রাজশাহী সিটি নির্বাচন ঘিরে (রাসিক) এরই মধ্যে ডামাডোল শুরু হয়েছে। মেয়র পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়েছে। পাশাপাশি ইসলামী আন্দোলন দলেরও প্রার্থী চূড়ান্ত করা হয়েছে। এবার নির্বাচনঘিরে মেয়র পদে অনেকটায় এগিয়ে রয়েছেন বর্তমান এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন।
বর্তমান সরকারের অধিনে এ নির্বাচনে অনুষ্ঠিত হওয়ার কারণে বর্তমান মেয়রের দিকে রয়েছেন কাউন্সিলর প্রার্থীরা। সেই দিক থেকে বর্তমান মেয়রকে সহযোগিতা করেছেন নানাভাবে এবার তাকেই মূল্যায়ন করা হবে কাউন্সিলর পদে নির্বাচিত করার জন্য। ওয়ার্ড পর্যায়ে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের নির্দেশনা দেওয়া হবে। আর সেটি করতে গেলে এবার কপাল পুড়তে পারে বর্তমান কাউন্সিলরদের অনেকেরই যারা আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত।
এমন কাউন্সিলরদের নিয়ে ধারাবাহিক আয়োজনে আজকে থাকলে ১৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর তৌহিদুল হক সুমনকে নিয়ে। দলীয় ও স্থানীয় স্থানীয় সূত্র মতে, ১৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও নানা কাণ্ডে বিতর্কিত তৌহিদুল হক সুমনের। বিশেষ করে যুবকের সঙ্গে যৌন ক্যালেঙ্কারীর ভিডিও ফাঁস হওয়ার পরে বেশ বিতর্কিত হয়ে পড়েছিলেন সুমন।
সেই সুমন গত নির্বাচনে কাউন্সিলর পদে নির্বাচিত হলেও এবার মেয়রের অনুকম্পা পাবেন না বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে। সাম্প্রতিক সময়ে সুমনের বেশকিছু কর্মকাণ্ডের কারণে এবার মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন তাকে নিয়ে বিব্রত বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে। আর সেটি হলে এবার কপাল পুড়তে পারে সুমনের এমনটিই মনে করছেন সাধারণ ভোটাররা।
সুমনও স্থানীয়ভাবে সাধারণ ভোটারদের কাছে অনেকটা গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বলেও একাধি সূত্র নিশ্চিত করেছে। তবে সুমন ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছেন বলেও একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।
স্থানীয় আজিজুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তি বলেন, সরকার দলের সমর্থন নিয়ে এবার কাউন্সিলর প্রার্থী জিনি হবেন, সেই এগিয়ে থাকবে। সেই ক্ষেত্রে এবার সুমনের অস্থান অনেকটাই খারাপ বলে মনে হচ্ছে।
তবে সুমন বলেন, সাধারণ ভোটারদের প্রতি আমার আস্থা আছে। তারা আমাকে চাইলে আমি পাশ করবো। তাদের জন্য করেছি। নির্বাচনে তাদের জন্যই অংশ নিব