২০২২ সালের ১৬ জানুয়ারি উপ নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েই নিজ উপজেলার নির্বাচিত সকল ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান বিগত দিনে টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসকের কার্যালয় গিয়ে শপথ গ্রহণ করতেন কিন্তু বর্তমান সাংসদের অনুরোধে মির্জাপুর উপজেলা থেকে বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচিত চেয়ারম্যানদের কে মির্জাপুর উপজেলা প্রশাসনের অডিটোরিয়ামে শপথ বাক্য পাঠ করান জেলা প্রশাসক যা ছিল মির্জাপুরে জন্য একটি দৃষ্টান্ত,

মির্জাপুর উপজেলার প্রতিটি গ্রামে প্রতিটি মহল্লায় যিনি পদচারনা করেছেন খোঁজ নিয়েছেন জনসাধারণের, যার মাধ্যমে রাস্তার মাঝে দাঁড়িয়ে সুখবর পেয়েছে হাজারো পরিবার, শিশুর ডাকে যে মানুষটি গাড়ি থামিয়ে সময় দিতে পারে কথা বলতে পারে হাসাতে পারে উপহার দিতে পারে তিনিই খান আহমেদ শুভ এমপি, গাড়ি থেকে নেমে বয়স্ক মানুষদের পায়ে হাত দিয়ে সালাম করা নজির তার রয়েছে,

মির্জাপুর উপজেলায় এসএসসি ও এইচ এস সির শিক্ষার্থীদের অনুপ্রেরণা যোগানোর জন্য মির্জাপুর উপজেলায় সর্বপ্রথম মেধাবী শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনার আয়োজন করেছেন যা এখনো চলমান, স্কুলে স্কুলে গিয়ে শিক্ষার্থীদের দেখা করে কথা বলার যে নজির তার মধ্যে রয়েছে তা মির্জাপুরে একটি দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে আজীবন, ছোট্ট শিশুরা নির্দ্বিধায় ভয়হীনভাবে যেভাবে তার সাথে কথা বলে তা নিজ চোখে না দেখলে আপনারা বিশ্বাস করবেন না ব্যক্তিটি প্রোগ্রামে যাওয়ার পথে শিশুদের উৎসাহিত দিতে মাঠে নেমে যাই কখনো ফুটবল কখনো ক্রিকেট খেলতে, মির্জাপুর উপজেলার বর্তমান তরুণ সমাজের কাছে এক বিস্ময়ের নাম আহমেদ শুভ এমপি,

মির্জাপুর উপজেলা নারী ফুটবলারদেরকে উৎসাহিত করার জন্য তিনিই সর্বপ্রথম কোন নারী ফুটবল ম্যাচের আয়োজন করেছিলেন, ক্রীড়াঙ্গনে সফলতার সাথে তিনি সুনামু অর্জন করে ফেলেছে অনেক আগেই, শিক্ষার্থীদের বিভিন্নভাবে উৎসাহ অনুপ্রেরণা দেওয়ার পাশাপাশি তিনি মির্জাপুর উপজেলার মায়েদের জন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন উপহার নিয়ে হাজির হচ্ছেন একেক সময় একেক ইউনিয়নে একেক গ্রামে একেক মহল্লায়, দিচ্ছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপদেশ মোতাবেক উপহার দিচ্ছেন সবজি বীজ যা মির্জাপুর উপজেলাকে স্বনির্ভর করতে সাহায্যে করবে।

তিনি নিজ অর্থায়নে তৈরি করেছেন দৃষ্টিনন্দন শহীদ মিনার, তার হাত ধরেই নতুন করে মির্জাপুর পৌরসভা ৫০ লক্ষ টাকার অনুদান পেয়ে নতুন করে কাজ শুরু করে দিয়েছে, তার মাধ্যমেই নিয়মিত সরকারি সকল সুযোগ সুবিধা মির্জাপুরবাসী পেয়ে যাচ্ছে না চাইতে,

যে মানুষটি মির্জাপুর উপজেলায় প্রতিদিন ৭-৮ টা প্রোগ্রাম শেষ করে ব্যক্তিগত অফিসে এসে সকল শ্রেনী পেশার মানুষের সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। ঝিমিয়ে পড়া অবহেলিত ইউনিয়ন আওয়ামী লীগকে পুনরায় অবহেলা থেকে মুক্তি দিয়েছেন খান আহমেদ শুভ এমপি।

তিনি এমপি হবার পরেই এমপিকে স্বচক্ষে দেখার সুযোগ হয়েছে অধিকাংশ অভাগা মির্জাপুরবাসীর, স্বাধীনতার পরে যেসব এলাকায় সংসদ সদস্য যাই নাই সেই সকল এলাকায় গিয়ে জনসাধারণের খোঁজ নিয়ে এসেছেন খান আহমেদ শুভ এমপি।

খান আহমেদ শুভ এমপি মহোদয় একটা কথা বলেন আমি দুর্বল এর সাথে ন্যায়ের পক্ষে, সব সময় সর্বদা,

যদি খান আহমেদ শুভ এমপি মহোদয়ের উন্নয়নের কর্মকান্ডের লিস্ট গুলো যদি বলতে শুরু করি তাহলে মার্ক জাকারবার্গে আমাকে তার জন্য সেই লেখার স্পেস টা দিবেনা। ইনশাল্লাহ খুব দ্রুত এমপি মহোদয় এর সকল কমকান্ড আপনাদের সামনে তুলে ধরবো অপেক্ষায় থাকুন তারা যারা বিশ্বাস করেন না খান আহমেদ শুভ এমপি মহোদয় ই একমাত্র যোগ্য, অবশ্য তার প্রমান গুলো কেউ দেখতে চাইলে তার অফিসিয়াল ব্লু ভেরিফাইড ফেসবুক পেইজে গিয়ে খোঁজ নিয়ে আসতে পারেন, মিনিমাম সাতদিন লেগে যাবে খান আহমেদ শুভ এমপি মহোদয়ের উন্নয়ন কর্মকান্ড দেখতে দেখতেই,

সবাই মনে রাখবেন জননেতা জনাব খান আহমেদ শুভ এমপি মহোদয়ের মির্জাপুরের কোন আত্মীয়-স্বজন রাজনীতি করে না, স্বজন প্রীতি তিনি কখনোই করবেন না বা কখনো করেনও নি, তার চাওয়া শুধু মির্জাপুরের উন্নয়ন, তিনি একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী টাকা কামানোর অনেক সৎ পথ তার আছে,

তিনি বলেন আমি মির্জাপুর বাসীদের দিতে এসেছি নিতে নয়, বাবার স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করার জন্য মির্জাপুর উপজেলা কে নিয়ে তার মনের গভীর স্বপ্নকে বুকে ধারণ করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে আমি মির্জাপুর বাসীর উন্নয়ন করার চেষ্টা করে যাচ্ছি এবং করবো ইনশাল্লাহ, এমপি থাকি কিংবা না থাকি তা বিষয় না মির্জাপুর বাসীর কল্যাণ কামনায় আমার আজীবনের ব্রত।
এর ফল হিসেবেই আবাও মির্জাপুরে নৌকার মনোনয়ন পেয়েছেন জনাব,খান আহমেদ শুভ।