ঢাকা ০১:৩৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ জানুয়ারী ২০২৫, ১৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
অর্থবছরের প্রথমার্ধে রপ্তানি আয় বেড়েছে ভোলায় শীতার্তদের মাঝে কোস্টগার্ডের শীতবস্ত্র বিতরণ জয়পুরহাটের পাঁচবিবি সীমান্তে মাদক সহ কারবারীকে আটক গোয়াইনঘাটের পিরিজপুর সোনারহাট রাস্তা ওয়ার্ক ওয়ার্ডার না হওয়ায় কাজ হচ্ছেনা চরম জনদূর্ভোগ: ইসহাক চৌধুরী আলিম ছিলেন একজন কর্মীবান্ধব নেতা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী মানসিক ভারসাম্যহীন এক মহিলাকে শীত বস্ত্র প্রদান করেন রাজশাহীতে আধুনিক প্রযুক্তি চিকিৎসা সেবায় পপুলার আওয়ামী স্বৈরাচারের দোসররা বিদেশি প্রভুদের সহযোগিতায় ষড়যন্ত্র করে বেড়াচ্ছে:আমিনুল হক ফেসবুক আইডি ফিরে পেলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা মনোহরগঞ্জে জাতীয় সমাজসেবা দিবসে ওয়াকাথন ও কল্যাণ রাষ্ট্র গঠনে মুক্ত আড্ডা

বয়স ৩০ থাকতেই দাঁতের মর্ম বুঝুন

দাঁত নিয়ে একবার ভোগেননি এমন মানুষ খুব কমই আছেন। দাঁতের অধিকাংশ সমস্যাই স্থায়ী।

একবার সমস্যা দেখা দিলে তা থেকে দাঁত বাঁচানো কঠিন। তাই বয়স ৩০ পেরোলে দাঁতের সমস্যা কোনোভাবেই অবহেলা করা চলবে না। ব্যবস্থা নিতে হবে তৎক্ষণাৎ।

দাঁতের পোকা

দাঁতে পোকা বলে কিছু হয় না। দাঁতের ক্যাভিটির দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসা না হলে দাঁতের ব্যথা শুরু হয়। চলতি কথায় একেই দাঁতের পোকা বলে। ক্যাভিটি হলো দাঁতের ছিদ্র। দাঁত ঠিকমতো পরিষ্কার না করলে এ সমস্যা বেড়ে যায়। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আরও বাড়ে সমস্যা। দাঁতের গোড়া পর্যন্ত চলে গেলে ব্যথা হয়। ক্যাভিটির মধ্যে খাবারের কুচি ঢুকে যায় অনেক সময়ে। সেই খাবার পচে গিয়ে দাঁতের ক্ষতি হয়। তাই দিনে দুইবার অবশ্যই দাঁত মাজতে হবে।

ফিলিং

দাঁতের মধ্যে তৈরি হওয়া এই ছিদ্র ছোট হলে ফিলিংয়ের মাধ্যমে সহজেই বন্ধ করা যেতে পারে সমস্যা। ফিলিং খাবার ঢোকা আটকায়। ফিলিংয়ের মাধ্যমে ক্যাভিটিকে আর বাড়তে না দিয়ে সেই জায়গাটিকে ভরাট করে দেওয়া হয়।

দাঁত তোলার পর সেখানে নতুন দাঁত বসানো যায় কী?

দাঁত তুলে সেই জায়গায় মূলত তিনভাবে নকল দাঁত বসানো যায়। প্রথমত অস্থায়ী নকল দাঁত লাগানো যেতে পারে। এই দাঁত ইচ্ছে মতো খুলে ফেলা যায়। কিন্তু ত্রিশেই এ ধরনের দাঁত লাগানো একটু ঝক্কির। চাইলে স্থায়ী নকল দাঁতও লাগানো যায়, যা একবার লাগিয়ে দিলে আর খোলার দরকার হয় না। এছাড়া ডেন্টাল ইমপ্ল্যান্টের মাধ্যমে নতুন তৈরি করা দাঁত বসানো যায়। তবে কোনটি আপনার ক্ষেত্রে সবচেয়ে উপযুক্ত, তা বলতে পারবেন দন্ত্য চিকিৎসকই।

রক্তপাত

অনেক সময়ে দাঁতের মাড়ি ফুলে গিয়ে রক্ত পড়া শুরু হয়। যেকোনো অঙ্গ থেকেই রক্ত পড়া ভালো লক্ষণ নয়, তাই এক্ষেত্রে প্রথমেই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। প্রয়োজনে এক্স-রেও করা যেতে পারে।

দাঁত মাজবেন কীভাবে?

সকালে উঠে দাঁত মাজার থেকেও বেশি জরুরি রাতে খাওয়ার পর দাঁত মাজা। রাতে খাবার খাওয়ার ৩০ মিনিটের মধ্যে অবশ্যই দাঁত মজুন। তবে নরম ব্রাশ ব্যবহার করতে হবে। তিন মাস পর পর ব্রাশ পরিবর্তন করে নেবেন।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

অর্থবছরের প্রথমার্ধে রপ্তানি আয় বেড়েছে

বয়স ৩০ থাকতেই দাঁতের মর্ম বুঝুন

আপডেট সময় ০১:২০:১৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ জুন ২০২৩

দাঁত নিয়ে একবার ভোগেননি এমন মানুষ খুব কমই আছেন। দাঁতের অধিকাংশ সমস্যাই স্থায়ী।

একবার সমস্যা দেখা দিলে তা থেকে দাঁত বাঁচানো কঠিন। তাই বয়স ৩০ পেরোলে দাঁতের সমস্যা কোনোভাবেই অবহেলা করা চলবে না। ব্যবস্থা নিতে হবে তৎক্ষণাৎ।

দাঁতের পোকা

দাঁতে পোকা বলে কিছু হয় না। দাঁতের ক্যাভিটির দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসা না হলে দাঁতের ব্যথা শুরু হয়। চলতি কথায় একেই দাঁতের পোকা বলে। ক্যাভিটি হলো দাঁতের ছিদ্র। দাঁত ঠিকমতো পরিষ্কার না করলে এ সমস্যা বেড়ে যায়। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আরও বাড়ে সমস্যা। দাঁতের গোড়া পর্যন্ত চলে গেলে ব্যথা হয়। ক্যাভিটির মধ্যে খাবারের কুচি ঢুকে যায় অনেক সময়ে। সেই খাবার পচে গিয়ে দাঁতের ক্ষতি হয়। তাই দিনে দুইবার অবশ্যই দাঁত মাজতে হবে।

ফিলিং

দাঁতের মধ্যে তৈরি হওয়া এই ছিদ্র ছোট হলে ফিলিংয়ের মাধ্যমে সহজেই বন্ধ করা যেতে পারে সমস্যা। ফিলিং খাবার ঢোকা আটকায়। ফিলিংয়ের মাধ্যমে ক্যাভিটিকে আর বাড়তে না দিয়ে সেই জায়গাটিকে ভরাট করে দেওয়া হয়।

দাঁত তোলার পর সেখানে নতুন দাঁত বসানো যায় কী?

দাঁত তুলে সেই জায়গায় মূলত তিনভাবে নকল দাঁত বসানো যায়। প্রথমত অস্থায়ী নকল দাঁত লাগানো যেতে পারে। এই দাঁত ইচ্ছে মতো খুলে ফেলা যায়। কিন্তু ত্রিশেই এ ধরনের দাঁত লাগানো একটু ঝক্কির। চাইলে স্থায়ী নকল দাঁতও লাগানো যায়, যা একবার লাগিয়ে দিলে আর খোলার দরকার হয় না। এছাড়া ডেন্টাল ইমপ্ল্যান্টের মাধ্যমে নতুন তৈরি করা দাঁত বসানো যায়। তবে কোনটি আপনার ক্ষেত্রে সবচেয়ে উপযুক্ত, তা বলতে পারবেন দন্ত্য চিকিৎসকই।

রক্তপাত

অনেক সময়ে দাঁতের মাড়ি ফুলে গিয়ে রক্ত পড়া শুরু হয়। যেকোনো অঙ্গ থেকেই রক্ত পড়া ভালো লক্ষণ নয়, তাই এক্ষেত্রে প্রথমেই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। প্রয়োজনে এক্স-রেও করা যেতে পারে।

দাঁত মাজবেন কীভাবে?

সকালে উঠে দাঁত মাজার থেকেও বেশি জরুরি রাতে খাওয়ার পর দাঁত মাজা। রাতে খাবার খাওয়ার ৩০ মিনিটের মধ্যে অবশ্যই দাঁত মজুন। তবে নরম ব্রাশ ব্যবহার করতে হবে। তিন মাস পর পর ব্রাশ পরিবর্তন করে নেবেন।