাকা এখন পতিতাপল্লীতে পরিণত হয়েছে। একটি সূত্র জানিয়েছে, রাজধানীর গুলশানে স্পা ব্যবসায়ীদের দৌরাত্ম্য দিন দিন বেড়েই চলেছে।

এধরনের অবৈধ স্পা প্রতিষ্ঠানে জড়িয়ে পড়ছে স্কুল কলেজ পড়ুয়া ছাত্র-ছাত্রী,তরুণ তরুণী। এই অপরাধমূলক ব্যবসা ধরে রাখতে কেউ নিজেকে পরিচয় দিচ্ছেন ডিআইজির চাচাতো ভাই, ওসির খালাতো ভাই, কেউ পুলিশ কর্মকর্তা বন্ধু, সাংবাদিকের বন্ধু, এমনকি স্থানীয় নেতা প্রভাবশালীদের নাম উঠেছে। দীর্ঘ অনুসন্ধানে দেখা যায়, তাদের অপরাধের কার্যক্রম ভিন্ন রকম। কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান বাহিরে তালা দিয়ে ভিতরে চলছে তাদের কার্যক্রম চালাচ্ছে এ যেন কানামাছি খেলা। ডিজিটাল কায়দাকে কাজে লাগিয়ে নামিদামি ব্র্যান্ডের সিসি ক্যামেরাও লাগিয়েছেন প্রতিষ্ঠানে।

 

এই বিষয়ে গুলশান থানার ওসিকে ফোন দিলে ফোন রিসিভ করে বলে থানায় জিডি করেন যাহার জিডি নম্বর –১২৬৯ ।