ফরিদপুরের সালথায় কিছু অসাধু তরমুজ ব্যবসায়ী প্রতি নিহত সাধারণ মানুষকে ঠকিয়ে যাচ্ছে, আজকে সালথা থানার দুইজন পুলিশ অফিসার তরমুজ কিনতে গেলে বাদে বিপত্তি, তাদেরকে একটা তরমুজ ওই ব্যবসায়ী দিলে তরমুজটিকে কেটে দেওয়ার জন্য বলেন ওই ব্যবসায়ী কোনমতেই কেটে দিতে চাইনি একপর্যায়ে কেটে দিলে তার সম্পন্ন নষ্ট এবং বাজে বলে, পুলিশ সদস্যরা বলেন আমরা এই তরমুজ নিব না এটা আপনি ফেরত নিন এবং আমাদেরকে অন্য একটি তরমুজ দিন, বলার সাথে সাথে ওই ব্যবসায়ী তাদের সাথে বাজে ব্যবহার করে এবং তাদেরকে অকট্য ভাষায় কথা বলে তারপরে তারা বলেন আপনার যদি এভাবে মানুষকে ঠকাতে থাকেন তাহলে তো মানুষের অবস্থা খুব খারাপ হয়ে যাবে, এ কথা বল আমার বলা মাত্রই ওই ব্যবসায়ী তাদের উপরে ক্ষিপ্ত হন এবং বলেন তরমুজ আপনাদের এটাই নিতে হবে তখন তারা বলেন এটা আমরা নিব না এক পর্যায়ে কথা কাটাকাটির মধ্য দিয়ে তারা তরমুজটা রেখে চলে আসে, এই যদি হয় ব্যবসায়ীদের অবস্থা এবং পুলিশ সদস্যদের সাথে খারাপ ব্যবহার তাহলে সাধারণ জনগণের সাথে এ সকল ব্যবসায়ীরা কি কাজটাই না করে আমি সকলকে বলবো এ সকল ব্যবসায়ী থেকে সবাই সাবধানে থাকবেন কারণ এরা মানুষরূপে অন্য কিছু তার কারণ যারা মানুষকে ঠকায় তারা তো মানুষ হতে পারে না, একটা তরমুজের দাম কমপক্ষে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা তাহলে সাধারণ মানুষ এত টাকা দিয়ে করায় করার পরে যদি সেই জিনিসটাকে খেতে না পায় তাহলে পরিচয়টা কি হয় একবার কি সকলে ভেবে দেখেছেন আজ না হয় পুলিশ সদস্যদের সাথে খারাপ ব্যবহার করেছে এমন একটা সময় আসবে এই ব্যবসায়ী সাধারণ জনগণকে মারবে এতে কোন দ্বিধাবোধ থাকবে না তাই সালথায় কিছু কিছু অসাধু ব্যবসায়ী থেকে সকলকেই সাবধান থাকার আহ্বান জানিয়েছেন এই দুই পুলিশ সদস্য একজন হলেন এসআই শফিকুল ইসলাম আর একজন হলেন কনস্টেবল হেলাল দুজনে খুব ভদ্র এবং নরম মনের মানুষ যার কারণে তারা কিছু না বলেই ওখান থেকে চলে আসেন এবং তারা বলেন আজ আমাদের সাথে যেই বাজে ব্যবহার করা হয়েছে না জানি কবে কখন কোন ব্যক্তিকে এই ব্যবসায়ী মার পেট করবে আল্লাহই ভাল জানে, খবর পেয়ে আমরা গঠনের স্থলে গেলে ওই ব্যবসায়ী তাল বাহানা শুরু করে এবং আজেবাজে কথা বলতে থাকে তাহলে কি এই সকল ব্যবসায়ীদের বিচার হবে না আমি আমাদের সালথা উপজেলা নির্বাহী অফিসার কে বলবো যে আপনাদেরকে এদেরকে আইনের আওতায় নিয়ে আসবেন এবং কঠিন বিচারের দাবি জানাচ্ছি।