একটি জাতীয় পরিচয়পত্র, ড্রাইভিং লাইসেন্স, জন্মনিবন্ধন সনদ বা পাসপোর্টের বিপরীতে সব অপারেটর মিলিয়ে সর্বোচ্চ ১৫টি সিম রাখা যাবে। এর বাইরে সিম থাকলে দ্বৈবচয়ন পদ্ধতিতে গ্রাহকের সিম বাতিল করা হবে।
তাই, গ্রাহকদের আগামী ১৫ নভেম্বরের মধ্যে ১৫টির অতিরিক্ত সিম ডি-রেজিস্ট্রেশন অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।
রোববার (৩০ অক্টোবর) সকালে বিটিআরসির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানা গেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সর্ব সাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী একজন গ্রাহক তার সকল জাতীয় পরিচিতিপত্রের বিপরীতে সর্বোচ্চ মোট ১৫টি সিম (সকল অপারেটর মিলিয়ে) নিবন্ধন করতে পারবেন।
বর্তমানে যেসব গ্রাহকের নিবন্ধিত সিমের সংখ্যা ১৫টির অধিক রয়েছে, সেসব গ্রাহকদের তাদের পছন্দ অনুযায়ী ১৫টি সিম রেখে অতিরিক্ত সিমসমূহ ডি-রেজিস্ট্রেশন/অনিবন্ধন করার জন্য আগামী ১৫ নভেম্বর ২০২২-এর মধ্যে ১৫টিতে নামিয়ে আনার অনুরোধ জানানো হলো।
১৫ নভেম্বর ২০২২-এর এর মধ্যে অতিরিক্ত সিম অনিবন্ধন/ডি-রেজিস্ট্রার করতে ব্যর্থ হলে, বিটিআরসি কর্তৃক দ্বৈবচয়ন পদ্ধতিতে গ্রাহকের অতিরিক্ত সিম অনিবন্ধন করা হবে।
আপনার নিকটস্থ মোবাইলফোন অপারেটরের কাস্টমার কেয়ারে গিয়ে ১৫টির অতিরিক্ত সিম সংখ্যা ডি-রেজিস্ট্রেশন (অনিবন্ধন) সম্পন্ন করুন।