ঢাকা ১১:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৭ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সকলে একসাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এদেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাব: ৩৩ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি শরীয়তপুরে ছেলের গাছের গোড়ার আঘাতে বাবা নিহত সেই ছেলে গ্রেফতার। ঢাবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি কে এই সাদিক শিগগিরই ঢাবি শাখার পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা: শিবির সভাপতি চট্টগ্রাম নগর যুবদলের কমিটি বিলুপ্ত, ২ নেতা বহিষ্কার সরকার পতনের পর এই প্রথম মুখ খুললেন সাদ্দাম-ইনান কিস্তির টাকা দিতে না পারায় গরু ছিনিয়ে নিয়ে গেলেন এনজিও মাঠকর্মীরা রংপুরের মিঠাপুকুরে সড়ক দুর্ঘটনায় দুজন নিহত ভোলায় শহীদ পরিবারদের কোটি টাকার সহায়তা দিল- জামায়াতে ইসলাম জাতিসংঘের ৭৯তম অধিবেশন যোগ দিতে নিউইয়র্কে দৈনিক তরুণ কণ্ঠ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম শান্ত

কুমিল্লায় ইসলামি ফ্রন্টের বিভাগীয় মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত

কার্যকর স্বাধীন নির্বাচন কমিশন প্রতিষ্ঠা, দ্রব্যমূল্য উর্ধ্বগতি রোধ, জাতীয় শিক্ষানীতিতে ধর্মীয় শিক্ষা সংকোচনের প্রতিবাদ, কুমিল্লা বিভাগ ও কুমিল্লা বিমানবন্দর প্রতিষ্ঠা সহ ১০ দফা দাবিতে বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট ব্যবস্থাপনায় শনিবার সকাল ১০ টায় কুমিল্লার টাউন হল ময়দানে বিভাগীয় মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট চেয়ারম্যান আল্লামা এম এ মতিন। প্রধান বক্তা ছিলেন, দলের মহাসচিব অধ্যক্ষ স.উ.ম আবদুস সামাদ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইসলামী ফ্রন্ট চেয়ারম্যান এম এ মতিন বলেন, আমাদের দেশে নির্বাচন ঘনিয়ে আসলেই এক অসুস্থ প্রতিযোগিতা শুরু হয়। ক্ষমতায় জন্য ও ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য এ অসুস্থ প্রতিযোগিতার বলী হয় সাধারণ জনগণ। গণতন্ত্র ও জনগণের ভোটাধিকার ভুলন্ঠিত হচ্ছে বার বার। এ অবস্থা আর চলতে পারে না। আমরা চাই দেশে সুস্থধারার রাজনীতির বিকাশ হোক, জনগণের ভোট ও ভাতের অধিকার নিশ্চিত হোক। এ জন্য চাই স্বচ্ছ , অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন। আইন পাশ করে নির্বাচন কমিশনকে শক্তিশালী ও কার্যকর স্বাধীন করতে হবে। অনির্বাচিত তত্ত্বাবধায়ক বা দলীয় সরকারের অধীনে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারেনা এবং নিরপেক্ষ, অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পাদনে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি যে স্থায়ী সমাধান নয় তা ইতিমধ্যেই প্রমাণিত হয়েছে।

তিনি আরো বলেন দেশের অধিকাংশ মানুষ সূফিবাদী। অথচ সুফিবাদীরা দেশে সবচেয়ে অবহেলিত ও অধিকার বঞ্চিত। সুফিবাদী আলেম ও কর্মীদের কোন হত্যার বিচার হয় নি। বায়তুল মুকাররম, ইসলামিক ফাউন্ডেশনসহ কোথাও সুন্নি জনতার প্রতিনিধিত্ব নেই। দেশের উপজেলা পর্যায়ে নির্মাণাধীন ৫৬০ টি মডেল মসজিদের অধিকাংশই আজ স্বাধীনতা বিরোধী উগ্রবাদীদের দখলে। আমরা সুফিবাদী জনতাকে তাদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করার জোর দাবি জানাচ্ছি।

তিনি দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে প্রবাসীদের বৈধ চ্যানেলে প্রেরিত অর্থে প্রদানসহ অর্থ পাচারকারী, দুর্নীতিবাজ, জঙ্গীবাদীদের কঠোর শাস্তির দাবি জানান। জাতীয় শিক্ষানীতিতে ধর্মীয় শিক্ষার সংকোচনের প্রতিবাদ জানিয়ে এম এ মতিন বলেন, ধর্মহীন শিক্ষানীতি জাতিকে পঙ্গু করার নামান্তর। অবিলম্বে প্রত্যেক শ্রেণিতে ধর্মীয় শিক্ষা বাধ্যতামূলক করতে হবে। একই সাথে তিস্তার পানি বন্টন চুক্তি সম্পাদন, সীমান্তহত্যা বন্ধ, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিশ্চিতে জাতীয়-আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সংশ্লিষ্টদের আকর্ষণ করেন। তিনি ঐতিহাসিক কুমিল্লার ইতিহাস-ঐতিহ্য তুলে ধরে কুমিল্লা বিভাগ নামকরণের দাবি জানান।

প্রধান বক্তা অধ্যক্ষ স.উ.ম আবদুস সামাদ বলেন, বিদ্যুত-গ্যাসের একেরপর এক মূল্যবৃদ্ধি করে জনজীবনকে অসহনীয় করেছে, অন্যদিকে পবিত্র রমজান মাসকে কেন্দ্র করে একশ্রেণির কালোবাজারি অসাধু ব্যবসায়ী বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্য ও দ্রব্যসামগ্রীর কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে আসছে। অবিলম্বে দ্রব্যমূল্য লাগাম ধরুন। সাধারণ মানুষকে শান্তিপূর্ণভাবে সিয়াম-সাধনার সুযোগ করে দিন। তিনি পঞ্চগড়ে কাদিয়ানীদের কর্তৃক মুসলমানদের গুলি বর্ষণের নিন্দা জানিয়ে বলেন, অবিলম্বে কাদিয়ানিদের অমুসলিম ঘোষণা করতে হবে।

ইসলামী ফ্রন্টের প্রেসিডিয়াম সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা গাজী এম এ ওয়াহিদ সাবুরীর সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন, প্রেসিডিয়াম সদস্য আল্লামা আবু সুফিয়ান খান আবেদী আলকাদেরী , অ্যাডভোকেট আবু নাছের তালুকদার, এম.সোলায়মান ফরিদ, সৈয়দ মোজাফ্ফর আহমদ মোজাদ্দেদী, যুগ্ম মহাসচিব মাসুম বিল্লাহ মিয়াজী, সাংগঠনিক সচিব এড. ইসলাম উদ্দিন দুলাল, দপ্তর সচিব আবদুল হাকিম, সহকারী দপ্তর সচিব মুহাম্মদ ফরিদুল ইসলাম, জেলা ইসলামী ফ্রন্টের সভাপতি মাওলানা মোঃ আব্দুল মান্নান, প্রচার সচিব মাষ্টার আবুল হোসাইন, প্রকাশনা সচিব সৈয়দ মুহাম্মদ আবু আজম, তথ্য ও প্রযুক্তি সচিব মুহাম্মদ জসিম উদ্দিন, ইসলামিক স্কলার মাওলানা গোলাম কিবরিয়া আজহারী, মাওলানা জয়নুল আবেদীন কাদেরী, মাওলানা আবদুল মোস্তফা রাহিম আযহারী, সৈয়দ মুহাম্মদ হাসান আযহারী, এড. মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন, মোঃ রফিকুল ইসলাম, সৈয়দ মোখতার আহমদ ছিদ্দিকী , হাফেজ মাওলানাআমিনুল ইসলাম, মোঃ: তাবারুক হোসাইন,সাংবাদিক গাজী জাহাঙ্গীর আলম জাবির, হাজী মোহাম্মদ রুবেল, মহিউদ্দিন মোল্লা, পীর মাওলানা মোঃ আবদুল জব্বার, মাওলানা মোঃ আবদুল জলিল রেজভী, কাজী আবুল বাশার, তাজুল ইসলাম ভূইয়া, গোলাম মোস্তফা শাহ, হোসাইন মোঃ আলমগীর, জসিম উদ্দিন নূরী, পীরজাদা কাজী ওমর ফারুক, নাছির উদ্দিন মাহমুদ, যুবনেতা অধ্যক্ষ ডা. এস এম সরওয়ার, শাহিদুল ইসলাম মামুন,ছাত্রসেনার সভাপতি সাইফুদ্দিন আহমদ, সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল জাবের।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সকলে একসাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এদেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাব: ৩৩ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি

কুমিল্লায় ইসলামি ফ্রন্টের বিভাগীয় মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত

আপডেট সময় ০৮:৪৬:৩৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ৪ মার্চ ২০২৩

কার্যকর স্বাধীন নির্বাচন কমিশন প্রতিষ্ঠা, দ্রব্যমূল্য উর্ধ্বগতি রোধ, জাতীয় শিক্ষানীতিতে ধর্মীয় শিক্ষা সংকোচনের প্রতিবাদ, কুমিল্লা বিভাগ ও কুমিল্লা বিমানবন্দর প্রতিষ্ঠা সহ ১০ দফা দাবিতে বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট ব্যবস্থাপনায় শনিবার সকাল ১০ টায় কুমিল্লার টাউন হল ময়দানে বিভাগীয় মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট চেয়ারম্যান আল্লামা এম এ মতিন। প্রধান বক্তা ছিলেন, দলের মহাসচিব অধ্যক্ষ স.উ.ম আবদুস সামাদ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইসলামী ফ্রন্ট চেয়ারম্যান এম এ মতিন বলেন, আমাদের দেশে নির্বাচন ঘনিয়ে আসলেই এক অসুস্থ প্রতিযোগিতা শুরু হয়। ক্ষমতায় জন্য ও ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য এ অসুস্থ প্রতিযোগিতার বলী হয় সাধারণ জনগণ। গণতন্ত্র ও জনগণের ভোটাধিকার ভুলন্ঠিত হচ্ছে বার বার। এ অবস্থা আর চলতে পারে না। আমরা চাই দেশে সুস্থধারার রাজনীতির বিকাশ হোক, জনগণের ভোট ও ভাতের অধিকার নিশ্চিত হোক। এ জন্য চাই স্বচ্ছ , অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন। আইন পাশ করে নির্বাচন কমিশনকে শক্তিশালী ও কার্যকর স্বাধীন করতে হবে। অনির্বাচিত তত্ত্বাবধায়ক বা দলীয় সরকারের অধীনে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারেনা এবং নিরপেক্ষ, অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পাদনে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি যে স্থায়ী সমাধান নয় তা ইতিমধ্যেই প্রমাণিত হয়েছে।

তিনি আরো বলেন দেশের অধিকাংশ মানুষ সূফিবাদী। অথচ সুফিবাদীরা দেশে সবচেয়ে অবহেলিত ও অধিকার বঞ্চিত। সুফিবাদী আলেম ও কর্মীদের কোন হত্যার বিচার হয় নি। বায়তুল মুকাররম, ইসলামিক ফাউন্ডেশনসহ কোথাও সুন্নি জনতার প্রতিনিধিত্ব নেই। দেশের উপজেলা পর্যায়ে নির্মাণাধীন ৫৬০ টি মডেল মসজিদের অধিকাংশই আজ স্বাধীনতা বিরোধী উগ্রবাদীদের দখলে। আমরা সুফিবাদী জনতাকে তাদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করার জোর দাবি জানাচ্ছি।

তিনি দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে প্রবাসীদের বৈধ চ্যানেলে প্রেরিত অর্থে প্রদানসহ অর্থ পাচারকারী, দুর্নীতিবাজ, জঙ্গীবাদীদের কঠোর শাস্তির দাবি জানান। জাতীয় শিক্ষানীতিতে ধর্মীয় শিক্ষার সংকোচনের প্রতিবাদ জানিয়ে এম এ মতিন বলেন, ধর্মহীন শিক্ষানীতি জাতিকে পঙ্গু করার নামান্তর। অবিলম্বে প্রত্যেক শ্রেণিতে ধর্মীয় শিক্ষা বাধ্যতামূলক করতে হবে। একই সাথে তিস্তার পানি বন্টন চুক্তি সম্পাদন, সীমান্তহত্যা বন্ধ, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিশ্চিতে জাতীয়-আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সংশ্লিষ্টদের আকর্ষণ করেন। তিনি ঐতিহাসিক কুমিল্লার ইতিহাস-ঐতিহ্য তুলে ধরে কুমিল্লা বিভাগ নামকরণের দাবি জানান।

প্রধান বক্তা অধ্যক্ষ স.উ.ম আবদুস সামাদ বলেন, বিদ্যুত-গ্যাসের একেরপর এক মূল্যবৃদ্ধি করে জনজীবনকে অসহনীয় করেছে, অন্যদিকে পবিত্র রমজান মাসকে কেন্দ্র করে একশ্রেণির কালোবাজারি অসাধু ব্যবসায়ী বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্য ও দ্রব্যসামগ্রীর কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে আসছে। অবিলম্বে দ্রব্যমূল্য লাগাম ধরুন। সাধারণ মানুষকে শান্তিপূর্ণভাবে সিয়াম-সাধনার সুযোগ করে দিন। তিনি পঞ্চগড়ে কাদিয়ানীদের কর্তৃক মুসলমানদের গুলি বর্ষণের নিন্দা জানিয়ে বলেন, অবিলম্বে কাদিয়ানিদের অমুসলিম ঘোষণা করতে হবে।

ইসলামী ফ্রন্টের প্রেসিডিয়াম সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা গাজী এম এ ওয়াহিদ সাবুরীর সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন, প্রেসিডিয়াম সদস্য আল্লামা আবু সুফিয়ান খান আবেদী আলকাদেরী , অ্যাডভোকেট আবু নাছের তালুকদার, এম.সোলায়মান ফরিদ, সৈয়দ মোজাফ্ফর আহমদ মোজাদ্দেদী, যুগ্ম মহাসচিব মাসুম বিল্লাহ মিয়াজী, সাংগঠনিক সচিব এড. ইসলাম উদ্দিন দুলাল, দপ্তর সচিব আবদুল হাকিম, সহকারী দপ্তর সচিব মুহাম্মদ ফরিদুল ইসলাম, জেলা ইসলামী ফ্রন্টের সভাপতি মাওলানা মোঃ আব্দুল মান্নান, প্রচার সচিব মাষ্টার আবুল হোসাইন, প্রকাশনা সচিব সৈয়দ মুহাম্মদ আবু আজম, তথ্য ও প্রযুক্তি সচিব মুহাম্মদ জসিম উদ্দিন, ইসলামিক স্কলার মাওলানা গোলাম কিবরিয়া আজহারী, মাওলানা জয়নুল আবেদীন কাদেরী, মাওলানা আবদুল মোস্তফা রাহিম আযহারী, সৈয়দ মুহাম্মদ হাসান আযহারী, এড. মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন, মোঃ রফিকুল ইসলাম, সৈয়দ মোখতার আহমদ ছিদ্দিকী , হাফেজ মাওলানাআমিনুল ইসলাম, মোঃ: তাবারুক হোসাইন,সাংবাদিক গাজী জাহাঙ্গীর আলম জাবির, হাজী মোহাম্মদ রুবেল, মহিউদ্দিন মোল্লা, পীর মাওলানা মোঃ আবদুল জব্বার, মাওলানা মোঃ আবদুল জলিল রেজভী, কাজী আবুল বাশার, তাজুল ইসলাম ভূইয়া, গোলাম মোস্তফা শাহ, হোসাইন মোঃ আলমগীর, জসিম উদ্দিন নূরী, পীরজাদা কাজী ওমর ফারুক, নাছির উদ্দিন মাহমুদ, যুবনেতা অধ্যক্ষ ডা. এস এম সরওয়ার, শাহিদুল ইসলাম মামুন,ছাত্রসেনার সভাপতি সাইফুদ্দিন আহমদ, সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল জাবের।