ঢাকা ১২:৩০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ১৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সিংড়ায় ভেটেরিনারি সার্জনের দায়িত্বহীনতার অভিযোগ;হিমশিম খাচ্ছে খামারিরা

নাটোরের সিংড়ায় গত বেশ কিছুদিন হলে অজানা লাম্পি ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছে উপজেলার শত শত গরু।খামারিরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন গ্রাম্য পশু চিকিৎসক দিয়ে ও সমাধান মিলছে না ফলে আতঙ্ক বিরাজ করছে খামারিদের মাঝে। ইতোমধ্যে শত শত গরু মারা গেছে। সুকাশ ইউনিয়নের বোয়ালিয়া গ্রামেই তিনদিনে ২০ টি গরু মারা যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে।

উপজেলায় দায়িত্বরত ভেটেরিনারি সার্জন রাকিবুল হাসানের কাছে খামারিরা গেলেও মিলছে না সেবা। এ বিষয়ে তার বক্তব্যের জন্য ফোন করলেও ফোন রিসিভ হয়নি।

এলাকাবাসীর অভিযোগ বিভিন্ন সময়ে সরকারি দপ্তরে তাদের রোগ আক্রান্ত গরু-বাছুর নিয়ে গেলে তাদের সাথে আচরণ খারাপ সহ মুমুর্ষ গরুর কাছে না যাওয়া, খামারিকে ফোন নাম্বার না দিয়ে অসহযোগিতা করা ফোনকলে তাকে না পাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এছাড়া বিভিন্ন সময় অফিসের দরজা বন্ধ রাখা প্রেসক্রিপশনে ফোন নাম্বার না দেওয় সঠিক সময়ে অফিসে না আসা সহ অনেক অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।

উপজেলার সোহাগবাড়ি,ঊদিসা,পাটকোল, শেরকোল সহ আরও বিভিন্ন যায়গায় চিকিৎসা বিহীন গরু মারা গেছে ।

এবিষয়ে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ইফতেখারুল ইসলাম জানান যদিও চিকিৎসা ব্যবস্থ্য সম্পর্কিত দায়িত্ব সম্পুর্ন ভেটেরিনারি সার্জনের। আমি আমার যায়গা থেকে বিভিন্ন যায়গায় ভেটেরিনারি টিম গঠন করে সেবা প্রদান করে আসছি এবং জেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তার নির্দেশনায় মাঠ পর্যায় কাজ করছি।
Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সিংড়ায় ভেটেরিনারি সার্জনের দায়িত্বহীনতার অভিযোগ;হিমশিম খাচ্ছে খামারিরা

আপডেট সময় ১১:৫৭:৩৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩০ জুলাই ২০২৩

নাটোরের সিংড়ায় গত বেশ কিছুদিন হলে অজানা লাম্পি ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা যাচ্ছে উপজেলার শত শত গরু।খামারিরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন গ্রাম্য পশু চিকিৎসক দিয়ে ও সমাধান মিলছে না ফলে আতঙ্ক বিরাজ করছে খামারিদের মাঝে। ইতোমধ্যে শত শত গরু মারা গেছে। সুকাশ ইউনিয়নের বোয়ালিয়া গ্রামেই তিনদিনে ২০ টি গরু মারা যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে।

উপজেলায় দায়িত্বরত ভেটেরিনারি সার্জন রাকিবুল হাসানের কাছে খামারিরা গেলেও মিলছে না সেবা। এ বিষয়ে তার বক্তব্যের জন্য ফোন করলেও ফোন রিসিভ হয়নি।

এলাকাবাসীর অভিযোগ বিভিন্ন সময়ে সরকারি দপ্তরে তাদের রোগ আক্রান্ত গরু-বাছুর নিয়ে গেলে তাদের সাথে আচরণ খারাপ সহ মুমুর্ষ গরুর কাছে না যাওয়া, খামারিকে ফোন নাম্বার না দিয়ে অসহযোগিতা করা ফোনকলে তাকে না পাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এছাড়া বিভিন্ন সময় অফিসের দরজা বন্ধ রাখা প্রেসক্রিপশনে ফোন নাম্বার না দেওয় সঠিক সময়ে অফিসে না আসা সহ অনেক অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।

উপজেলার সোহাগবাড়ি,ঊদিসা,পাটকোল, শেরকোল সহ আরও বিভিন্ন যায়গায় চিকিৎসা বিহীন গরু মারা গেছে ।

এবিষয়ে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ইফতেখারুল ইসলাম জানান যদিও চিকিৎসা ব্যবস্থ্য সম্পর্কিত দায়িত্ব সম্পুর্ন ভেটেরিনারি সার্জনের। আমি আমার যায়গা থেকে বিভিন্ন যায়গায় ভেটেরিনারি টিম গঠন করে সেবা প্রদান করে আসছি এবং জেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তার নির্দেশনায় মাঠ পর্যায় কাজ করছি।