ঢাকা ০১:৩০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গুলশান-বনানীতে স্পা সিন্ডকেট, সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে ভিক্তিহীন সংবাদ প্রকাশের অভিযোগ

বিগত কয়েকদিন ধরে গুলশান-বনানীতে অবৈধ স্পা ও ম্যসাজ পার্লারে ভূইফেঁার সাংবাদিকদের দৌরত্ব্য বিভিণ্ণ গনমাধ্যমে মূলধারার সাংবাদিকদের চাঁদাবাজি নিয়ে একাধিক সংবাদ প্রকাশ করে আসছে। এমনকি নিবন্ধিত প্রত্রিকার মান ক্ষুন্ন করে আসছে।

জান গেছে ওই সকল পত্রিকার প্রতিবেদক বা সম্পাদক একটি সিন্ডিকেট দ্বারা অর্থের বিনিময়ে এসব প্রতিবেদন করে আসছে। তবে তারা যেসকল পত্রিকার নাম উল্লেখ করেছে সেগুলো হল- দৈনিক রুপবানী, দৈনিক প্রানের বাংলাদেশ, দৈনিক তরুন কন্ঠ, দৈনিক যুগযুগান্তর, দৈনিক প্রতিদিন খবর, দৈনিক অগ্নিশিখা এবং সাপ্তহিক কর্মক্ষত্র সহ বেশ কয়েকটি নাম উল্লেখ করেছে প্রতিবেদনে।

শুধু তাই না অনেক সাংবাদিক বন্ধুদেরও জড়িয়েছেন। তবে স্পা ব্যবসায়ীরা ক্ষদ্র বলে মনে হয়না কারন তারা প্রতিদিন বিভিন্ন সেক্টরে লক্ষ লক্ষ টাকা লেনদেন করে থাকেন। এবং বিভিন্ন গনমাধ্যমে স্পা ব্যাসয়ীদের প্রতিবেদন ও পুলিশের অভিযানের প্রমান রয়েছে। যাহা এখনো বিভিন্ন সোসাল মিডিয়ায় পাওয়া যাচ্ছে। তাই এধরনের ভিক্তিহীন প্রতিবেদন সকল মহলে আজ হয়রানীর শিকার। অযৌক্তিক প্রতিবেদনে স্পা সিন্ডিকেটের একটি বড় ধরনের হাত রয়েছে। এরা কোন ক্ষদ্র্র ব্যবসায়ী নয়। কারন যদি তারা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী বা বৈধ লাইসেন্স নিয়ে ব্যবসা করে থাকেন তাহলে পুলিশ প্রসাশন থেকে শুরু করে সকল মহলকে ম্যানেজ করে ব্যবসা করতেন না।

শুধু তাই নয় এসব স্পা সেন্টারে বিরুদ্ধে গুলশান ও বনানী থানায় একধিক মানব পাচার দমন আইনে মামলা রয়েছে। সেগুলো মনে হয় ক্ষতিয়ে দেখা উচিত। তরে এসব কারবারীরা তাদের অপরাধ ধামাচাপা দেওয়ার জণ্য কথিত সাংবাদিক জাফরের সাথে গোপন বৈঠকে প্রতিবেদন করার নামে তাদের নিকট হতে তিনি কয়েক লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। আর সেই টাকার ভাগ পেয়েছে যেসকল পত্রিকা বাংলা নিউজ, আমার সময় ইনকিলাবসহ একাধিক পত্রিকার প্রতিবেদকরা। যদিও কথিত সাংবাদিক জাফর আমাদের সাংবাদিক কোন সংগঠনের সথে জড়িত নন। তার সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, তিনি একজন স্পা ব্যবসায়ীকে বিয়ে করেছেন এবং বলতে গেলে তার বডিগার্ড ছিলেন। কিন্তু সেই স্পা ব্যবসায়ী গুলশান-বনানীতে একের পর এক নারী বাণিজ্যর সাথে জড়িয়ে সরকারী বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের প্রতিবেদনের নামে ব্ল্যাক-মেইল করে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে এবং সেগুলো নিয়ে একাধিক গনমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। সেই সূত্রতার জের ধরে তিনি এসব কাজ করাচ্ছেন। আরো জানা গেছে, তিনি বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের পরিচয় থাকলেও তার কোনটাই হুদিস পাওয়া যায়নি। বর্তমানে তিনি নাকি আবার বিজনেস বাংলাদেশ নামক একটি পত্রিকার কার্ড ঝুলিয়েছেন।

এছাড়া উক্ত পত্রিকাগুলো একাধিক ভূয়া সাংবাদিক বানিয়ে গনমাধ্যম কর্মীদের বিরুদ্ধে অর্থের বিনিময়ে প্রতিবেদন করায় আজ ক্ষুদ্ধ সকল মহলের গনমাধ্যম কর্মীরা। তবে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী এরা কারা সেটি মনে হয় প্রতিবেদকের জানা নেই। তারা যে প্রকৃত অপরাধী সেটি মনে হয় প্রতিবেদকের খোঁজ খবর নিয়ে প্রতিবেদন করা উচিত ছিল এবং যে কয়জন প্রতিবেদকের নাম উল্লেখ করা হয়ে তার মধ্যে অনেকেই মূলধারার সাংবাদিক যাহা প্রমানিত রয়েছে।

এছাড়া এধরনের উচকানিমূলক প্রতিবেদনে আমাদের সাংবাদিক সমাজ আজ লজ্জিত। সমাজে সাংবাদিকদের ক্ষতি করার জণ্য কাজটি করা হয়েছে বলে ধারনা করা হচ্ছে। তার মধ্যেও যদি মূলধারার গনমাধ্যমকর্মীরা একজন আরেকজনের প্রতি মানহানিকর শিকার হয় তাহলে আজ সাংবাদিকতা কোথায় গিয়ে দ্বাড়িয়েছে সেটা আমাদের সাংবাদিক নেতারাই ভাল জানেন। ভবিষ্যতে আরো এধরনের হয়রানীমূলক সংবাদ প্রকাশ করতে পারে বলে জানা গেছে। তবে এটি অপসরনের দ্বাবীতে সকল গনমাধ্যম কর্মীরা সংবাদ সম্মেলনের ডাক দিয়েছে।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

গুলশান-বনানীতে স্পা সিন্ডকেট, সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে ভিক্তিহীন সংবাদ প্রকাশের অভিযোগ

আপডেট সময় ০১:২৫:৪১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ জুন ২০২৩

বিগত কয়েকদিন ধরে গুলশান-বনানীতে অবৈধ স্পা ও ম্যসাজ পার্লারে ভূইফেঁার সাংবাদিকদের দৌরত্ব্য বিভিণ্ণ গনমাধ্যমে মূলধারার সাংবাদিকদের চাঁদাবাজি নিয়ে একাধিক সংবাদ প্রকাশ করে আসছে। এমনকি নিবন্ধিত প্রত্রিকার মান ক্ষুন্ন করে আসছে।

জান গেছে ওই সকল পত্রিকার প্রতিবেদক বা সম্পাদক একটি সিন্ডিকেট দ্বারা অর্থের বিনিময়ে এসব প্রতিবেদন করে আসছে। তবে তারা যেসকল পত্রিকার নাম উল্লেখ করেছে সেগুলো হল- দৈনিক রুপবানী, দৈনিক প্রানের বাংলাদেশ, দৈনিক তরুন কন্ঠ, দৈনিক যুগযুগান্তর, দৈনিক প্রতিদিন খবর, দৈনিক অগ্নিশিখা এবং সাপ্তহিক কর্মক্ষত্র সহ বেশ কয়েকটি নাম উল্লেখ করেছে প্রতিবেদনে।

শুধু তাই না অনেক সাংবাদিক বন্ধুদেরও জড়িয়েছেন। তবে স্পা ব্যবসায়ীরা ক্ষদ্র বলে মনে হয়না কারন তারা প্রতিদিন বিভিন্ন সেক্টরে লক্ষ লক্ষ টাকা লেনদেন করে থাকেন। এবং বিভিন্ন গনমাধ্যমে স্পা ব্যাসয়ীদের প্রতিবেদন ও পুলিশের অভিযানের প্রমান রয়েছে। যাহা এখনো বিভিন্ন সোসাল মিডিয়ায় পাওয়া যাচ্ছে। তাই এধরনের ভিক্তিহীন প্রতিবেদন সকল মহলে আজ হয়রানীর শিকার। অযৌক্তিক প্রতিবেদনে স্পা সিন্ডিকেটের একটি বড় ধরনের হাত রয়েছে। এরা কোন ক্ষদ্র্র ব্যবসায়ী নয়। কারন যদি তারা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী বা বৈধ লাইসেন্স নিয়ে ব্যবসা করে থাকেন তাহলে পুলিশ প্রসাশন থেকে শুরু করে সকল মহলকে ম্যানেজ করে ব্যবসা করতেন না।

শুধু তাই নয় এসব স্পা সেন্টারে বিরুদ্ধে গুলশান ও বনানী থানায় একধিক মানব পাচার দমন আইনে মামলা রয়েছে। সেগুলো মনে হয় ক্ষতিয়ে দেখা উচিত। তরে এসব কারবারীরা তাদের অপরাধ ধামাচাপা দেওয়ার জণ্য কথিত সাংবাদিক জাফরের সাথে গোপন বৈঠকে প্রতিবেদন করার নামে তাদের নিকট হতে তিনি কয়েক লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। আর সেই টাকার ভাগ পেয়েছে যেসকল পত্রিকা বাংলা নিউজ, আমার সময় ইনকিলাবসহ একাধিক পত্রিকার প্রতিবেদকরা। যদিও কথিত সাংবাদিক জাফর আমাদের সাংবাদিক কোন সংগঠনের সথে জড়িত নন। তার সম্পর্কে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, তিনি একজন স্পা ব্যবসায়ীকে বিয়ে করেছেন এবং বলতে গেলে তার বডিগার্ড ছিলেন। কিন্তু সেই স্পা ব্যবসায়ী গুলশান-বনানীতে একের পর এক নারী বাণিজ্যর সাথে জড়িয়ে সরকারী বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের প্রতিবেদনের নামে ব্ল্যাক-মেইল করে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে এবং সেগুলো নিয়ে একাধিক গনমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। সেই সূত্রতার জের ধরে তিনি এসব কাজ করাচ্ছেন। আরো জানা গেছে, তিনি বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমের পরিচয় থাকলেও তার কোনটাই হুদিস পাওয়া যায়নি। বর্তমানে তিনি নাকি আবার বিজনেস বাংলাদেশ নামক একটি পত্রিকার কার্ড ঝুলিয়েছেন।

এছাড়া উক্ত পত্রিকাগুলো একাধিক ভূয়া সাংবাদিক বানিয়ে গনমাধ্যম কর্মীদের বিরুদ্ধে অর্থের বিনিময়ে প্রতিবেদন করায় আজ ক্ষুদ্ধ সকল মহলের গনমাধ্যম কর্মীরা। তবে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী এরা কারা সেটি মনে হয় প্রতিবেদকের জানা নেই। তারা যে প্রকৃত অপরাধী সেটি মনে হয় প্রতিবেদকের খোঁজ খবর নিয়ে প্রতিবেদন করা উচিত ছিল এবং যে কয়জন প্রতিবেদকের নাম উল্লেখ করা হয়ে তার মধ্যে অনেকেই মূলধারার সাংবাদিক যাহা প্রমানিত রয়েছে।

এছাড়া এধরনের উচকানিমূলক প্রতিবেদনে আমাদের সাংবাদিক সমাজ আজ লজ্জিত। সমাজে সাংবাদিকদের ক্ষতি করার জণ্য কাজটি করা হয়েছে বলে ধারনা করা হচ্ছে। তার মধ্যেও যদি মূলধারার গনমাধ্যমকর্মীরা একজন আরেকজনের প্রতি মানহানিকর শিকার হয় তাহলে আজ সাংবাদিকতা কোথায় গিয়ে দ্বাড়িয়েছে সেটা আমাদের সাংবাদিক নেতারাই ভাল জানেন। ভবিষ্যতে আরো এধরনের হয়রানীমূলক সংবাদ প্রকাশ করতে পারে বলে জানা গেছে। তবে এটি অপসরনের দ্বাবীতে সকল গনমাধ্যম কর্মীরা সংবাদ সম্মেলনের ডাক দিয়েছে।