ঢাকা ১২:২৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
মিয়ানমারের সঙ্গে হওয়া চুক্তিতে ‘রোহিঙ্গা’ শব্দটি না থাকা বড় ভুল পটুয়াখালীতে ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিশাল জনসমাবেশ অনুষ্ঠিত শহীদ জিয়া স্মৃতি পদক পেলেন জাতীয়তাবাদী বিএনপির রাজশাহী জেলার সদস্য সচিব গণতন্ত্রের স্বার্থেই নির্বাচন জরুরি : যুবদল সভাপতি মোনায়েম মুন্না তাঁতীলীগের সভাপতি ইকবালের যত কান্ড, জনমনে প্রশ্ন কে এই ইকবাল? সিএমপির পাহাড়তলী থানার মাদক বিরোধী অভিযানে ভুয়া সাংবাদিক ফারুক মাদকসহ গ্রেফতার অন্তর্বতী সরকারের ১শ দিন পার হলেও সচিবালয় সহ বিভিন্ন দপ্তরের এখনও আওয়ামী লীগের দোসরা বহাল পূর্বাচলে দুর্নীতির রাজত্ব গড়েছেন নায়েব আলী শরীফ ডঃ মোশাররফ ফাউন্ডেশন কলেজ নবীনবরণ উৎসব ২০২৪ পালিত। মুগদায় ১০ বছরের কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেফতার

আবাসন মেলায় ৩৫১ কোটি টাকার বেশি বিক্রি

আবাসন মেলায় ৩৫১ কোটি টাকার বেশি ফ্ল্যাট, প্ল্যাট ও বাণিজ্যিক স্পেস বিক্রি ও বুকিং হয়েছে। একইসঙ্গে ব্যাংক কমিটমেন্টে এসেছে প্রায় এক হাজার কোটি টাকা।

রোববার (২৫ ডিসেম্বর) দুপুরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে রিহ্যাব ফেয়ারের সমাপনী সংবাদ সম্মেলনে রিহ্যাবের ভাইস প্রেসিডেন্ট (ফিন্যান্স) এবং মেলা কমিটির চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মোহাম্মদ সোহেল রানা এসব তথ্য জানান।

তিনি বলেন, মেলার আসল উদ্দেশ্য ব্র্যান্ডিং করা। এখানে যেসব ক্রেতা-দর্শনার্থী এসেছেন তারা সবাই ফ্ল্যাট বা প্লট ক্রয় করবেন। কেউ হয়তো এখন ক্রয় করবেন আর কেউ হয়তো সামনের বছরগুলোতে ক্রয় করবেন। মেলায় যারা এসেছেন তারা আসলে সবাই ক্রেতা। কারণ এই মেলায় বিনোদনমূলক কিছু নেই, যারা মেলায় টাকা দিয়ে টিকিট কেটে প্রবেশ করেছেন তারা সবাই ক্রেতা। প্রতিষ্ঠানগুলো মেলায় আসা ক্রেতা নিকট তাদের পণ্যের মান সম্পর্কে তুলে ধরেছেন। তারা দর্শনার্থীদের নার্সিং করবেন আর ক্রেতারা যে প্রডাক্ট দেখে গেলেন তা যাচাই বাছাই করবেন এবং পরবর্তীতে ফাইনাল সিদ্ধান্ত নিবেন। একসঙ্গে অনেকগুলো ক্রেতা পাওয়া একমাত্র রিহ্যাব ফেয়ারেই সম্ভব।

রিহ্যাব ফেয়ারে এ আজ দুপুর ১টা পর্যন্ত প্রায় ৩৫১ কোটি ১৬ লাখ টাকার ফ্ল্যাট, প্লট এবং বাণিজ্যিক স্পেস বিক্রি এবং বুকিং হয়েছে। এর মধ্যে ফ্ল্যাট বিক্রি এবং বুকিং হয়েছে ১৬৮ কোটি টাকা। প্লট ৮০ কোটি এবং বাণিজ্যিক স্পেস ৫৩ কোটি ৭৩ লাখ টাকার বুকিং এবং বিক্রি হয়েছে। এছাড়া ব্যাংক কমিটমেন্ট এসেছে প্রায় এক হাজার কোটি টাকা। মেলায় ক্রেতা-দর্শনার্থী এসেছে ১৬ হাজার ১৩২ জন।

এবছর অনেক অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠান ডিজিটাল মাধ্যমে তাদের পণ্য তুলে ধরেছেন। বিদেশ থেকেও প্রবাসীরা তাদের পণ্য সম্পর্কে খোঁজ-খবর নিয়েছেন। মেট্রোরেলের কারণে উত্তরা এবং মিরপুরের দিকে ফ্ল্যাটের চাহিদা ছিল বেশি। কারণ আর দুই দিন পরেই মেট্রোরেলের আগারগাঁও পর্যন্ত উদ্বোধন হতে যাচ্ছে। এই এলাকার নাগরিকরা সহজেই যাতায়াত করতে পারবেন ফলে সেখানে ফ্ল্যাটের চাহিদা বাড়ছে।

এবারের মেলায় ফ্ল্যাটের দাম আগের চেয়ে তুলনামূলক বেশি। রড-সিমেন্টসহ বিভিন্ন নির্মাণ সামগ্রীর মূল্য বৃদ্ধি, ড্যাপ এ ফার হ্রাসসহ নানা কারণে ফ্ল্যাটের দাম বেড়েছে।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মিয়ানমারের সঙ্গে হওয়া চুক্তিতে ‘রোহিঙ্গা’ শব্দটি না থাকা বড় ভুল

আবাসন মেলায় ৩৫১ কোটি টাকার বেশি বিক্রি

আপডেট সময় ০৩:৩২:৩৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২২

আবাসন মেলায় ৩৫১ কোটি টাকার বেশি ফ্ল্যাট, প্ল্যাট ও বাণিজ্যিক স্পেস বিক্রি ও বুকিং হয়েছে। একইসঙ্গে ব্যাংক কমিটমেন্টে এসেছে প্রায় এক হাজার কোটি টাকা।

রোববার (২৫ ডিসেম্বর) দুপুরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে রিহ্যাব ফেয়ারের সমাপনী সংবাদ সম্মেলনে রিহ্যাবের ভাইস প্রেসিডেন্ট (ফিন্যান্স) এবং মেলা কমিটির চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মোহাম্মদ সোহেল রানা এসব তথ্য জানান।

তিনি বলেন, মেলার আসল উদ্দেশ্য ব্র্যান্ডিং করা। এখানে যেসব ক্রেতা-দর্শনার্থী এসেছেন তারা সবাই ফ্ল্যাট বা প্লট ক্রয় করবেন। কেউ হয়তো এখন ক্রয় করবেন আর কেউ হয়তো সামনের বছরগুলোতে ক্রয় করবেন। মেলায় যারা এসেছেন তারা আসলে সবাই ক্রেতা। কারণ এই মেলায় বিনোদনমূলক কিছু নেই, যারা মেলায় টাকা দিয়ে টিকিট কেটে প্রবেশ করেছেন তারা সবাই ক্রেতা। প্রতিষ্ঠানগুলো মেলায় আসা ক্রেতা নিকট তাদের পণ্যের মান সম্পর্কে তুলে ধরেছেন। তারা দর্শনার্থীদের নার্সিং করবেন আর ক্রেতারা যে প্রডাক্ট দেখে গেলেন তা যাচাই বাছাই করবেন এবং পরবর্তীতে ফাইনাল সিদ্ধান্ত নিবেন। একসঙ্গে অনেকগুলো ক্রেতা পাওয়া একমাত্র রিহ্যাব ফেয়ারেই সম্ভব।

রিহ্যাব ফেয়ারে এ আজ দুপুর ১টা পর্যন্ত প্রায় ৩৫১ কোটি ১৬ লাখ টাকার ফ্ল্যাট, প্লট এবং বাণিজ্যিক স্পেস বিক্রি এবং বুকিং হয়েছে। এর মধ্যে ফ্ল্যাট বিক্রি এবং বুকিং হয়েছে ১৬৮ কোটি টাকা। প্লট ৮০ কোটি এবং বাণিজ্যিক স্পেস ৫৩ কোটি ৭৩ লাখ টাকার বুকিং এবং বিক্রি হয়েছে। এছাড়া ব্যাংক কমিটমেন্ট এসেছে প্রায় এক হাজার কোটি টাকা। মেলায় ক্রেতা-দর্শনার্থী এসেছে ১৬ হাজার ১৩২ জন।

এবছর অনেক অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠান ডিজিটাল মাধ্যমে তাদের পণ্য তুলে ধরেছেন। বিদেশ থেকেও প্রবাসীরা তাদের পণ্য সম্পর্কে খোঁজ-খবর নিয়েছেন। মেট্রোরেলের কারণে উত্তরা এবং মিরপুরের দিকে ফ্ল্যাটের চাহিদা ছিল বেশি। কারণ আর দুই দিন পরেই মেট্রোরেলের আগারগাঁও পর্যন্ত উদ্বোধন হতে যাচ্ছে। এই এলাকার নাগরিকরা সহজেই যাতায়াত করতে পারবেন ফলে সেখানে ফ্ল্যাটের চাহিদা বাড়ছে।

এবারের মেলায় ফ্ল্যাটের দাম আগের চেয়ে তুলনামূলক বেশি। রড-সিমেন্টসহ বিভিন্ন নির্মাণ সামগ্রীর মূল্য বৃদ্ধি, ড্যাপ এ ফার হ্রাসসহ নানা কারণে ফ্ল্যাটের দাম বেড়েছে।