৯৯৬টি ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা নিয়ে বিশ্বকাপ মিশন শুরু করেন লিওনেল মেসি। বার্সেলোনার হয়ে সবচেয়ে বেশি ৭৭৮টি ম্যাচ খেলেছেন তিনি। এর মধ্যে মেসির বর্তমান ক্লাব পিএসজির হয়ে খেলছেন ৫৩টি ম্যাচ।
কাতারে ফিফা বিশ্বকাপ শুরুর আগেই বেশ কিছু রেকর্ডের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন আর্জেন্টিনার অধিনায়ক লিওনেল মেসি। বিশ্ব ফুটবলের মহারণ শুরুর পর একের পর এক রেকর্ড গড়ছেন তিনি। যত বেশি ম্যাচ খেলবেন, তত বেশি হবে রেকর্ডের সংখ্যা।
বিশ্বকাপের নকআউট পর্বের প্রথম ম্যাচেও একাধিক রেকর্ডের সামনে আর্জেন্টাইন ফুটবলের পোস্টার বয়। বাংলাদেশ সময় শনিবার মধ্যরাতে আহমাদ বিন আলি স্টেডিয়ামে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে নামলে হাজারতম ম্যাচ খেলার রেকর্ড গড়বেন তিনি।
৯৯৬টি ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা নিয়ে বিশ্বকাপ মিশন শুরু করেন সাতবারের ব্যালন ডরজয়ী। আর্জেন্টিনার জাদুকর বার্সেলোনার হয়ে সবচেয়ে বেশি ৭৭৮টি ম্যাচ খেলেছেন। আর বর্তমান ক্লাব প্যারিস সেইন্ট জার্মেইয়ের (পিএসজির) হয়ে খেলছেন ৫৩টি ম্যাচ। জাতীয় দলের জার্সিতে তিনি খেলেছেন ১৬৮টি ম্যাচ।
সৌদি আরবের বিপক্ষে বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচ অংশ নিয়ে আর্জেন্টিনার হয়ে সবচেয়ে বেশি পাঁচটি বিশ্বকাপ খেলার রেকর্ড এরই মধ্যে গড়েছেন ৩৫ বছর বয়সী এ তারকা। ২০০৬ সালে জার্মানিতে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপ থেকে শুরু করে পরবর্তী প্রতিটি আসরেই খেলেছেন তিনি।
মেসি ছাড়াও আর্জেন্টিনার হয়ে ৪টি করে বিশ্বকাপ খেলেছেন দিয়েগো ম্যারাডোনা ও হাভিয়ের মাসচেরানো।
গ্রুপপর্বের তিনটি ম্যাচ খেলে আর্জেন্টিনার হয়ে সবচেয়ে বেশি বিশ্বকাপ ম্যাচ খেলার রেকর্ডও এখন মেসির। আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি দিয়েগো ম্যারাডোনার রেকর্ডকেও তিনি ছাড়িয়ে গেছেন।
বিশ্বকাপে ২১টি ম্যাচ খেলে শীর্ষে ছিলেন ম্যারাডোনা। কাতার বিশ্বকাপের গ্রুপপর্বের তিন ম্যাচ খেলে মেসির ম্যাচ সংখ্যা ২২।