বিক্ষোভকারী চিকিৎসকরা বলেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বাজারে একজন ট্রেইনি চিকিৎসককে ২৫ হাজার টাকা ভাতা দেওয়া হয়। এ টাকায় পরিবারের খরচ বহন কোনোভাবেই সম্ভব নয়। এই ভাতা ৫০ হাজার টাকা করতে হবে।
এসময় তারা আরও বলেন, গত ৩ বছর ধরে এ আন্দোলন চলছে। এতদিন আওয়ামী লীগ সরকার আমাদের দাবির বিষয়ে কর্ণপাত করেনি। উল্টো জামাত-শিবির ট্যাগ দিয়ে আন্দোলনকে নস্যাৎ করার চেষ্টা করেছে। প্রশাসনকে দ্রুত দাবি মেনে নিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করতে হবে।
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত অবস্থান ধর্মঘট চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণাও দেন তারা।
এরপর ট্রেইনি চিকিৎসকদের ৬ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল এ বিষয়ে আলোচনা করতে সচিবালয়ে যান। সেখানে দাবি আদায় না হলে আবারও নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করার কথা জানান তারা।