ঢাকা ০৭:৩৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সকলে একসাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এদেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাব: ৩৩ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি শরীয়তপুরে ছেলের গাছের গোড়ার আঘাতে বাবা নিহত সেই ছেলে গ্রেফতার। ঢাবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি কে এই সাদিক শিগগিরই ঢাবি শাখার পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা: শিবির সভাপতি চট্টগ্রাম নগর যুবদলের কমিটি বিলুপ্ত, ২ নেতা বহিষ্কার সরকার পতনের পর এই প্রথম মুখ খুললেন সাদ্দাম-ইনান কিস্তির টাকা দিতে না পারায় গরু ছিনিয়ে নিয়ে গেলেন এনজিও মাঠকর্মীরা রংপুরের মিঠাপুকুরে সড়ক দুর্ঘটনায় দুজন নিহত ভোলায় শহীদ পরিবারদের কোটি টাকার সহায়তা দিল- জামায়াতে ইসলাম জাতিসংঘের ৭৯তম অধিবেশন যোগ দিতে নিউইয়র্কে দৈনিক তরুণ কণ্ঠ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম শান্ত

সংসদ নির্বাচনের সময় থাকতে পারে তীব্র শীত

ঢাকা: আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে সম্পন্ন করার পরিকল্পনা করছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আর সে সময় থাকতে পারে তীব্র শীত।

তবে কোনো ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা নেই।
বৃহস্পতিবার (৯ নভেম্বর) আবহাওয়া অধিদফতর সম্প্রতি এমন তথ্য জানিয়েছে নির্বাচন কমিশনকে।

আবহাওয়া অধিদফতরের পরিচালক মো. আজিজুর রহমান জানিয়েছেন, ডিসেম্বর ১৫ হতে জানুয়ারি ১৫ পর্যন্ত তীব্র শীত থাকতে পারে। এ সময় শুষ্ক জলবায়ু বিরাজ করবে।

মূলত ডিসেম্বরে উত্তরাঞ্চল ও দেশের মধ্যাঞ্চলে কুয়াশা থাকতে পারে, তবে কোনো ঘূর্ণিঝড় থাকবে না। কুয়াশা সকাল পর্যন্ত থাকবে, দুপুরের দিকে এটি ঠিক হয়ে যাবে।

এদিকে তফসিল ঘোষণার আগে থেকেই নিয়মিত আবহাওয়া সংক্রান্ত তথ্য সরবরাহ করতে বলেছে ইসি।

কর্মকর্তারা বলছেন, শীতের ভোটে কুয়াশা যাতে কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারে, সে জন্যও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হয়। তাই আবহাওয়ার গতিবিধি সব সময় পর্যবেক্ষণ করে নেওয়া হয় সিদ্ধান্ত। কেননা, কেবল উত্তরাঞ্চল নয়, ঘন কুয়াশা থাকলে নদী পথে বা চরাঞ্চল থেকেও ভোটকরণ পৌঁছাতে এবং ভোটের ফলাফল আনতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা রাখতে হয়।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল আগামী সপ্তাহেই ঘোষণা করা হতে পারে। এক্ষেত্রে ডিসেম্বরের শেষ থেকে জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহের মধ্যেই সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে ইসির সিদ্ধান্ত রয়েছে।

সংবিধান অনুযায়ী, একাদশ জাতীয় সংসদের মেয়াদ পূর্ণ হবে আগামী ২৯ জানুয়ারি। তার আগের নব্বই দিনের মধ্যে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এ নির্বাচনের মোট ভোটার ১১ কোটি ৯৬ লাখ ৯১ হাজার ৬৩৩ জন। এদের মধ্যে নারী ভোটার ৫ কোটি ৮৯ লাখ ১৯ হাজার ২০২ জন, পুরুষ ভোটার ৬ কোটি ৭ লাখ ৭১ হাজার ৫৭৯ জন এবং হিজড়া ভোটার ৮৫২ জন।

 

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সকলে একসাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এদেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাব: ৩৩ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি

সংসদ নির্বাচনের সময় থাকতে পারে তীব্র শীত

আপডেট সময় ১২:৩৩:৫০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ নভেম্বর ২০২৩

ঢাকা: আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে সম্পন্ন করার পরিকল্পনা করছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আর সে সময় থাকতে পারে তীব্র শীত।

তবে কোনো ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা নেই।
বৃহস্পতিবার (৯ নভেম্বর) আবহাওয়া অধিদফতর সম্প্রতি এমন তথ্য জানিয়েছে নির্বাচন কমিশনকে।

আবহাওয়া অধিদফতরের পরিচালক মো. আজিজুর রহমান জানিয়েছেন, ডিসেম্বর ১৫ হতে জানুয়ারি ১৫ পর্যন্ত তীব্র শীত থাকতে পারে। এ সময় শুষ্ক জলবায়ু বিরাজ করবে।

মূলত ডিসেম্বরে উত্তরাঞ্চল ও দেশের মধ্যাঞ্চলে কুয়াশা থাকতে পারে, তবে কোনো ঘূর্ণিঝড় থাকবে না। কুয়াশা সকাল পর্যন্ত থাকবে, দুপুরের দিকে এটি ঠিক হয়ে যাবে।

এদিকে তফসিল ঘোষণার আগে থেকেই নিয়মিত আবহাওয়া সংক্রান্ত তথ্য সরবরাহ করতে বলেছে ইসি।

কর্মকর্তারা বলছেন, শীতের ভোটে কুয়াশা যাতে কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারে, সে জন্যও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হয়। তাই আবহাওয়ার গতিবিধি সব সময় পর্যবেক্ষণ করে নেওয়া হয় সিদ্ধান্ত। কেননা, কেবল উত্তরাঞ্চল নয়, ঘন কুয়াশা থাকলে নদী পথে বা চরাঞ্চল থেকেও ভোটকরণ পৌঁছাতে এবং ভোটের ফলাফল আনতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা রাখতে হয়।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল আগামী সপ্তাহেই ঘোষণা করা হতে পারে। এক্ষেত্রে ডিসেম্বরের শেষ থেকে জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহের মধ্যেই সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে বলে ইসির সিদ্ধান্ত রয়েছে।

সংবিধান অনুযায়ী, একাদশ জাতীয় সংসদের মেয়াদ পূর্ণ হবে আগামী ২৯ জানুয়ারি। তার আগের নব্বই দিনের মধ্যে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এ নির্বাচনের মোট ভোটার ১১ কোটি ৯৬ লাখ ৯১ হাজার ৬৩৩ জন। এদের মধ্যে নারী ভোটার ৫ কোটি ৮৯ লাখ ১৯ হাজার ২০২ জন, পুরুষ ভোটার ৬ কোটি ৭ লাখ ৭১ হাজার ৫৭৯ জন এবং হিজড়া ভোটার ৮৫২ জন।