ঢাকা ০১:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ নভেম্বর ২০২৪, ২৬ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
গণপূর্তের প্রধান প্রকৌশলীসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে হত্যা মামলা । (প্রথম পর্ব ) তাসাউফ রিয়েল এস্টেট লিঃ এর চেয়ারম্যান শরীফ বিন আকবর খান বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলি চালানোর দায়ে দুটি মামলার আসামি । হত্যা,সন্ত্রাস ও ধর্ষণ যার নিত্যদিনের কাজ । গণপূর্ত অধিদপ্তরের বৃক্ষবিদ্যা প্রধানের বিরুদ্ধে কুদরত-ই খুদা’র অন্তহীন অভিযোগ । মোহাম্মদপুরের সাব-রেজিস্টার শাহিন আলমের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ । গণতন্ত্র কীভাবে রক্ষা করতে হয় তা বিএনপি জানে : টুকু নতুন কর্মসূচি দিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ডেঙ্গুতে আরও ৮ জনের মৃত্যু ঝিকরগাছায় যুবদল কর্মীকে কুপিয়ে হত্যা একজন বৈষম্য বিরোধী ছাত্রের আত্মকথা মৎস্যজীবী ও মৎস্য খাত চরম বৈষম্যের শিকার: উপদেষ্টা

রাশিয়ায় ইহুদি উপাসনালয়সহ কয়েক জায়গায় বন্দুক হামলা, ১৫ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

রাশিয়ার উত্তর ককেশাসের দাগেস্তানে উপাসনালয়ে বন্দুকধারীদের হামলায় অন্তত ১৫ জন পুলিশ কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন।

এ হামলায় আরও বেশ কয়েকজন বেসামরিক নাগরিকও নিহত ও আহত হয়েছেন অনেকে।

রোববার রাতে স্থানীয় নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দাগেস্তানের বৃহত্তম শহর মাখাচকালা এবং উপকূলীয় শহর দেরবেন্তে হামলাগুলো হয়েছে।

তবে এই হামলার সঙ্গে কারা জড়িত, তা এখনো শনাক্ত করা যায়নি। তবে দাগেস্তান অতীতে জঙ্গি গোষ্ঠীর হামলা হয়েছে। কিন্তু এবার এখনো এই হামলার দায় কোনো গোষ্ঠী স্বীকার করেনি।

এএফপি প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, এ হামলাকে ‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড’ আখ্যা দিয়ে তদন্ত শুরু করেছে রুশ কর্তৃপক্ষ।

রোববারের হামলায় দুটি গির্জা ও দুটি ইহুদি উপাসনালয়কে লক্ষ্যবস্তু করা হয়। দাগেস্তানের সবচেয়ে বড় শহর মাখাচকালায় এক অর্থোডক্স গির্জার পাদ্রিকে হত্যা করা হয়েছে।

সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, কালো পোশাক পরা কয়েকজন ব্যক্তি পুলিশের গাড়িতে গুলি করছে। এ গুলির খবরে পেয়ে দেরি না করে ঘটনাস্থলে আসেন জরুরি পরিষেবার সদস্যরা।

আল জাজিরার খবরে বলা হয়, রাশিয়ার দাগেস্তান প্রজাতন্ত্রে দুটি অর্থোডক্স গির্জা, একটি সিনাগগ এবং একটি পুলিশ পোস্টে বন্দুকধারীদের হামলার পর ১৫ জনেরও বেশি পুলিশ সদস্য এবং একজন অর্থোডক্স পাদ্রিসহ বেশ কয়েকজন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন। স্থানীয় সময় রোববার সন্ধ্যায় ডারবেন্ট এবং মাখাচকালা শহরে সংঘটিত ওই হামলায় কমপক্ষে আরও ১২ জন আহত হয়েছেন।

রাশিয়ার বার্তাসংস্থা তাস জানিয়েছে, হামলাকারীরা ‘আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠনের’ সদস্য ছিল বলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো মনে করছে। অবশ্য ডারবেন্টে এর আগে গাড়িতে করে হামলাকারীদের পালিয়ে যেতে দেখা গেছে।

 

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

গণপূর্তের প্রধান প্রকৌশলীসহ ১৬ কর্মকর্তার নামে হত্যা মামলা । (প্রথম পর্ব )

রাশিয়ায় ইহুদি উপাসনালয়সহ কয়েক জায়গায় বন্দুক হামলা, ১৫ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

আপডেট সময় ১০:৩৯:৩৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৪ জুন ২০২৪

রাশিয়ার উত্তর ককেশাসের দাগেস্তানে উপাসনালয়ে বন্দুকধারীদের হামলায় অন্তত ১৫ জন পুলিশ কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন।

এ হামলায় আরও বেশ কয়েকজন বেসামরিক নাগরিকও নিহত ও আহত হয়েছেন অনেকে।

রোববার রাতে স্থানীয় নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দাগেস্তানের বৃহত্তম শহর মাখাচকালা এবং উপকূলীয় শহর দেরবেন্তে হামলাগুলো হয়েছে।

তবে এই হামলার সঙ্গে কারা জড়িত, তা এখনো শনাক্ত করা যায়নি। তবে দাগেস্তান অতীতে জঙ্গি গোষ্ঠীর হামলা হয়েছে। কিন্তু এবার এখনো এই হামলার দায় কোনো গোষ্ঠী স্বীকার করেনি।

এএফপি প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, এ হামলাকে ‘সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড’ আখ্যা দিয়ে তদন্ত শুরু করেছে রুশ কর্তৃপক্ষ।

রোববারের হামলায় দুটি গির্জা ও দুটি ইহুদি উপাসনালয়কে লক্ষ্যবস্তু করা হয়। দাগেস্তানের সবচেয়ে বড় শহর মাখাচকালায় এক অর্থোডক্স গির্জার পাদ্রিকে হত্যা করা হয়েছে।

সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, কালো পোশাক পরা কয়েকজন ব্যক্তি পুলিশের গাড়িতে গুলি করছে। এ গুলির খবরে পেয়ে দেরি না করে ঘটনাস্থলে আসেন জরুরি পরিষেবার সদস্যরা।

আল জাজিরার খবরে বলা হয়, রাশিয়ার দাগেস্তান প্রজাতন্ত্রে দুটি অর্থোডক্স গির্জা, একটি সিনাগগ এবং একটি পুলিশ পোস্টে বন্দুকধারীদের হামলার পর ১৫ জনেরও বেশি পুলিশ সদস্য এবং একজন অর্থোডক্স পাদ্রিসহ বেশ কয়েকজন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন। স্থানীয় সময় রোববার সন্ধ্যায় ডারবেন্ট এবং মাখাচকালা শহরে সংঘটিত ওই হামলায় কমপক্ষে আরও ১২ জন আহত হয়েছেন।

রাশিয়ার বার্তাসংস্থা তাস জানিয়েছে, হামলাকারীরা ‘আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠনের’ সদস্য ছিল বলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো মনে করছে। অবশ্য ডারবেন্টে এর আগে গাড়িতে করে হামলাকারীদের পালিয়ে যেতে দেখা গেছে।