ঢাকা ১০:৩৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ০২ অক্টোবর ২০২৪, ১৭ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

ইপিএসের আওতায় দক্ষিণ কোরিয়া গেলেন আরও ১২০ জন

এমপ্লয়মেন্ট পারমিট সিস্টেমের (ইপিএস) আওতায় একটি বিশেষ ফ্লাইটে দক্ষিণ কোরিয়া গেছেন আরও ১২০ বাংলাদেশি কর্মী। এর মাধ্যমে চলতি বছর ইপিএসের আওতায় ৩৩২ জন বাংলাদেশি দেশটিতে গেছেন।

বুধবার (১ ফেব্রুয়ারি) সিউলের বাংলাদেশ দূতাবাস এক ক্ষুদে বার্তায় এ তথ্য জানায়। দূতাবাস জানায়, ইপিএসের আওতায় মঙ্গলবার (৩১ জানুয়ারি) দক্ষিণ কোরিয়া পৌঁছেছেন ১২০ জন কর্মী। তাদের মধ্যে ৮৬ জন ছিলেন নিয়মিত এবং বাকি ৩৪ জন কমিটেড কর্মী ছিলেন।

চলতি বছর ইপিএসের আওতায় গত ৩ জানুয়ারি দক্ষিণ কোরিয়া যান ৯২ জন বাংলাদেশি। এরপর গত ২৫ জানুয়ারি দেশটিতে যান আরও ১২০ জন। ঢাকার কোরিয়া দূতাবাসের তথ্য বলছে, ২০০৮ সাল থেকে এমপ্লয়মেন্ট পারমিট সিস্টেম বা ইপিএস সিস্টেমের মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়ায় কর্মী যাচ্ছে। বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়ায় কর্মী পাঠানো সংক্রান্ত চুক্তি হলো ইপিএস। এখন পর্যন্ত প্রায় ২৮ হাজার কর্মী এই পদ্ধতিতে কোরিয়া গেছেন।

ইপিএসের প্রোগ্রামের আওতায় বাংলাদেশসহ ১৬টি দেশ থেকে অদক্ষ বিদেশি কর্মী নিয়োগ দিয়ে থাকে কোরিয়া। করোনা মহামারির কারণে দক্ষিণ কোরিয়া সরকার ২০২০ সালের মার্চ থেকে ২০২১ সালের নভেম্বর পর্যন্ত বিদেশি ইপিএস কর্মী নেওয়া স্থগিত রেখেছিল। করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হলে ২০২১ সালের ডিসেম্বর থেকে কোরিয়া সরকার আবার বিদেশি কর্মী নেওয়া শুরু করে।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মঠবাড়িয়ায় স্কুল ছাত্রীকে মারধরের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ২

ইপিএসের আওতায় দক্ষিণ কোরিয়া গেলেন আরও ১২০ জন

আপডেট সময় ০৩:০৪:২৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

এমপ্লয়মেন্ট পারমিট সিস্টেমের (ইপিএস) আওতায় একটি বিশেষ ফ্লাইটে দক্ষিণ কোরিয়া গেছেন আরও ১২০ বাংলাদেশি কর্মী। এর মাধ্যমে চলতি বছর ইপিএসের আওতায় ৩৩২ জন বাংলাদেশি দেশটিতে গেছেন।

বুধবার (১ ফেব্রুয়ারি) সিউলের বাংলাদেশ দূতাবাস এক ক্ষুদে বার্তায় এ তথ্য জানায়। দূতাবাস জানায়, ইপিএসের আওতায় মঙ্গলবার (৩১ জানুয়ারি) দক্ষিণ কোরিয়া পৌঁছেছেন ১২০ জন কর্মী। তাদের মধ্যে ৮৬ জন ছিলেন নিয়মিত এবং বাকি ৩৪ জন কমিটেড কর্মী ছিলেন।

চলতি বছর ইপিএসের আওতায় গত ৩ জানুয়ারি দক্ষিণ কোরিয়া যান ৯২ জন বাংলাদেশি। এরপর গত ২৫ জানুয়ারি দেশটিতে যান আরও ১২০ জন। ঢাকার কোরিয়া দূতাবাসের তথ্য বলছে, ২০০৮ সাল থেকে এমপ্লয়মেন্ট পারমিট সিস্টেম বা ইপিএস সিস্টেমের মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়ায় কর্মী যাচ্ছে। বাংলাদেশ থেকে দক্ষিণ কোরিয়ায় কর্মী পাঠানো সংক্রান্ত চুক্তি হলো ইপিএস। এখন পর্যন্ত প্রায় ২৮ হাজার কর্মী এই পদ্ধতিতে কোরিয়া গেছেন।

ইপিএসের প্রোগ্রামের আওতায় বাংলাদেশসহ ১৬টি দেশ থেকে অদক্ষ বিদেশি কর্মী নিয়োগ দিয়ে থাকে কোরিয়া। করোনা মহামারির কারণে দক্ষিণ কোরিয়া সরকার ২০২০ সালের মার্চ থেকে ২০২১ সালের নভেম্বর পর্যন্ত বিদেশি ইপিএস কর্মী নেওয়া স্থগিত রেখেছিল। করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হলে ২০২১ সালের ডিসেম্বর থেকে কোরিয়া সরকার আবার বিদেশি কর্মী নেওয়া শুরু করে।