ঢাকা ১১:২৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ময়মনসিংহে ধর্ষিতা ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্রীর চিকিৎসা সহায়তায় ওসি শাহ কামাল আকন্দ

ময়মনসিংহ নগরীর কাটাখালী সাহেব কোয়ার্টার এলাকায় গত ১৩ই মার্চ ধর্ষক শামবিন কর্তৃক ধর্ষিতা ছাত্রীর চিকিৎসা ও তদন্ত তদারকির জন্য পুলিশ সুপার মাসুম আহমেদ ভূইয়ার দিক নির্দেশনায় কোতোয়ালী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ শাহ কামাল আকন্দ শুক্রবার (৯জুন) সকাল ১১টায় চিকিৎসারত ভিকটিম এর খোঁজ খবর নিতে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ছুটে যান। সেখানে ভিকটিম ও সংশ্লিষ্ট ডাক্তারদের সাথে পৃথক ভাবে আলোচনা করেন। অতপর ওসি শাহ কামাল আকন্দ ভিকটিম ছাত্রীর চিকিৎসা সহায়তার জন্য বাবা বিশ্বজিত বিন এর হাতে নগদ অর্থ প্রদান করেন।
ভিকটিমের দরিদ্র পিতা ওসি শাহ কামাল আকন্দ সাহেবের নিকট থেকে নগদ দশ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা পেয়ে এ প্রতিবেদক এর নিকট অশ্রুসিক্ত নয়নে বলেন অর্থাভাবে দীর্ঘদিন অসুস্থ মেয়ের চিকিৎসা করাতে পারেনি এর আগেও রক্তখরনের ঘটনায় বেদনা নাশক ঔষধ সেবন করানো হয়েছে। কোন পরীক্ষা করানো সম্ভব হয়নি।
গত ৩ জুন ভিকটিমের শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে ডাক্তার পরীক্ষা নিরীক্ষা করে ধর্ষণের কারণে রক্ত খরনের ঘটনা ঘটতে পারে বলে জানালে ভিকটিম তার মায়ের কাছে শামবিন দ্বারা ধর্ষিত হয়েছে বলে জানায়। ভিকটিম এর পিতা বিশ্বজিত বাদী হয়ে থানায় অভিযোগ করলে ওসি শাহ কামাল আকন্দের নির্দেশে দুই ঘন্টার মধ্যে আসামিকে গ্রেফতার করা হয় এবং কোতোয়ালী থানার মামলা নং ১৪(৬)২০২৩ ধারা ৯(১) নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের মামলায় আদালতে সোপর্দ করা হয়।
Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ময়মনসিংহে ধর্ষিতা ৬ষ্ঠ শ্রেণীর ছাত্রীর চিকিৎসা সহায়তায় ওসি শাহ কামাল আকন্দ

আপডেট সময় ০৫:৫০:৫৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ জুন ২০২৩
ময়মনসিংহ নগরীর কাটাখালী সাহেব কোয়ার্টার এলাকায় গত ১৩ই মার্চ ধর্ষক শামবিন কর্তৃক ধর্ষিতা ছাত্রীর চিকিৎসা ও তদন্ত তদারকির জন্য পুলিশ সুপার মাসুম আহমেদ ভূইয়ার দিক নির্দেশনায় কোতোয়ালী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ শাহ কামাল আকন্দ শুক্রবার (৯জুন) সকাল ১১টায় চিকিৎসারত ভিকটিম এর খোঁজ খবর নিতে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ছুটে যান। সেখানে ভিকটিম ও সংশ্লিষ্ট ডাক্তারদের সাথে পৃথক ভাবে আলোচনা করেন। অতপর ওসি শাহ কামাল আকন্দ ভিকটিম ছাত্রীর চিকিৎসা সহায়তার জন্য বাবা বিশ্বজিত বিন এর হাতে নগদ অর্থ প্রদান করেন।
ভিকটিমের দরিদ্র পিতা ওসি শাহ কামাল আকন্দ সাহেবের নিকট থেকে নগদ দশ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা পেয়ে এ প্রতিবেদক এর নিকট অশ্রুসিক্ত নয়নে বলেন অর্থাভাবে দীর্ঘদিন অসুস্থ মেয়ের চিকিৎসা করাতে পারেনি এর আগেও রক্তখরনের ঘটনায় বেদনা নাশক ঔষধ সেবন করানো হয়েছে। কোন পরীক্ষা করানো সম্ভব হয়নি।
গত ৩ জুন ভিকটিমের শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে ডাক্তার পরীক্ষা নিরীক্ষা করে ধর্ষণের কারণে রক্ত খরনের ঘটনা ঘটতে পারে বলে জানালে ভিকটিম তার মায়ের কাছে শামবিন দ্বারা ধর্ষিত হয়েছে বলে জানায়। ভিকটিম এর পিতা বিশ্বজিত বাদী হয়ে থানায় অভিযোগ করলে ওসি শাহ কামাল আকন্দের নির্দেশে দুই ঘন্টার মধ্যে আসামিকে গ্রেফতার করা হয় এবং কোতোয়ালী থানার মামলা নং ১৪(৬)২০২৩ ধারা ৯(১) নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের মামলায় আদালতে সোপর্দ করা হয়।