ঢাকা ০৫:২০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইউপি চেয়ারম্যান টিপুর বিরুদ্ধে একের পর এক মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে ইউনিয়নবাসীর মানববন্ধন

একের পর এক মিথ্যা,সাজানো, বানোয়াট মামলা দিয়ে ফাঁসানোর অভিযোগ উঠেছে একটি কুচক্র মহলের,চাঁপাইনবাবগঞ্জের সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শহিদ রানা টিপুর বিরুদ্ধে৷ রাজনৈতিক বিরোধের জের ধরে কোনধরনের সংশ্লিষ্টতা না থাকলেও একের পর এক মামলা দিয়ে ফাঁসানোর চেষ্টা করছে কুচক্রী মহল। এতে সেবাবঞ্চিত হচ্ছেন ইউনিয়নের বিভিন্ন শ্রেনীপেশার মানুষ।

এমন পরিস্থিতিতে মিথ্যা মমলার প্রতিবাদে ও নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন করেছে চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নবাসী। মঙ্গলবার (০৬ জুন) সকালে চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সামনে মানববন্ধনে অংশ নেয় কয়েক হাজার বিভিন্ন শ্রেণীপেশার মানুষ। এসময় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায় মানববন্ধনে অংশ নেয়া জনসাধারণ ব্যক্তিরা।

এসময় বক্তারা বলেন,কয়েকমাস আগে সদর উপজেলার সুন্দরপুর ইউনিয়নে মাটি কাটাকে কেন্দ্র করে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। কয়েক কিলোমিটারের দূরে এমন ঘটনা ঘটলেও সে মামলা প্রধান আসামি করা হয়েছে,চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শহীদ রানা টিপুকে। অথচ সুন্দরপুর ইউনিয়নে মাটি কাটা বা এ সংক্রান্ত কোনো বিষয় নিয়ে জড়িত নাই চেয়ারম্যান সদীদ রানা টিপু্।

ইউনিয়ন বাসি মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন করে তারা আরও বলেন,শিবগঞ্জ উপজেলার মর্দনা গ্রামের একটি দেবত্তর সম্পত্তিকে দখলকে কেন্দ্র করে মাঝখানেক আগে হত্যা করা হয় জেলা যুবলীগের সাবেক সদস্য ও শিবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর খাইরুল আলম জেমকে। এই মামলাটিতেও জড়ানো হয়েছে শহীদ রানা টিপু চেয়ারম্যানকে৷ অথচ এর সাথে চেয়ারম্যানের কোন সম্পর্ক নেই।

বক্তারা বলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ (সদর) আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল ওদুদ সুন্দরপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান মাস্টার এসব কুচক্রী মহলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তাদের সাথে টিপু চেয়ারম্যানের রাজনীতিক বিরোধ থাকার সূত্র ধরে চেয়ারম্যানকে হয়রানি করতে এমন মিথ্যা মামলা দিচ্ছেন। টিপু চেয়ারম্যানকে,যেখানে নিজ এলাকায় কোন ধরনের কোন অপকর্মের সাথে সংশ্লিষ্ট নয়,সেখানে অন্য ইউনিয়ন বা অন্য উপজেলায় গিয়ে হত্যার মতো এমন কাজের সাথে সম্পৃক্ত নেই সাহীদ রানা টিপুর।

মানববন্ধনে চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নবাসী আরও বলেন, অবিলম্বে তাকে এসব মিথ্যা বানোয়াট মামলা থেকে প্রত্যাহার না করলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। এমনকি চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনের এমপি আব্দুল ওদুদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে। মানববন্ধনে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সঠিক তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান ইউনিয়নবাসি ও বক্তারা।

মানববন্ধনে বক্তারা উল্লেখ করেন, দক্ষ ও কর্মঠ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহিদ রানা টিপুর নেতৃত্বে চাঁপাইনবাবগঞ্জে রোল মডেল হয়েছে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদ। পরপর দুইবার জনগণের ভালোবাসায় শাহিদ রানা টিপু নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে পরিষদের পরিবর্তনের হাওয়া শুরু হয়েছে। বর্তমান চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদ যেন ইউনিয়নবাসীর আশ্রয়স্থালে পরিনত হয়েছে।

চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে ইউনিয়ন পরিষদের সকল নির্বাচিত সদস্যরা মাদকের বিরুদ্ধে কাজ করে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে শতভাগ মাদক মুুক্ত ইউনিয়নে পরিনত হয়েছে। সেইসাথে সরকারের সকল সুযোগ সুবিধা দিতে ইউনিয়নবাসীকে প্রতি মুহূর্তে ইউনিয়ন পরিষদে ডাকছে নির্বাচিত সদস্যরা। তারা নিজ নিজ ওয়ার্ডের অসহায় অক্ষম মানুষের জন্য বয়স্ক ভাতা,বিধবা ভাতা সরকারি সকল সুযোগ সুবিধা জনগণের মাঝে বিলিয়ে দিয়েছেন তার নিজের দিকে কখনো ফিরে তাকার চেষ্টাও করেনি সাহীদ রানা টিপু চেয়ারম্যান।

মানববন্ধনে চরবাগডাঙ্গা গ্রামের বাসিন্দা মেহেদী হাসান বলেন, আমরা এমন শান্তিপ্রিয় ইউনিয়ন পায়নি কোনদিন। আমরা এখন অত্যন্ত সুখে শান্তিতে বসবাস করছি। এটা শুধুমাত্র সম্ভব হয়েছে ইউপি চেয়ারম্যানের ইচ্ছাতেই। কারণ তিনি জনগণের সেবক হিসেবে সফল হবে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। সরকারি বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা প্রদানে আমাদেরকে আর হয়রানি পোহাতে হয় না। বয়স্ক প্রতিবন্ধী বিধবা ভাতার কার্ড টাকা দিয়ে বানাতে হয় না।

গৃহবধূ আসমা বেগম বলেন আগে একটু কিছু হলেই অশান্তি লাগতো বোমাবাজি হতো,এসব লেগে থাকত আমাদের এলাকায়। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে এমন অশান্তি থেকে আমরা মুক্ত। চেয়ারম্যান টিপুর মত এমন জনসেবক আর কখনো দেখিনি ও পায়নি। জনগণের সেবা দেয়ার কারণে আমরা তাকে পুনরায় ইউপি চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছি।

আহমেদ আলী জানান,মাদকের বিরুদ্ধে টিপু চেয়ারম্যানের ভূমিকা অত্যন্ত সাবলীল। চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে কেউ মাদকের ব্যবসা করলে তার কোন ছাড় নেই ইউপি চেয়ারম্যান টিপুর কাছে। আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগিতা নিয়ে তা দমন করেন এবং মাদক ব্যবসায়ীদের উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা করেন তিনি। কিন্তু কিছু কুচক্রী মহল তার বিরুদ্ধে নানা রকম ষড়যন্ত্র করে উল্টো হত্যার সাথে তার নাম জড়িয়ে দিচ্ছে। আমরা এর তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাই।

যুবক সাত্তার আলি বলেন,গত ছয় বছরে চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের চিত্র পুরোপুরি পাল্টে গেছে। ছয় বছর আগে কেউ এখানে এসে থাকলে ও এখন আবার আসলে,আমি নিশ্চিত সেই ব্যক্তি বিভিন্ন সড়ক রাস্তাঘাট দেখে চিনতে পারবে না। কারন টিপু চেয়ারম্যানের বদৌলতে এই এলাকার ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। শান্তি ফিরে এসেছে অশান্তির জনপদে। এমনকি তার জনপ্রিয়তায় ইর্ষান্নিত হয়ে তাকে মাদকের মতো জঘন্য অপরাধের সাথে জড়িয়ে তার বিরুদ্ধে একের পর এক মিথ্যা বানোয়াট মামলার দিয়ে তাকে আসামি করা হয়েছে অবিলম্বে আমরা চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নবাসী তার মুক্তির দাবী জানাচ্ছি।

 

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ইউপি চেয়ারম্যান টিপুর বিরুদ্ধে একের পর এক মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে ইউনিয়নবাসীর মানববন্ধন

আপডেট সময় ০৫:১০:২২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ জুন ২০২৩

একের পর এক মিথ্যা,সাজানো, বানোয়াট মামলা দিয়ে ফাঁসানোর অভিযোগ উঠেছে একটি কুচক্র মহলের,চাঁপাইনবাবগঞ্জের সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শহিদ রানা টিপুর বিরুদ্ধে৷ রাজনৈতিক বিরোধের জের ধরে কোনধরনের সংশ্লিষ্টতা না থাকলেও একের পর এক মামলা দিয়ে ফাঁসানোর চেষ্টা করছে কুচক্রী মহল। এতে সেবাবঞ্চিত হচ্ছেন ইউনিয়নের বিভিন্ন শ্রেনীপেশার মানুষ।

এমন পরিস্থিতিতে মিথ্যা মমলার প্রতিবাদে ও নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন করেছে চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নবাসী। মঙ্গলবার (০৬ জুন) সকালে চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের সামনে মানববন্ধনে অংশ নেয় কয়েক হাজার বিভিন্ন শ্রেণীপেশার মানুষ। এসময় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায় মানববন্ধনে অংশ নেয়া জনসাধারণ ব্যক্তিরা।

এসময় বক্তারা বলেন,কয়েকমাস আগে সদর উপজেলার সুন্দরপুর ইউনিয়নে মাটি কাটাকে কেন্দ্র করে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। কয়েক কিলোমিটারের দূরে এমন ঘটনা ঘটলেও সে মামলা প্রধান আসামি করা হয়েছে,চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শহীদ রানা টিপুকে। অথচ সুন্দরপুর ইউনিয়নে মাটি কাটা বা এ সংক্রান্ত কোনো বিষয় নিয়ে জড়িত নাই চেয়ারম্যান সদীদ রানা টিপু্।

ইউনিয়ন বাসি মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন করে তারা আরও বলেন,শিবগঞ্জ উপজেলার মর্দনা গ্রামের একটি দেবত্তর সম্পত্তিকে দখলকে কেন্দ্র করে মাঝখানেক আগে হত্যা করা হয় জেলা যুবলীগের সাবেক সদস্য ও শিবগঞ্জ পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর খাইরুল আলম জেমকে। এই মামলাটিতেও জড়ানো হয়েছে শহীদ রানা টিপু চেয়ারম্যানকে৷ অথচ এর সাথে চেয়ারম্যানের কোন সম্পর্ক নেই।

বক্তারা বলেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ (সদর) আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল ওদুদ সুন্দরপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান মাস্টার এসব কুচক্রী মহলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তাদের সাথে টিপু চেয়ারম্যানের রাজনীতিক বিরোধ থাকার সূত্র ধরে চেয়ারম্যানকে হয়রানি করতে এমন মিথ্যা মামলা দিচ্ছেন। টিপু চেয়ারম্যানকে,যেখানে নিজ এলাকায় কোন ধরনের কোন অপকর্মের সাথে সংশ্লিষ্ট নয়,সেখানে অন্য ইউনিয়ন বা অন্য উপজেলায় গিয়ে হত্যার মতো এমন কাজের সাথে সম্পৃক্ত নেই সাহীদ রানা টিপুর।

মানববন্ধনে চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নবাসী আরও বলেন, অবিলম্বে তাকে এসব মিথ্যা বানোয়াট মামলা থেকে প্রত্যাহার না করলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে। এমনকি চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনের এমপি আব্দুল ওদুদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে। মানববন্ধনে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সঠিক তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান ইউনিয়নবাসি ও বক্তারা।

মানববন্ধনে বক্তারা উল্লেখ করেন, দক্ষ ও কর্মঠ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহিদ রানা টিপুর নেতৃত্বে চাঁপাইনবাবগঞ্জে রোল মডেল হয়েছে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদ। পরপর দুইবার জনগণের ভালোবাসায় শাহিদ রানা টিপু নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে পরিষদের পরিবর্তনের হাওয়া শুরু হয়েছে। বর্তমান চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদ যেন ইউনিয়নবাসীর আশ্রয়স্থালে পরিনত হয়েছে।

চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে ইউনিয়ন পরিষদের সকল নির্বাচিত সদস্যরা মাদকের বিরুদ্ধে কাজ করে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে শতভাগ মাদক মুুক্ত ইউনিয়নে পরিনত হয়েছে। সেইসাথে সরকারের সকল সুযোগ সুবিধা দিতে ইউনিয়নবাসীকে প্রতি মুহূর্তে ইউনিয়ন পরিষদে ডাকছে নির্বাচিত সদস্যরা। তারা নিজ নিজ ওয়ার্ডের অসহায় অক্ষম মানুষের জন্য বয়স্ক ভাতা,বিধবা ভাতা সরকারি সকল সুযোগ সুবিধা জনগণের মাঝে বিলিয়ে দিয়েছেন তার নিজের দিকে কখনো ফিরে তাকার চেষ্টাও করেনি সাহীদ রানা টিপু চেয়ারম্যান।

মানববন্ধনে চরবাগডাঙ্গা গ্রামের বাসিন্দা মেহেদী হাসান বলেন, আমরা এমন শান্তিপ্রিয় ইউনিয়ন পায়নি কোনদিন। আমরা এখন অত্যন্ত সুখে শান্তিতে বসবাস করছি। এটা শুধুমাত্র সম্ভব হয়েছে ইউপি চেয়ারম্যানের ইচ্ছাতেই। কারণ তিনি জনগণের সেবক হিসেবে সফল হবে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। সরকারি বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা প্রদানে আমাদেরকে আর হয়রানি পোহাতে হয় না। বয়স্ক প্রতিবন্ধী বিধবা ভাতার কার্ড টাকা দিয়ে বানাতে হয় না।

গৃহবধূ আসমা বেগম বলেন আগে একটু কিছু হলেই অশান্তি লাগতো বোমাবাজি হতো,এসব লেগে থাকত আমাদের এলাকায়। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে এমন অশান্তি থেকে আমরা মুক্ত। চেয়ারম্যান টিপুর মত এমন জনসেবক আর কখনো দেখিনি ও পায়নি। জনগণের সেবা দেয়ার কারণে আমরা তাকে পুনরায় ইউপি চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছি।

আহমেদ আলী জানান,মাদকের বিরুদ্ধে টিপু চেয়ারম্যানের ভূমিকা অত্যন্ত সাবলীল। চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নে কেউ মাদকের ব্যবসা করলে তার কোন ছাড় নেই ইউপি চেয়ারম্যান টিপুর কাছে। আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগিতা নিয়ে তা দমন করেন এবং মাদক ব্যবসায়ীদের উপযুক্ত শাস্তির ব্যবস্থা করেন তিনি। কিন্তু কিছু কুচক্রী মহল তার বিরুদ্ধে নানা রকম ষড়যন্ত্র করে উল্টো হত্যার সাথে তার নাম জড়িয়ে দিচ্ছে। আমরা এর তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাই।

যুবক সাত্তার আলি বলেন,গত ছয় বছরে চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নের চিত্র পুরোপুরি পাল্টে গেছে। ছয় বছর আগে কেউ এখানে এসে থাকলে ও এখন আবার আসলে,আমি নিশ্চিত সেই ব্যক্তি বিভিন্ন সড়ক রাস্তাঘাট দেখে চিনতে পারবে না। কারন টিপু চেয়ারম্যানের বদৌলতে এই এলাকার ব্যাপক উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। শান্তি ফিরে এসেছে অশান্তির জনপদে। এমনকি তার জনপ্রিয়তায় ইর্ষান্নিত হয়ে তাকে মাদকের মতো জঘন্য অপরাধের সাথে জড়িয়ে তার বিরুদ্ধে একের পর এক মিথ্যা বানোয়াট মামলার দিয়ে তাকে আসামি করা হয়েছে অবিলম্বে আমরা চরবাগডাঙ্গা ইউনিয়নবাসী তার মুক্তির দাবী জানাচ্ছি।