ঢাকা ১০:৩৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
চিন্ময়ের গ্রেফতার ও সাইফুল হত্যাকাণ্ড নিয়ে যত অপতথ্য ছড়িয়েছে বাংলাদেশকে ২২৬৫ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে জার্মানি দুদকের মামলায় অব্যাহতি পেলেন জামায়াত সেক্রেটারি কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে মেয়াদ উত্তীর্ণ কীটনাশক বীজ রাখার দায়ে তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমান গুজবে কান দিয়ে অস্থিরতা সৃষ্টি না করার আহবান জাবিতে ছাত্রদলের দুগ্রুপে উত্তেজনা, বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার পরকীয়ার জেরে স্বামী খুন, স্ত্রী প্রেমিকসহ ৩ জনের ফাঁসি নিটওয়্যার উদ্ভাবন ও সহযোগিতায় সিজিং ‘বাংলাদেশ নাইট’ ১১১ নারীকে ধর্ষণ–যৌন নিপীড়নে অভিযুক্ত ধনকুবের ফায়েদ ইসকন ও আ.লীগকে নিষিদ্ধের দাবি বিপ্লবী ছাত্র পরিষদের

আগামী সংসদ নির্বাচনে ভোটার ১১ কোটি ৯১ লাখ ৫১ হাজার

হালনাগাদের তথ্যের চেয়ে চূড়ান্ত হিসেবে ভোটার সংখ্যা কিছুটা বেড়েছে। হালনাগাদে দেশের মোট ভোটার সংখ্যা হয়েছিল ১১ কোটি ৯০ লাখ ৬১ হাজার ১৫৮ জন। তবে চূড়ান্ত ভোটার তালিকায় এ সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ কোটি ৯১ লাখ ৫১ হাজার ৪৪০ জনে। বৃহস্পতিবার (০২ মার্চ) জাতীয় ভোটার দিবসে নির্বাচন কমিশন এ তথ্য জানায়।

ইসি জানায়, মোট ভোটারের মধ্যে পুরুষের সংখ্যা ৬ কোটি  ০৪ লাখ ৪৫ হাজার ৭২৪ জন, মহিলা ভোটার ৫ কোটি ৮৭ লাখ ০৪ হাজার ৮৭৯ জন এবং হিজড়া ভোটার ৮৩৭ জন। সব মিলিয়ে আজকে পর্যন্ত দেশের মোট ভোটার সংখ্যা ১১ কোটি ৯১ লাখ ৫১ হাজার ৪৪০ জন।

ইসির চূড়ান্ত হিসাবে ভোটার সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে ৫৮ লাখ ৬৪ হাজার ৪৩০ জন। ভোটার বৃদ্ধির হার দাঁড়িয়েছে ৫.১৮ শতাংশ। এর আগে, হালনাগাদ শেষে সারাদেশে প্রকাশিত খসড়া তালিকা অনুযায়ী দেশে ভোটার সংখ্যা ছিল ১১ কোটি ৩২ লাখ ৮৭ হাজার ১০ জন।

ইসি জানায়, চূড়ান্ত হিসাবে মৃত ভোটার কর্তন হয়েছে ২২ লাখ ৯ হাজার ১২৯ জন। কর্তনকৃত ভোটারের মধ্যে পুরুষ ভোটারের সংখ্যা ১৩ লাখ ৭৮ হাজার ৮৭২ জন, মহিলা ভোটারের সংখ্যা ৮ লাখ ৩০ হাজার ২৫৭ জন। মৃত ভোটার কর্তনের পর দেশে বর্তমানে মোট ভোটার সংখ্যা ১১ কোটি ৯১ লাখ ৫১ হাজার ৪৪০ জন।

গত বছরের ২০ মে থেকে ২০ নভেম্বর পর্যন্ত চার ধাপে তথ্য সংগ্রহ ও নিবন্ধনের কাজ সম্পন্ন করে ইসি। হালনাগাদের খসড়া তালিকা পূর্ব ঘোষিত সময় (১৫ জানুয়ারি) অনুযায়ী প্রকাশ করা হয়। এটি বিভিন্ন জনবহুল স্থানে প্রকাশ্যে টানিয়ে দেওয়া হয়েছে। যেন কারো কোনো ভুল থাকলে আবেদন সংশোধনের সুযোগ পান। এ ক্ষেত্রে দাবি, আপত্তি বা সংশোধনের আবেদনের শেষ সময় ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত দেওয়া হয়েছিল। অর্থাৎ দাবি, আপত্তি বা সংশোধনের জন্য ভোটাররা সময় পেয়েছিলেন ১৬ দিন। সংশোধনকারী কর্তৃপক্ষ সেই আবেদন নিষ্পত্তি করে ৭ ফেব্রুয়ারির মধ্যে। আবেদন নিষ্পত্তির পর হালনাগাদকৃত চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হলো আজ বৃহস্পতিবার ২ মার্চ।

২০০৭-২০০৮ সালে ছবিযুক্ত ভোটার তালিকা প্রণয়নের পর এ পর্যন্ত ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়েছে পাঁচবার। ২০০৯-২০১০ সাল, ২০১২-২০১৩ সাল, ২০১৫-২০১৬ সাল, ২০১৭-২০১৮ সাল ও ২০১৯-২০২০ সালে বাড়ি বাড়ি গিয়ে হালনাগাদ কার্যক্রম পরিচালনা করেছে ইসি।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

চিন্ময়ের গ্রেফতার ও সাইফুল হত্যাকাণ্ড নিয়ে যত অপতথ্য ছড়িয়েছে

আগামী সংসদ নির্বাচনে ভোটার ১১ কোটি ৯১ লাখ ৫১ হাজার

আপডেট সময় ১২:১১:০৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ মার্চ ২০২৩

হালনাগাদের তথ্যের চেয়ে চূড়ান্ত হিসেবে ভোটার সংখ্যা কিছুটা বেড়েছে। হালনাগাদে দেশের মোট ভোটার সংখ্যা হয়েছিল ১১ কোটি ৯০ লাখ ৬১ হাজার ১৫৮ জন। তবে চূড়ান্ত ভোটার তালিকায় এ সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ কোটি ৯১ লাখ ৫১ হাজার ৪৪০ জনে। বৃহস্পতিবার (০২ মার্চ) জাতীয় ভোটার দিবসে নির্বাচন কমিশন এ তথ্য জানায়।

ইসি জানায়, মোট ভোটারের মধ্যে পুরুষের সংখ্যা ৬ কোটি  ০৪ লাখ ৪৫ হাজার ৭২৪ জন, মহিলা ভোটার ৫ কোটি ৮৭ লাখ ০৪ হাজার ৮৭৯ জন এবং হিজড়া ভোটার ৮৩৭ জন। সব মিলিয়ে আজকে পর্যন্ত দেশের মোট ভোটার সংখ্যা ১১ কোটি ৯১ লাখ ৫১ হাজার ৪৪০ জন।

ইসির চূড়ান্ত হিসাবে ভোটার সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে ৫৮ লাখ ৬৪ হাজার ৪৩০ জন। ভোটার বৃদ্ধির হার দাঁড়িয়েছে ৫.১৮ শতাংশ। এর আগে, হালনাগাদ শেষে সারাদেশে প্রকাশিত খসড়া তালিকা অনুযায়ী দেশে ভোটার সংখ্যা ছিল ১১ কোটি ৩২ লাখ ৮৭ হাজার ১০ জন।

ইসি জানায়, চূড়ান্ত হিসাবে মৃত ভোটার কর্তন হয়েছে ২২ লাখ ৯ হাজার ১২৯ জন। কর্তনকৃত ভোটারের মধ্যে পুরুষ ভোটারের সংখ্যা ১৩ লাখ ৭৮ হাজার ৮৭২ জন, মহিলা ভোটারের সংখ্যা ৮ লাখ ৩০ হাজার ২৫৭ জন। মৃত ভোটার কর্তনের পর দেশে বর্তমানে মোট ভোটার সংখ্যা ১১ কোটি ৯১ লাখ ৫১ হাজার ৪৪০ জন।

গত বছরের ২০ মে থেকে ২০ নভেম্বর পর্যন্ত চার ধাপে তথ্য সংগ্রহ ও নিবন্ধনের কাজ সম্পন্ন করে ইসি। হালনাগাদের খসড়া তালিকা পূর্ব ঘোষিত সময় (১৫ জানুয়ারি) অনুযায়ী প্রকাশ করা হয়। এটি বিভিন্ন জনবহুল স্থানে প্রকাশ্যে টানিয়ে দেওয়া হয়েছে। যেন কারো কোনো ভুল থাকলে আবেদন সংশোধনের সুযোগ পান। এ ক্ষেত্রে দাবি, আপত্তি বা সংশোধনের আবেদনের শেষ সময় ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত দেওয়া হয়েছিল। অর্থাৎ দাবি, আপত্তি বা সংশোধনের জন্য ভোটাররা সময় পেয়েছিলেন ১৬ দিন। সংশোধনকারী কর্তৃপক্ষ সেই আবেদন নিষ্পত্তি করে ৭ ফেব্রুয়ারির মধ্যে। আবেদন নিষ্পত্তির পর হালনাগাদকৃত চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হলো আজ বৃহস্পতিবার ২ মার্চ।

২০০৭-২০০৮ সালে ছবিযুক্ত ভোটার তালিকা প্রণয়নের পর এ পর্যন্ত ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়েছে পাঁচবার। ২০০৯-২০১০ সাল, ২০১২-২০১৩ সাল, ২০১৫-২০১৬ সাল, ২০১৭-২০১৮ সাল ও ২০১৯-২০২০ সালে বাড়ি বাড়ি গিয়ে হালনাগাদ কার্যক্রম পরিচালনা করেছে ইসি।