মাদক ব্যবসায়ী উজ্জল, পিতা কাজল মিয়া, মাতা আছিয়া খাতুন বলে ও জানান এলাকাবাসী। সে চিহ্নিত একজন মাদক কারবারি বলেও জানান এলাকাবাসী। ঠিকানা ৩৩৭/১ উত্তর গোড়ান থানা খিলগাঁও ঢাকা আদর্শ বাগ এলাকায় অস্থায়ী হিসেবে ভাড়া থাকে। সে নিজেকে একজন অটো রিক্সাচালক বলে দাবি করে। অথচ সে তার অটোরিকশার নামে ইয়াবা ট্যাবলেট গাজা সহ নানা মাদকদ্রব্য ক্রয় এবং বিক্রয় করে বলে এলাকা সূত্রে জানা যায়।
তার দুই বোন সুমাইয়া ও শরিফা এবং তার স্ত্রী রুপা তার এই ব্যবসার কাজে নিয়োজিত বিদ্যমান আছে। এলাকার লোকজন তাদেরকে যদি জিজ্ঞেস করে তাহলে তারা জানায়, তারা পার্লারে কাজ করে অথচ কোন পার্লারে কাজ করে ঠিকানা বা লোকেশন বলতে পারে না।
এই বিষয়ে খিলগাঁও থানায় যোগাযোগ করা হলে থানা কর্তৃপক্ষ বলেন যে, তারা শুরু থেকেই খারাপ আমরা যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করব। এলাকাবাসীর অভিযোগ এভাবে একটি পরিবার যদি এলাকায় বসবাস করেনেশা জাতীয় দ্রব্যাদি ক্রয়-বিক্রয়ের সাথে লিপ্ত থাকে তাহলে যুব সমাজ ও উঠতি বয়সের ছেলেমেয়েদের বড় ধরনের ক্ষতি হবে বলে আশঙ্কা থেকে যায়।
উক্ত উজ্জলের বোন শরিফার স্বামীর রাকিবের নামেও একাধিক জিডি ও মামলা রয়েছে বলেও এলাকার লোকজন সাংবাদিকদেরকে জানায়। যে প্রশাসন তাদের হাতে থাকার কারণে দেখছি দেখব বলে গড়ি মসি করছেন। সাংবাদিক গন যদি এসব বিষয়ে একটু নজর দিতেন তাহলে বোধহয় প্রশাসন নড়েচড়ে বসতো বলে এই এলাকা বাসী সাংবাদিকদের নিকট অভিযোগ জানায়, এই চিহ্নিত মাদকসম্রাট কে পুলিশ মাদকসহ গ্রেফতার করে কিন্তু টাকার বিনিময়ে ছেড়ে দেই বলেও এলাকাবাসী জানাই গণমাধ্যম কর্মীদের। কিছু গণধ্যম কর্মী তদন্ত করতে গেলে সঠিক তথ্য উঠে আসে বলে জানান গণমাধ্যম কর্মীরা।