তুরাগ নদের তীরে কাঙ্খিত আখেরি মোনাজাতের মাধ্যমে শেষ হলো ইজতেমা। তুরাগ তীরসহ আশপাশের কয়েক কিলোমিটার এলাকা ছিলো লাখো মুসল্লীর ভীড় সকাল ১০টার দিকে আখেরি মোনাজাত শুরু হয়। প্রায় ২০ মিনিটের মোনাজাতের মধ্য দিয়ে বিশ্ব ইজতেমার সমাপ্তি ঘটে।
বাদ ফজর বাংলাদেশের মাওলানা রবিউল হকের বয়ানের মধ্য দিয়ে আজ ইজতেমা ময়দানের কার্যক্রম শুরু হয়। কাঙ্খিত আখেরি মোনাজাত পরিচালনা করেন কাকরাইল জামে মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুহাম্মদ জুবায়ের। মাওলানা জুবায়েরের কথাগুলো চারপাশের লাখো মুসল্লিকে যেন ছুঁয়ে যাচ্ছিল। সৃষ্টিকর্তার কাছে ক্ষমা চেয়ে অনেকেই অশ্রুসিক্ত হয়ে পড়েন।
আবেগাপ্লুত লাখো মুসল্লির কণ্ঠে তখন উচ্চারিত হয় ‘আমিন, আমিন’ ধ্বনি। বাতিলের সকল চক্রান্ত নস্যাতের আকুতি জানিয়ে উম্মতে মুহাম্মদীর মাগফিরাত, দুনিয়া ও আখেরাতের কল্যাণ, জাহান্নাম থেকে মুক্তিলাভ, নবী-রাসুল-সত্যবাদীদের সাথে হাশর নশর ও কায়মনোবাক্যে জান্নাত কামনা করা হয়। এছাড়া দেশের হেফাজত, মুসলিম জাহানের মজবুতি ইমান, দ্বীনের মেহনত, সুন্নতি জিন্দিগী, নামাজে খুশু-খুজু পয়দা, দ্বীন ইসলামের হেফাজত ও ইজতেমাকে কবুলসহ দুনিয়া ও আখেরাতের যাবতীয় অকল্যাণ থেকে হেফাজত ও কল্যাণ কামনা করা হয়।
আখেরি মোনাজাতে মুসলিম উম্মাহর শান্তি ও কল্যাণ কামনা। ট্ঙ্গীর তুরাগ নদের তীরে কাঙ্খিত আখেরি মোনাজাতের মাধ্যমে শেষ হলো ইজতেমা। তুরাগ তীরসহ আশপাশের কয়েক কিলোমিটার এলাকা ছিলো লাখো মুসল্লীর ভীড় সকাল ১০টার দিকে আখেরি মোনাজাত শুরু হয়। প্রায় ২০ মিনিটের মোনাজাতের মধ্য দিয়ে বিশ্ব ইজতেমার সমাপ্তি ঘটে। বাদ ফজর বাংলাদেশের মাওলানা রবিউল হকের বয়ানের মধ্য দিয়ে আজ ইজতেমা ময়দানের কার্যক্রম শুরু হয়। কাঙ্খিত আখেরি মোনাজাত পরিচালনা করেন কাকরাইল জামে মসজিদের খতিব হাফেজ মাওলানা মুহাম্মদ জুবায়ের।
মাওলানা জুবায়েরের কথাগুলো চারপাশের লাখো মুসল্লিকে যেন ছুঁয়ে যাচ্ছিল। সৃষ্টিকর্তার কাছে ক্ষমা চেয়ে অনেকেই অশ্রুসিক্ত হয়ে পড়েন। আবেগাপ্লুত লাখো মুসল্লির কণ্ঠে তখন উচ্চারিত হয় ‘আমিন, আমিন’ ধ্বনি।বাতিলের সকল চক্রান্ত নস্যাতের আকুতি জানিয়ে উম্মতে মুহাম্মদীর মাগফিরাত, দুনিয়া ও আখেরাতের কল্যাণ, জাহান্নাম থেকে মুক্তিলাভ, নবী-রাসুল-সত্যবাদীদের সাথে হাশর নশর ও কায়মনোবাক্যে জান্নাত কামনা করা হয়। এছাড়া দেশের হেফাজত, মুসলিম জাহানের মজবুতি ইমান, দ্বীনের মেহনত, সুন্নতি জিন্দিগী, নামাজে খুশু-খুজু পয়দা, দ্বীন ইসলামের হেফাজত ও ইজতেমাকে কবুলসহ দুনিয়া ও আখেরাতের যাবতীয় অকল্যাণ থেকে হেফাজত ও কল্যাণ কামনা করা হয়।