নওয়াব আলী সাজ্জাদ খান, পুরো সিলেট বিভাগে যার পরিচিতি। বিভিন্ন সময় যিনি গণমাধ্যমের শিরোনাম হয়েছেন নানামুখী কর্মকাণ্ডের জন্য। তিনি একাধারে সংগঠক আবার রাজনীতিবিদ। ক্রীড়াঙ্গন থেকে রাজনীতির মাঠ কাঁপানো এই মানুষটি সাম্প্রতিক সময়ে বারবার আলোচনায় আসছেন।
না, রাজনীতি কিংবা সাংগঠনিক কাজে নয়; হালে তিনি আলোচনায় আছেন মানবিকতার জন্য। করোনাকালীন পুরোটা সময় অসহায় মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন নওয়াব আলী সাজ্জাদ খান (Nawab Ali Sajjad khan)। কখনো তিনি সাধারণ মানুষকে দিয়েছেন স্বাস্থ্য সুরক্ষা-সামগ্রী ও কম্বল, আবার কখনো দরিদ্র মানুষের হাতে তুলে দিয়েছেন খাদ্যসামগ্রী। করোনার শুরু থেকেই মাঠে ছিলেন রাজপথের মানুষ নওয়াব আলী সাজ্জাদ খান।
অসহায়-আর্ত-পীড়িত মানুষকে সেবা দিতেন তিনি। এবং গত কয়েক মাস আগে মৌলভীবাজারের কুলাউড়ার রবিরবাজার এলাকার বিভিন্ন স্থানে হিন্দু সম্প্রদায়ের মন্দির ভাঙার সময় সেই মানবতার ফেরিওয়ালা নওয়াব আলী সাজ্জাদ খান (Nawab Ali Sajjad khan). নিজে সেখানে মন্দির রক্ষার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়েন। এবার বাকি জীবনটা দুস্থ মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করবো। নওয়াব আলী সাজ্জাদ খান (Nawab Ali Sajjad khan) যা বলেন, তা-ই করেন। প্রতিশ্রুতি রক্ষায় তিনি সর্বদাই অটল।
করোনাকালীন প্রায় প্রতিদিনই তিনি ছুটে গেছেন নগর কিংবা দূর গ্রামে। কখনো সুরক্ষা-সামগ্রী, আবার কখনো তাঁদের হাতে তুলে দিয়েছেন খাবার। বন্যায় কবলিত অসহায় মানুষের মাঝে দিয়েছেন খাদ্য সামগ্রী। নওয়াব আলী সাজ্জাদ খান বর্তমানে আমরা মুক্তিযদ্ধোর সন্তান
সাধারণ সম্পাদক, মৌলভীবাজার জেলা। সদস্য, কুলাউড়া উপজেলার আওয়ামীলীগ। অভিভাবক সদস্য, আলী আমজদ স্কুল এন্ড কলেজ।
সভাপতি, দক্ষিণ লংলা ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সংস্থার সাথে জড়িত আছেন আছেন। বিভিন্ন সংগঠন কিংবা ক্লাবের সাথে জড়িত আছেন।
নওয়াব আলী সাজ্জাদ খান দৈনিক আমাদের মাতৃভূমি কে বলেন, আমার পিতাও আগে অসহায় মানুষের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত ছিলেন মানুষকে সহযোগিতা করতেন। নওয়াব পরিবারের হয়েও কোনো অহংকার ছিলোনা। তেমনি করে “আমি মানুষের সেবায় নিয়োজিত হতে চাই। কি পেলাম কি পাবো সেটা দেখা ও পাওয়ার আসায় আমি মানুষের পাশে থাকি না। আমি সর্বদা সবার পাশে থেকে সবাইকে সেবা দিতে চাই। এটাই আমার লক্ষ্য।”