ঢাকা ০৯:৩৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পটুয়াখালী পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্র কয়লা সংকটে পুরোপুরি বন্ধ

পটুয়াখালীর পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্র কয়লা সংকটে সাময়িক ভাবে বন্ধ হয়ে গেছে, দেশের বৃহওম কয়লা ভিওিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র পায়রা। (৫ জুন) দুপুর ১২ টা ১০ মিনিটের সময় দ্বিতীয় ইউনিটটিও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে জানান কেন্দ্রের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী শাহ আব্দুল হাসিব।

এর আগে ২৫ মে কয়লা না থাকায় বিদ্যুৎ কেন্দ্রের একটি ইউনিট বন্ধ করা হয়।

সংশ্লিষ্ট সুএ জানায়,, বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের কাছে প্রায় পাঁচ হাজার কোটি টাকা পাওনা রয়েছে। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড কিছু কিছু টাকা পরিশোধ করেছে,যা দিয়ে প্ল্যান্ট চালিয়ে নেওয়া হচ্ছিল। তবে ডলার সংকটে এলসি করা যাচ্ছে না, যার কারনে কয়লা আমদানি সম্ভব হচ্ছে না।

২০২০ সালের ১৫ মে থেকে পায়রা ৬৬০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন প্রথম ইউনিট উৎপাদন শুরু করে। ওই বছরের ডিসেম্বরে প্ল্যান্টটির দ্বিতীয় ইউনিট উৎপাদনের সক্ষমতা অর্জন করে। তবে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা অর্জন করলেও সঞ্চালন লাইন নির্মাণকাজ শেষ না হওয়ায় দীর্ঘদিন একটি ইউনিটে উৎপাদন বন্ধ ছিল।

তাছাড়া এর আগে ২০১৬ সালের ১৪ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও চীনের রাষ্ট্রপতি সি জিন পিং পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় পায়রা এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াট তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন, তবে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি উৎপাদনে যাওয়ার পর এবারই প্রথম বারের মতো কেন্দ্রটি কয়লা সংকটের কারণে পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

পটুয়াখালী পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্র কয়লা সংকটে পুরোপুরি বন্ধ

আপডেট সময় ১০:৫৯:৫৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ জুন ২০২৩

পটুয়াখালীর পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্র কয়লা সংকটে সাময়িক ভাবে বন্ধ হয়ে গেছে, দেশের বৃহওম কয়লা ভিওিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র পায়রা। (৫ জুন) দুপুর ১২ টা ১০ মিনিটের সময় দ্বিতীয় ইউনিটটিও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে জানান কেন্দ্রের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী শাহ আব্দুল হাসিব।

এর আগে ২৫ মে কয়লা না থাকায় বিদ্যুৎ কেন্দ্রের একটি ইউনিট বন্ধ করা হয়।

সংশ্লিষ্ট সুএ জানায়,, বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের কাছে প্রায় পাঁচ হাজার কোটি টাকা পাওনা রয়েছে। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড কিছু কিছু টাকা পরিশোধ করেছে,যা দিয়ে প্ল্যান্ট চালিয়ে নেওয়া হচ্ছিল। তবে ডলার সংকটে এলসি করা যাচ্ছে না, যার কারনে কয়লা আমদানি সম্ভব হচ্ছে না।

২০২০ সালের ১৫ মে থেকে পায়রা ৬৬০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন প্রথম ইউনিট উৎপাদন শুরু করে। ওই বছরের ডিসেম্বরে প্ল্যান্টটির দ্বিতীয় ইউনিট উৎপাদনের সক্ষমতা অর্জন করে। তবে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা অর্জন করলেও সঞ্চালন লাইন নির্মাণকাজ শেষ না হওয়ায় দীর্ঘদিন একটি ইউনিটে উৎপাদন বন্ধ ছিল।

তাছাড়া এর আগে ২০১৬ সালের ১৪ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও চীনের রাষ্ট্রপতি সি জিন পিং পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় পায়রা এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াট তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন, তবে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি উৎপাদনে যাওয়ার পর এবারই প্রথম বারের মতো কেন্দ্রটি কয়লা সংকটের কারণে পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়।