ঢাকা ০৭:৪৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাজনৈতিক পরামর্শবিষয়ক সমঝোতা সই করল বাংলাদেশ-এস্তোনিয়া

উত্তর পূর্ব ইউরোপের দেশ এস্তোনিয়ার সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক রাজনৈতিক পরামর্শ বিষয়ক একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ। এটি দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক জোরদার এবং সহযোগিতার নতুন দ্বার উন্মোচন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

সোমবার (২৭ মার্চ) ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দুই দেশ এই এমওইউ সই করে।

বাংলাদেশের পক্ষে সমঝোতা স্মারকটি সই করেন পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন। এস্তোনিয়ার পক্ষে দেশটির বাংলাদেশে নিযুক্ত অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত ক্যাট্রিন কিভি এমওইউতে সই করেন।

সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর উভয় দেশের সম্পর্ক জোরদার ও বৃদ্ধি এবং সহযোগিতার নতুন উপায় অন্বেষণের অঙ্গীকারের প্রমাণ।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, দ্বিপাক্ষিক রাজনৈতিক পরামর্শ বিষয়ক এমওইউটি দুই দেশের রাজনৈতিক ছাড়াও অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক এবং আইসিটিসহ পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে নিয়মিত পরামর্শ করার সুযোগ তৈরি করেছে। এটি শুধু দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে শক্তিশালী করার পাশাপাশি বাণিজ্য ও বিনিয়োগে সুযোগ কাজে লাগানোর একটি দ্বার উন্মোচিত হবে। একইসঙ্গে দুই দেশের জনগণের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময় সাধিত হবে।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

রাজনৈতিক পরামর্শবিষয়ক সমঝোতা সই করল বাংলাদেশ-এস্তোনিয়া

আপডেট সময় ০১:৪৭:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ ২০২৩

উত্তর পূর্ব ইউরোপের দেশ এস্তোনিয়ার সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক রাজনৈতিক পরামর্শ বিষয়ক একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ। এটি দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক জোরদার এবং সহযোগিতার নতুন দ্বার উন্মোচন করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

সোমবার (২৭ মার্চ) ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে দুই দেশ এই এমওইউ সই করে।

বাংলাদেশের পক্ষে সমঝোতা স্মারকটি সই করেন পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন। এস্তোনিয়ার পক্ষে দেশটির বাংলাদেশে নিযুক্ত অনাবাসিক রাষ্ট্রদূত ক্যাট্রিন কিভি এমওইউতে সই করেন।

সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর উভয় দেশের সম্পর্ক জোরদার ও বৃদ্ধি এবং সহযোগিতার নতুন উপায় অন্বেষণের অঙ্গীকারের প্রমাণ।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, দ্বিপাক্ষিক রাজনৈতিক পরামর্শ বিষয়ক এমওইউটি দুই দেশের রাজনৈতিক ছাড়াও অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক এবং আইসিটিসহ পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে নিয়মিত পরামর্শ করার সুযোগ তৈরি করেছে। এটি শুধু দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে শক্তিশালী করার পাশাপাশি বাণিজ্য ও বিনিয়োগে সুযোগ কাজে লাগানোর একটি দ্বার উন্মোচিত হবে। একইসঙ্গে দুই দেশের জনগণের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময় সাধিত হবে।