ঢাকা ০৫:৩৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ২৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

যে মেয়ের মা যত বেশি চালাক, সেই মেয়ের কঁপালে তত তাড়াতাড়ি তালাক।

বিবাহিত মেয়েদের প্রধান শত্রু তার নিজের মা!
কারণ, তিনি তার মেয়ের সংসারে এতটাই নাক গলান যে, মেয়ের কল্যাণের চেয়ে অকল্যাণই বেশি হয়।
ইদানিং সমাজে দেখা যাচ্ছে মেয়ের মায়েরা এতই নাক গালাচ্ছে মেয়ের সংসারে, মনে হচ্ছে মেয়ে সংসার করে না বরং মেয়ে মায়েরাই করে, যদি সেখানে স্বামী দোষ না থাকবে, সেখানেও মেয়ের মায়ের একটাই কথাই থাকবে মেয়েকে ফোন দিয়ে, (যদি তোর সংসার করতে না ইচ্ছে করে চলে আয় তোর জন্য আমার ঘরের দরজা খোলা)।
তবে ঘরের দরজা খুলতে যেয়ে তো ? আপনার মেয়ে ও মেয়ের স্বামীর ভালোবাসা দরজা বন্ধ করে দিচ্ছে না তো?
দেশে বর্তমানে বিবাহ বিচ্ছেদের হার ১ দশমিক ৪ শতাংশ, যা ২০২১ সালে ছিল শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ। সংখ্যা রাজধানীতে সবচেয়ে বেশি। গত বছর ঢাকায় প্রতি ৪০ মিনিটে ১টি করে তালাক হয়েছে যা ছিল সব চাইতে বড় রেকর্ড,
এবার দেখা যাক, দেশে বর্তমানে বিবাহ বিচ্ছেদের হার ১ দশমিক ৪ শতাংশের ভিতরেই দেখা যায় ১ শতাংশ তালাক হয় মেয়ের পরিবার মা কিংবা মা খালার উভয়ের উসকানিতে,আর বাকী ০.৪ শতাংশ হয় নিজেদের মধ্যে মন-মানসিকতা না মেলার কারণে কিংবা স্বামীর পরকীয়া অথবা স্ত্রী পরকীয়া, কিংবা স্বামীর মাদকাসক্ত হওয়ার ও মারধর করার কারণে।
প্রতি ১০০ পরকীয়া তালাকের কারণ তদন্তে দেখা যায় ৭০জন নারী, পরকীয়া আসক্ত পুরুষকে তালাক দিয়ে থাকেন এবং ৩০জন পুরুষ সুধু নারী কে পরকীয়া কারনে তালাক দেন। তাহলে কি পুরুষের ক্ষমা নারীর চাইতে বেশি? সেটি প্রকাশ না করলেই নয়, কারণ আমি লেখক ও একজন পুরুষ এবং সেটা নারী পত্রিকা পাঠকদের বিরোধীতা হয়ে যায় যা পত্রিকা নিয়ম কানুন আইনের বাহিরে। সকল মেয়ের মায়ের উদ্দেশ্য বলা হোক যারা মেয়ের সংসার এ বেশি নাক গালান, আপনি – আপনার মেয়ের জন্য বেশি ভালোবাসা দেখানোটা যেন পরবর্তীতে আপনার মেয়ের বিচ্ছেদ না ঘটে যায়।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

যে মেয়ের মা যত বেশি চালাক, সেই মেয়ের কঁপালে তত তাড়াতাড়ি তালাক।

আপডেট সময় ০৯:২৫:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৩

বিবাহিত মেয়েদের প্রধান শত্রু তার নিজের মা!
কারণ, তিনি তার মেয়ের সংসারে এতটাই নাক গলান যে, মেয়ের কল্যাণের চেয়ে অকল্যাণই বেশি হয়।
ইদানিং সমাজে দেখা যাচ্ছে মেয়ের মায়েরা এতই নাক গালাচ্ছে মেয়ের সংসারে, মনে হচ্ছে মেয়ে সংসার করে না বরং মেয়ে মায়েরাই করে, যদি সেখানে স্বামী দোষ না থাকবে, সেখানেও মেয়ের মায়ের একটাই কথাই থাকবে মেয়েকে ফোন দিয়ে, (যদি তোর সংসার করতে না ইচ্ছে করে চলে আয় তোর জন্য আমার ঘরের দরজা খোলা)।
তবে ঘরের দরজা খুলতে যেয়ে তো ? আপনার মেয়ে ও মেয়ের স্বামীর ভালোবাসা দরজা বন্ধ করে দিচ্ছে না তো?
দেশে বর্তমানে বিবাহ বিচ্ছেদের হার ১ দশমিক ৪ শতাংশ, যা ২০২১ সালে ছিল শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ। সংখ্যা রাজধানীতে সবচেয়ে বেশি। গত বছর ঢাকায় প্রতি ৪০ মিনিটে ১টি করে তালাক হয়েছে যা ছিল সব চাইতে বড় রেকর্ড,
এবার দেখা যাক, দেশে বর্তমানে বিবাহ বিচ্ছেদের হার ১ দশমিক ৪ শতাংশের ভিতরেই দেখা যায় ১ শতাংশ তালাক হয় মেয়ের পরিবার মা কিংবা মা খালার উভয়ের উসকানিতে,আর বাকী ০.৪ শতাংশ হয় নিজেদের মধ্যে মন-মানসিকতা না মেলার কারণে কিংবা স্বামীর পরকীয়া অথবা স্ত্রী পরকীয়া, কিংবা স্বামীর মাদকাসক্ত হওয়ার ও মারধর করার কারণে।
প্রতি ১০০ পরকীয়া তালাকের কারণ তদন্তে দেখা যায় ৭০জন নারী, পরকীয়া আসক্ত পুরুষকে তালাক দিয়ে থাকেন এবং ৩০জন পুরুষ সুধু নারী কে পরকীয়া কারনে তালাক দেন। তাহলে কি পুরুষের ক্ষমা নারীর চাইতে বেশি? সেটি প্রকাশ না করলেই নয়, কারণ আমি লেখক ও একজন পুরুষ এবং সেটা নারী পত্রিকা পাঠকদের বিরোধীতা হয়ে যায় যা পত্রিকা নিয়ম কানুন আইনের বাহিরে। সকল মেয়ের মায়ের উদ্দেশ্য বলা হোক যারা মেয়ের সংসার এ বেশি নাক গালান, আপনি – আপনার মেয়ের জন্য বেশি ভালোবাসা দেখানোটা যেন পরবর্তীতে আপনার মেয়ের বিচ্ছেদ না ঘটে যায়।