ঢাকা ০২:১৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৪, ১০ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

গোয়াইনঘাটবাসীকে ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন অলিম্পিক ব্রিক ফিল্ডের ডিরেক্টর বিলাল উদ্দিন,,

আসন্ন পবিত্র ঈদ-উল আযহা উপলক্ষে সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলাসহ সর্বস্তরের জনগণকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন, অলিম্পিক ব্রিক ফিল্ডের ডিরেক্টর বিলাল উদ্দিন,,

এক শুভেচ্ছা বার্তায় তিনি বলেন- বছর ঘুরে আবার ফিরে এলো ত্যাগ ও আত্মশুদ্ধির পর্ব “কোরবানী”। ঈদ মানে আনন্দ, ঈদ মানে উৎসব, ঈদ মানে সাম্য, ঈদ মানে নিজেকে বিলিয়ে দেওয়া। ক্ষুদ্রতার ঊর্ধ্বে উঠার চেষ্টা। বৃহৎ এর সঙ্গে যুক্ত হওয়া। ঈদ মানে সবাই মিলে সুন্দর থাকা। ঈদের আমেজ ছড়িয়ে দিতে হবে সবার মাঝে। ঈদ-উল আযহা আমাদের ত্যাগের শিক্ষা দেয়। আমাদের সব ভেদাভেদ ভুলে এক হতে শেখায়। অভাবী, দুস্থ ও বিপদগ্রস্তদের সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসার প্রেরণা দেয়।

তিনি বলেন- হযরত ইব্রাহীম (আঃ) মহান আল্লাহর উদ্দেশ্যে প্রিয় বস্তুকে উৎসর্গের মাধ্যমে তাঁর সন্তুষ্টি লাভের যে অনুপম দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন, তা মুসলিম জাহানের কাছে চিরকাল অনুকরণীয় ও অনুসরণীয় হয়ে থাকবে। এই উৎসবের মধ্যদিয়ে সামর্থ্যবান মুসলমানেরা জবাইকৃত পশুর গোশত আত্মীয় ও প্রতিবেশীদের মধ্যে বিলিয়ে দিয়ে সমাজে সাম্যের বাণী প্রতিষ্ঠা করেন।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সুদখোর চেয়ারম্যান সাইফুলের ঘরে আলাদিনের চেরাগ!

গোয়াইনঘাটবাসীকে ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন অলিম্পিক ব্রিক ফিল্ডের ডিরেক্টর বিলাল উদ্দিন,,

আপডেট সময় ০৯:৫৬:৫১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ জুন ২০২৪

আসন্ন পবিত্র ঈদ-উল আযহা উপলক্ষে সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলাসহ সর্বস্তরের জনগণকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন, অলিম্পিক ব্রিক ফিল্ডের ডিরেক্টর বিলাল উদ্দিন,,

এক শুভেচ্ছা বার্তায় তিনি বলেন- বছর ঘুরে আবার ফিরে এলো ত্যাগ ও আত্মশুদ্ধির পর্ব “কোরবানী”। ঈদ মানে আনন্দ, ঈদ মানে উৎসব, ঈদ মানে সাম্য, ঈদ মানে নিজেকে বিলিয়ে দেওয়া। ক্ষুদ্রতার ঊর্ধ্বে উঠার চেষ্টা। বৃহৎ এর সঙ্গে যুক্ত হওয়া। ঈদ মানে সবাই মিলে সুন্দর থাকা। ঈদের আমেজ ছড়িয়ে দিতে হবে সবার মাঝে। ঈদ-উল আযহা আমাদের ত্যাগের শিক্ষা দেয়। আমাদের সব ভেদাভেদ ভুলে এক হতে শেখায়। অভাবী, দুস্থ ও বিপদগ্রস্তদের সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসার প্রেরণা দেয়।

তিনি বলেন- হযরত ইব্রাহীম (আঃ) মহান আল্লাহর উদ্দেশ্যে প্রিয় বস্তুকে উৎসর্গের মাধ্যমে তাঁর সন্তুষ্টি লাভের যে অনুপম দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন, তা মুসলিম জাহানের কাছে চিরকাল অনুকরণীয় ও অনুসরণীয় হয়ে থাকবে। এই উৎসবের মধ্যদিয়ে সামর্থ্যবান মুসলমানেরা জবাইকৃত পশুর গোশত আত্মীয় ও প্রতিবেশীদের মধ্যে বিলিয়ে দিয়ে সমাজে সাম্যের বাণী প্রতিষ্ঠা করেন।