ঢাকা ০৬:০০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০২ অক্টোবর ২০২৪, ১৭ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ফরিদপুরে কোরবানি ঈদকে কেন্দ্র করে জমে উঠেছে খাসির হাট

ছবিটি ফরিদপুর শহরের বিসর্জন ঘাটের অস্থায়ী খাসির হাট থেকে তোলা

পবিত্র ঈদুল আযহাকে কেন্দ্র করে ফরিদপুর শহরের বিসর্জন ঘাটে অস্থায়ী খাসির হাটে বেচাকেনা জমে উঠেছে। এছাড়াও বিভিন্ন শ্রেণি পেশার ক্রেতাদের আগমনে এ  স্থানটি মুখরিত হয়ে উঠেছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রবিবার (২৫ জুন) সকাল দশটা থেকে‌ শুরু হয়েছে এই হাট। এখানে ছাগল ছাড়াও ভেড়া বিক্রি করতে দেখা গেছে।

বেচাকেনা কেমন হচ্ছে ‌এ প্রশ্নের উত্তরে একজন বিক্রেতা জানান, বেচাকেনা ততটা হচ্ছে না যতটা আশা নিয়ে হাটে এসেছেন। যেখানে একটা ছাগলের দাম তারা চাচ্ছেন ৮ থেকে ২০ হাজার টাকা  সেখানে ক্রেতারা বলছেন ৫ থেকে ৭ হাজার টাকা।

তারপরও এখানে ক্রেতারা আসছেন এবং নির্ধারিত বাজেটের মধ্যেই কিনছেন তার পছন্দের পশুটি।

এদিকে পশু কিনতে এসে ক্রেতা বা বিক্রেতারা যাতে কোন প্রকার হয়রানির শিকার না হন সে ব্যাপারে এখানকার কর্তৃপক্ষ অনেক আন্তরিক বলেও জানিয়েছেন ক্রেতা বিক্রেতা উভয়েই।

এদিকে এই হাটে  আসা সবচেয়ে বড় ছাগলের দাম চাওয়া হচ্ছে ৬০০০০ টাকা। এছাড়াও সর্বনিম্ন ৮ থেকে ১০ হাজার টাকার মধ্যেও বিভিন্ন রকমের ছাগল পাওয়া যাচ্ছে এখানে। আগামী বুধবার আরেকটা হাট আছে। সেই হাটে বেচাকেনা ভালো হবে বলে আশা করছেন হাট কর্তৃপক্ষ ক্রেতা এবং বিক্রেতারা।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ফরিদপুরে কোরবানি ঈদকে কেন্দ্র করে জমে উঠেছে খাসির হাট

আপডেট সময় ১২:০৬:২৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ জুন ২০২৩

ছবিটি ফরিদপুর শহরের বিসর্জন ঘাটের অস্থায়ী খাসির হাট থেকে তোলা

পবিত্র ঈদুল আযহাকে কেন্দ্র করে ফরিদপুর শহরের বিসর্জন ঘাটে অস্থায়ী খাসির হাটে বেচাকেনা জমে উঠেছে। এছাড়াও বিভিন্ন শ্রেণি পেশার ক্রেতাদের আগমনে এ  স্থানটি মুখরিত হয়ে উঠেছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রবিবার (২৫ জুন) সকাল দশটা থেকে‌ শুরু হয়েছে এই হাট। এখানে ছাগল ছাড়াও ভেড়া বিক্রি করতে দেখা গেছে।

বেচাকেনা কেমন হচ্ছে ‌এ প্রশ্নের উত্তরে একজন বিক্রেতা জানান, বেচাকেনা ততটা হচ্ছে না যতটা আশা নিয়ে হাটে এসেছেন। যেখানে একটা ছাগলের দাম তারা চাচ্ছেন ৮ থেকে ২০ হাজার টাকা  সেখানে ক্রেতারা বলছেন ৫ থেকে ৭ হাজার টাকা।

তারপরও এখানে ক্রেতারা আসছেন এবং নির্ধারিত বাজেটের মধ্যেই কিনছেন তার পছন্দের পশুটি।

এদিকে পশু কিনতে এসে ক্রেতা বা বিক্রেতারা যাতে কোন প্রকার হয়রানির শিকার না হন সে ব্যাপারে এখানকার কর্তৃপক্ষ অনেক আন্তরিক বলেও জানিয়েছেন ক্রেতা বিক্রেতা উভয়েই।

এদিকে এই হাটে  আসা সবচেয়ে বড় ছাগলের দাম চাওয়া হচ্ছে ৬০০০০ টাকা। এছাড়াও সর্বনিম্ন ৮ থেকে ১০ হাজার টাকার মধ্যেও বিভিন্ন রকমের ছাগল পাওয়া যাচ্ছে এখানে। আগামী বুধবার আরেকটা হাট আছে। সেই হাটে বেচাকেনা ভালো হবে বলে আশা করছেন হাট কর্তৃপক্ষ ক্রেতা এবং বিক্রেতারা।