ঢাকা ০৯:৫৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
রাজশাহী পলিটেকনিক এক্স স্টুডেন্টস ফোরাম (আরপিইএসএফ) এর নির্বাচন ২০২৪-২৬ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। অটোমোবাইল ওয়ার্কশপ মালিক সমিতি ভাটারা থানা কমিটির দ্বি-বার্ষিক নির্বাচন ২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে ফ্যাসিস্ট বিরোধী যত রাজনৈতিক সংগঠন আছে তাদের মধ্যে একটি ঐক্য গড়ে তুলতে হবে: নজরুল ইসলাম খান কুমিল্লা কেন্দ্রীয় কারাগারে মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামির মৃত্যু ভোলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার নেতাকর্মীদের ত্যাগ স্বীকার করে কাজ করার শপথ করালেন, আমিনুল হক দৌলতের কান্দিতে অন্যরকম এক বিদায় সংবর্ধনা পেল শিক্ষক সেলিনা আক্তার চিন্ময়ের গ্রেফতার ও সাইফুল হত্যাকাণ্ড নিয়ে যত অপতথ্য ছড়িয়েছে বাংলাদেশকে ২২৬৫ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে জার্মানি দুদকের মামলায় অব্যাহতি পেলেন জামায়াত সেক্রেটারি

পাতাল মেট্রোট্রেন চলবে ১০০ সেকেন্ড পরপর

আগামী ২ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের প্রথম পাতাল মেট্রোট্রেন নির্মাণ কাজের শুভ উদ্বোধন করতে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই মেট্রোট্রেন (এমআরটি লাইন-১) চালু হলে প্রতিটি ১০০ সেকেন্ড পরপর চলাচল কবরে। ঢাকার জনসংখ্যার হিসাব এবং বাস্তবতার নিরিখে এটি নির্মাণ করা হচ্ছে।

মঙ্গলবার (৩১ জানুয়ারি) রাজধানীর ইস্কাটনে ডিএমটিসিএলের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন সিদ্দিক।

তিনি বলেন, আপনারা দেখেছেন এমআরটি লাইন-৬ এর স্টেশনগুলো রাস্তার ওপরে হয়েছে। আর একইভাবে এমআরটি লাইন-১ এর স্টেশনগুলো রাস্তা নিচে হবে। এটা মাটির ওপরে তিনতলা হয়েছে, ওটা মাটির নিচে তিনতলা হবে। জনসাধারণের জন্য ভোগান্তি না হয় সেজন্য আমরা সে কথা মাথায় রেখে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি এখানে ব্যবহার করছি।

ডিএমটিসিএল ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, পাতাল স্টেশনগুলো আমরা ওপেন কাট পদ্ধতিতে করব। রাস্তার অর্ধেক অংশ প্রথমে খনন করা হবে। ওই অংশে আমাদের সমস্ত যন্ত্রপাতি নিচে নামানো হবে এবং তার ওপর দিয়ে স্টিলের পাত দিয়ে ঢেকে দেওয়া হবে যান চলাচলের জন্য। ওই পাতের ওপর দিয়ে ৪০ মেট্রিক টন ক্ষমতা সম্পন্ন গাড়ি চলাচল করতে পারবে। এই অংশ গাড়ি চলা চলার জন্য খুলে দেওয়ার পর আমরা রাস্তার অপর অংশে কাটব এবং সেখানে একইভাবে কাজ শুরু করব। এই কাজের জন্য সর্বোচ্চ ৬ মাস সময় লাগবে। পরে মাটির নিচে যে কাজ চলতে থাকবে, সেটি ওপর থেকে আর অনুমান করা যাবে না। আবার টিভিএম মেশিন দিয়ে যখন টানেল কাটা হবে, তখন এটিও ওপর থেকে কোনভাবে বোঝা যাবে না।

পাতাল ট্রেনের নির্মাণ কাজের জন্য এরই মধ্যে ৯২ দশমিক ৯৭২৫ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। ২০২৬ সালে এ প্রকল্পের কাজ শেষ হবে। প্রকল্প ব্যয় ধরা হয়েছে ৫২ হাজার ৫৬১ দশমিক ৪৩ কোটি টাকা। বাংলাদেশ সরকার এবং জাইকা এর অর্থায়ন করবে।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

রাজশাহী পলিটেকনিক এক্স স্টুডেন্টস ফোরাম (আরপিইএসএফ) এর নির্বাচন ২০২৪-২৬ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

পাতাল মেট্রোট্রেন চলবে ১০০ সেকেন্ড পরপর

আপডেট সময় ০৫:০২:৩০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৩

আগামী ২ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশের প্রথম পাতাল মেট্রোট্রেন নির্মাণ কাজের শুভ উদ্বোধন করতে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই মেট্রোট্রেন (এমআরটি লাইন-১) চালু হলে প্রতিটি ১০০ সেকেন্ড পরপর চলাচল কবরে। ঢাকার জনসংখ্যার হিসাব এবং বাস্তবতার নিরিখে এটি নির্মাণ করা হচ্ছে।

মঙ্গলবার (৩১ জানুয়ারি) রাজধানীর ইস্কাটনে ডিএমটিসিএলের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন সিদ্দিক।

তিনি বলেন, আপনারা দেখেছেন এমআরটি লাইন-৬ এর স্টেশনগুলো রাস্তার ওপরে হয়েছে। আর একইভাবে এমআরটি লাইন-১ এর স্টেশনগুলো রাস্তা নিচে হবে। এটা মাটির ওপরে তিনতলা হয়েছে, ওটা মাটির নিচে তিনতলা হবে। জনসাধারণের জন্য ভোগান্তি না হয় সেজন্য আমরা সে কথা মাথায় রেখে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি এখানে ব্যবহার করছি।

ডিএমটিসিএল ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, পাতাল স্টেশনগুলো আমরা ওপেন কাট পদ্ধতিতে করব। রাস্তার অর্ধেক অংশ প্রথমে খনন করা হবে। ওই অংশে আমাদের সমস্ত যন্ত্রপাতি নিচে নামানো হবে এবং তার ওপর দিয়ে স্টিলের পাত দিয়ে ঢেকে দেওয়া হবে যান চলাচলের জন্য। ওই পাতের ওপর দিয়ে ৪০ মেট্রিক টন ক্ষমতা সম্পন্ন গাড়ি চলাচল করতে পারবে। এই অংশ গাড়ি চলা চলার জন্য খুলে দেওয়ার পর আমরা রাস্তার অপর অংশে কাটব এবং সেখানে একইভাবে কাজ শুরু করব। এই কাজের জন্য সর্বোচ্চ ৬ মাস সময় লাগবে। পরে মাটির নিচে যে কাজ চলতে থাকবে, সেটি ওপর থেকে আর অনুমান করা যাবে না। আবার টিভিএম মেশিন দিয়ে যখন টানেল কাটা হবে, তখন এটিও ওপর থেকে কোনভাবে বোঝা যাবে না।

পাতাল ট্রেনের নির্মাণ কাজের জন্য এরই মধ্যে ৯২ দশমিক ৯৭২৫ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। ২০২৬ সালে এ প্রকল্পের কাজ শেষ হবে। প্রকল্প ব্যয় ধরা হয়েছে ৫২ হাজার ৫৬১ দশমিক ৪৩ কোটি টাকা। বাংলাদেশ সরকার এবং জাইকা এর অর্থায়ন করবে।