ঢাকা ০৩:২১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
দুদক উপপরিচালক আবু বকর সিদ্দিকের অবৈধ সম্পদের পাহাড়  আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকে ঘনিষ্ঠ দু’জনকে অতিরিক্ত এমডি পদে নিয়োগের আয়োজন ১১৭০ টাকার নামজারির খরচ, ভূমি কর্মকর্তা নেন ৮-১৫ হাজার! পটুয়াখালী জেলা পরিষদের সার্ভেয়ার হাসানুজ্জামানের দুর্নীতির স্বর্গ রাজ্যে যেন আলাউদ্দিনের চেরাগ। এস আলমের নির্দেশে টাকা সরানো হতো সাদা স্লিপে তাসাউফ রিয়েল এস্টেট লিঃ এর চেয়ারম্যান ভূমি দস্যু শরীফ বিন আকবর খান সাদুল্লাপুরের এক মূর্তিমান আতঙ্কের নাম ‘জিনের বাদশা’ আবু বকর অবৈধ সম্পদেও বাদশা জাজিরায় বালুর নিচে পুঁতে রাখা অজ্ঞাত এক নারীর লাশ উদ্ধার গোয়াইনঘাট প্রেসক্লাবের অসাংবিধানিক নির্বাচন বাতিলের দাবি মিঠাপুকুরে শিক্ষকদের মানববন্ধন ও শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান

পল্টনে পুলিশের বিরুদ্ধে সাংবাদিকের মোবাইল কেড়ে নেয়ার অভিযোগ

ছবিটি রাজধানীর নয়াপল্টন থেকে তোলা

পুলিশের বিরুদ্ধে সাংবাদিকের কাছ থেকে মোবাইল ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ তুলেছেন একজন সংবাদ কর্মী।

বৃহস্পতিবার (২৭ জুলাই) দুপুরের দিকে নয়া পল্টনে বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এই ঘটনা ঘটে।

দৈনিক শেয়ার বীজ পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক সাংবাদিক বীর সাহাবী বলেন, আমি একজন সংবাদকর্মী হিসেবে রাজনৈতিক পরিস্থিতি দেখার জন্য বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে যাই। সেখানে অন্যান্য সাংবাদিকদের সঙ্গে দাঁড়িয়ে নিউজের জন্য ভিডিও করছিলাম। এমন সময় হঠাৎ ডিএমপির সহকারী পুলিশ কমিশনার (পেট্রোল, মতিঝিল) আব্দুল্লাহ আল মামুন এসে আমার হাতে থাকা মোবাইল ফোনটি ছিনিয়ে নেন। পরে পকেটে থাকা অন্য মোবাইল ফোনটিও বের করে তিনি নিয়ে নেন।

এই সংবাদকর্মী আরও বলেন, পুলিশের এই কর্মকর্তা শেয়ার বিজ পত্রিকার লাইসেন্স আছে কি না তা জানতে চান। আমি যখন বলি শেয়ার বিজ বাংলাদেশ সরকার নিবন্ধিত একটি পত্রিকা, পরে এসি মামুন পত্রিকার লাইসেন্স দেখতে চান আর বলেন লাইসেন্স নিয়ে আসেন এরপর মোবাইল দেওয়া হবে। এখন এখান থেকে দূরে সরে যান। পত্রিকার আইডি কার্ড দেখানোর পরও তিনি মোবাইল ফেরত দিতে অপারগতা দেখিয়ে সাংবাদিকের সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়ান।

এ সময় সমকাল, মানবজমিনসহ অন্যান্য জাতীয় দৈনিকের সংবাদকর্মীরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে এসি মামুনকে মোবাইলে ফেরত দেওয়ার অনুরোধ জানান।

মোবাইল ফেরত দেওয়ার পর বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান করে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় এসি মামুন আবারও এসে দ্রুত কার্যালয়ের সামনে থেকে চলে যেতে বলেন।

এ সময় সাংবাদিকরা এসির কাছে যানতে জানতে যান এখানে সাংবাদিকদের দাঁড়ানো কি নিষিদ্ধ কি না। জবাবে কোনো উত্তর দেননি ওই পুলিশ কর্মকর্তা।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

দুদক উপপরিচালক আবু বকর সিদ্দিকের অবৈধ সম্পদের পাহাড় 

পল্টনে পুলিশের বিরুদ্ধে সাংবাদিকের মোবাইল কেড়ে নেয়ার অভিযোগ

আপডেট সময় ০১:০০:৩৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ জুলাই ২০২৩

ছবিটি রাজধানীর নয়াপল্টন থেকে তোলা

পুলিশের বিরুদ্ধে সাংবাদিকের কাছ থেকে মোবাইল ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ তুলেছেন একজন সংবাদ কর্মী।

বৃহস্পতিবার (২৭ জুলাই) দুপুরের দিকে নয়া পল্টনে বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এই ঘটনা ঘটে।

দৈনিক শেয়ার বীজ পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক সাংবাদিক বীর সাহাবী বলেন, আমি একজন সংবাদকর্মী হিসেবে রাজনৈতিক পরিস্থিতি দেখার জন্য বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে যাই। সেখানে অন্যান্য সাংবাদিকদের সঙ্গে দাঁড়িয়ে নিউজের জন্য ভিডিও করছিলাম। এমন সময় হঠাৎ ডিএমপির সহকারী পুলিশ কমিশনার (পেট্রোল, মতিঝিল) আব্দুল্লাহ আল মামুন এসে আমার হাতে থাকা মোবাইল ফোনটি ছিনিয়ে নেন। পরে পকেটে থাকা অন্য মোবাইল ফোনটিও বের করে তিনি নিয়ে নেন।

এই সংবাদকর্মী আরও বলেন, পুলিশের এই কর্মকর্তা শেয়ার বিজ পত্রিকার লাইসেন্স আছে কি না তা জানতে চান। আমি যখন বলি শেয়ার বিজ বাংলাদেশ সরকার নিবন্ধিত একটি পত্রিকা, পরে এসি মামুন পত্রিকার লাইসেন্স দেখতে চান আর বলেন লাইসেন্স নিয়ে আসেন এরপর মোবাইল দেওয়া হবে। এখন এখান থেকে দূরে সরে যান। পত্রিকার আইডি কার্ড দেখানোর পরও তিনি মোবাইল ফেরত দিতে অপারগতা দেখিয়ে সাংবাদিকের সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়ান।

এ সময় সমকাল, মানবজমিনসহ অন্যান্য জাতীয় দৈনিকের সংবাদকর্মীরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে এসি মামুনকে মোবাইলে ফেরত দেওয়ার অনুরোধ জানান।

মোবাইল ফেরত দেওয়ার পর বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান করে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় এসি মামুন আবারও এসে দ্রুত কার্যালয়ের সামনে থেকে চলে যেতে বলেন।

এ সময় সাংবাদিকরা এসির কাছে যানতে জানতে যান এখানে সাংবাদিকদের দাঁড়ানো কি নিষিদ্ধ কি না। জবাবে কোনো উত্তর দেননি ওই পুলিশ কর্মকর্তা।