নাটোরের বাগাতিপাড়া ২ নং জামনগর ইউনিয়নের দোবিলা কমিউনিটি ক্লিনিকে ভূয়া সার্টিফিকেট দেখিয়ে নিজেকে ডাক্তার পরিচয় দিয়ে চোক্ষুসেবা দিচ্ছেন নাটোর মেডি-সিটি ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারের (উপসহকারী)মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন।
সোমবার(১৭ই অক্টোবর )সকল ৯ ঘটিকা থেকে উপজেলার জামনগর দোবিলা কমিউনিটি ক্লিনিকে এই চক্ষু সেবা শুরু হয়। এসময় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বাগতিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃপ কর্মকর্তা ডাক্তার মোঃআব্দুর রাজ্জাক এর নির্দেশে সংবাদ পেয়ে জামনগর উপ স্বাস্থ্য কেন্দ্রের ফার্মাসিস্ট অসিম কুমার ঘোষ ছুটে যায় ওই কমিউনিটি ক্লিনিকে, তিনি বলেন আমি এসে দেখি যে দোবিলা কমিউনিটি ক্লিনিকে চক্ষু পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে, পরিক্ষা করছেন তার পরিচয় জানতে চাইলে তিনি পরিচয় দেন নাটোর মেডি-সিটি ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে (উপ-সহকারি) (ডাক্তার) মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন তিনি।
এসময় তাদের কছে জানতে চায় বাগাতিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের অনুমতি আছে কি না, তার কোন অনুমতির কাগজপত্র দেখাতে না পারায় উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃপ কর্মকর্তা ডাক্তার মোঃআব্দুর রাজ্জাক এর নির্দেশে তাদের নাম ঠিকানা নিয়ে তাদের সকল কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছি। তাদেরকে বাগাতিপাড়া উপজেলায় ডেকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বিষয় টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
এবিষয়ে নাটোর মেডি-সিটি ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে (উপ-সহকারি) মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন কাছে তার পরিচয় জানতে চাইলে তিনি নিজেকে ডাক্তার পরিচয় দেন গনম্যাধম কর্মির কাছে। এই বিষয়ে বাগাতিপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য ও প প কর্মকর্তা আব্দুর রাজ্জাক মুঠোফোনে বলেন, আমি সংবাদ পেয়ে জামনগর উপ স্বাস্থ্য কেন্দ্রের ফার্মাসিস্ট অসিম কুমার ঘোষ কে পাঠিয়ে ছিলাম সে সাথে সাথে সরজমিনে গিয়ে তাদর সকল কার্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছে।
এবং কাগজপত্র দেখেছি তিনি ডাক্তার নন মোয়াজ্জেম হোসেনের সকল কাগজ পত্র ভূয়া উনি কখনো চক্ষু চিকিৎসা দিতে পারেনা। এসকল ভূয়া পরিচয়ের ভূয়া ডাক্তারের কারণে অনেক রুগিকে ভুল চিকিৎসার জন্য হারাতে হচ্ছে তাদের মূল্যবান চোখ দুটি। আপনারা না জেনে না শুনে কোন রকম ভূয়া ডাক্তারের খপ্পরে পরবেন না।