ঢাকা ০৮:২৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
বিশ্ব বেতার দিবসে কক্সবাজারে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা গঙ্গাচড়ায় ছাত্র জনতার কফিন মিছিল আওয়ামী লীগের নিষিদ্ধের দাবি লাখাইয়ে মাটি ভরাট করে সরকারি খাল দখল করছেন সপ্রাবির শিক্ষক সেলিম বাহারঃ গৃহকর্মীদের জন্য পরিষেবা খাত সুযোগ ও সেবা গ্রহণে চ্যালেঞ্জ চট্টগ্রাম পাহাড়তলী রেলস্টেশন হতে ২ জন মাদক কারবারি কে আটক করেছে র‌্যাব-৭ ভোলায় ইলিয়াছ মিয়া ধনিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত কুমিল্লা সদর দক্ষিণ থানার বিশেষ অভিযানে তিন ছিনতাইকারী আটক রাত পোহালেই জবির ‘ডি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা: নিয়ম-কানুনে যা যা থাকছে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রংপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ করে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র ও জাতীয় নাগরিক কমিটি সাতক্ষীরা জেলা অফিসে যুবক কমিটির দায়িত্বশীল প্রোগ্রাম অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

কোটাবিরোধীদের উচ্চ আদালতের রায় পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে : কাদের

শিক্ষার্থীদের চলমান কোটাবিরোধী আন্দোলন নিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, উচ্চ আদালত রায় দেবে সে পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাই সে পর্যন্ত রাস্তাঘাট আটকে আন্দোলন পরিহার করতে হবে।

সোমবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, এখানে রাজনীতির উপাদান যুক্ত হয়ে গেছে। কারণ বিএনপি ও সমমনস্করা এই কোটা আন্দোলনে ভর করে সাপোর্ট করেছে। সাপোর্ট করা মানে তাদের তাদের সঙ্গে যুক্ত হওয়া।

তিনি বলেন, এখানে কারা কারা যুক্ত আছে? এখানে সরকার বিরোধী ষড়যন্ত্রের অংশ কিনা? সে বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। আন্দোলনের গতিধারায় বোঝা যাবে। আমরা তা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছি।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক দল আন্দোলনে শরিক হয়? এটা কি বৈধ? আমাকে দেখান। এটা আদালতের রায় আমাদের না।

প্রত্যয় স্কিম নিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, এখানে ভুল বোঝাবুঝি থাকতে পারে। সিদ্ধান্ত নিতে হবে বাস্তব পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে। আমরা যাবো যার যার পদমর্যাদার ভিত্তিতে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, তারা (বিএনপি) অনেক দিন তারিখ দিয়েছে সরকার হটানোর জন্য। কিন্তু সরকার হটানো তাদের দিবাস্বপ্ন। কারণ আওয়ামী লীগ কচুপাতার উপর শিশির বিন্দু নয় যে, ধাক্কা দিলে পরে যাবে।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, আফম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, এসএম কামাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সবুর, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া প্রমুখ।

 

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

বিশ্ব বেতার দিবসে কক্সবাজারে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা

কোটাবিরোধীদের উচ্চ আদালতের রায় পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে : কাদের

আপডেট সময় ০৫:৪৭:৩০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৮ জুলাই ২০২৪

শিক্ষার্থীদের চলমান কোটাবিরোধী আন্দোলন নিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, উচ্চ আদালত রায় দেবে সে পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তাই সে পর্যন্ত রাস্তাঘাট আটকে আন্দোলন পরিহার করতে হবে।

সোমবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, এখানে রাজনীতির উপাদান যুক্ত হয়ে গেছে। কারণ বিএনপি ও সমমনস্করা এই কোটা আন্দোলনে ভর করে সাপোর্ট করেছে। সাপোর্ট করা মানে তাদের তাদের সঙ্গে যুক্ত হওয়া।

তিনি বলেন, এখানে কারা কারা যুক্ত আছে? এখানে সরকার বিরোধী ষড়যন্ত্রের অংশ কিনা? সে বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। আন্দোলনের গতিধারায় বোঝা যাবে। আমরা তা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছি।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে কোনো রাজনৈতিক দল আন্দোলনে শরিক হয়? এটা কি বৈধ? আমাকে দেখান। এটা আদালতের রায় আমাদের না।

প্রত্যয় স্কিম নিয়ে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, এখানে ভুল বোঝাবুঝি থাকতে পারে। সিদ্ধান্ত নিতে হবে বাস্তব পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে। আমরা যাবো যার যার পদমর্যাদার ভিত্তিতে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, তারা (বিএনপি) অনেক দিন তারিখ দিয়েছে সরকার হটানোর জন্য। কিন্তু সরকার হটানো তাদের দিবাস্বপ্ন। কারণ আওয়ামী লীগ কচুপাতার উপর শিশির বিন্দু নয় যে, ধাক্কা দিলে পরে যাবে।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, আফম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, এসএম কামাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সবুর, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া প্রমুখ।