ঢাকা ০২:২৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ২৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ডি,কে আইডিয়াল সৈয়দ আতাহার আলী কলেজে পাসের হার ৯৯.৭৭ শতাংশ

চলতি বছর এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় স্বনামধন্য এ প্রতিষ্ঠান থেকে ৪৪৩ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করছে ৪৪০ জন। পাসের হার ৯৯ দশমিক ৭৭ শতাংশ। অনুপস্থিত থাকার কারণে অকৃতকার্য হয়েছে মাত্র ৩ জন।

অন্যদিকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৭জন। যা মোট পাশের ১০দশমিক ৬৮ শতাংশ।

ভাল ফলাফল করায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করে প্রতিষ্ঠানটির ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সৈয়দা মমতাজ বেগম বলেন, শিক্ষকদের আন্তরিকতা, শিক্ষার্থীদের পড়াশোনাড় প্রতি মনোযোগ এবং অভিভাবকদের সার্বিক সহযোগিতায় এ ফলাফল করা সম্ভব হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, ডাসারের সাবেক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শারমিন ইয়াসমিন তার দিকনির্দেশনায় অতিরিক্ত পরীক্ষা নিয়ে ও বর্তমান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কানিজ আফরোজ তার সার্বিক তত্ত্বাবধানে, সারাবছর শিক্ষার্থীদের পড়াশুনায় ব্যস্ত রাখা হয়। স্কুলের ভিতরে নানা ধরনের ক্লাস টেস্ট, হোম ওয়ার্ক নেওয়া হয়। মোট কথা, বছরব্যাপী নানা ধরনের পরীক্ষা ও মূল্যায়ন নেওয়ার কারণে পরীক্ষার আগে বা বছরের শেষে শিক্ষার্থীদের বাড়তি কোন চাপ থাকে না। এছাড়া দুর্বল শিক্ষার্থীদের প্রতি বিশেষ কেয়ার (যত্ন) নেওয়া হয়।

এসময় তিনি উত্তীর্ণ সব শিক্ষার্থীদের মঙ্গল কামনা করেন এবং যারা উত্তীর্ণ হতে পারেনি তাদেরকে আবার পড়ালেখা মনোযোগ দিয়ে আগামীতে ভালো ফল করার জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শ দেন।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ডি,কে আইডিয়াল সৈয়দ আতাহার আলী কলেজে পাসের হার ৯৯.৭৭ শতাংশ

আপডেট সময় ০১:৪৩:০৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৩

চলতি বছর এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় স্বনামধন্য এ প্রতিষ্ঠান থেকে ৪৪৩ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করছে ৪৪০ জন। পাসের হার ৯৯ দশমিক ৭৭ শতাংশ। অনুপস্থিত থাকার কারণে অকৃতকার্য হয়েছে মাত্র ৩ জন।

অন্যদিকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৭জন। যা মোট পাশের ১০দশমিক ৬৮ শতাংশ।

ভাল ফলাফল করায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করে প্রতিষ্ঠানটির ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সৈয়দা মমতাজ বেগম বলেন, শিক্ষকদের আন্তরিকতা, শিক্ষার্থীদের পড়াশোনাড় প্রতি মনোযোগ এবং অভিভাবকদের সার্বিক সহযোগিতায় এ ফলাফল করা সম্ভব হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, ডাসারের সাবেক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শারমিন ইয়াসমিন তার দিকনির্দেশনায় অতিরিক্ত পরীক্ষা নিয়ে ও বর্তমান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কানিজ আফরোজ তার সার্বিক তত্ত্বাবধানে, সারাবছর শিক্ষার্থীদের পড়াশুনায় ব্যস্ত রাখা হয়। স্কুলের ভিতরে নানা ধরনের ক্লাস টেস্ট, হোম ওয়ার্ক নেওয়া হয়। মোট কথা, বছরব্যাপী নানা ধরনের পরীক্ষা ও মূল্যায়ন নেওয়ার কারণে পরীক্ষার আগে বা বছরের শেষে শিক্ষার্থীদের বাড়তি কোন চাপ থাকে না। এছাড়া দুর্বল শিক্ষার্থীদের প্রতি বিশেষ কেয়ার (যত্ন) নেওয়া হয়।

এসময় তিনি উত্তীর্ণ সব শিক্ষার্থীদের মঙ্গল কামনা করেন এবং যারা উত্তীর্ণ হতে পারেনি তাদেরকে আবার পড়ালেখা মনোযোগ দিয়ে আগামীতে ভালো ফল করার জন্য প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শ দেন।