ঢাকা ০১:৩৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

অপর্কমের সংবাদ প্রকাশ হলে মামলায় নেশা স্বর্ণ চোরাকারবারী দিলীপ কুমার আগরওয়ালার

ডায়মন্ড, সোনা, ও মাদকের চোরাচালান সহ বিভিন্ন অপকর্মের মূল হোতা দিলীপ কুমার আগরওয়ালার নামে কোন প্রকার অপকর্মের সংবাদ প্রকাশিত হলে তার পোষো লোকবল দিয়ে সেই সমস্থ পত্রিকা ও নিউজ পোর্টালের নামে বিভিন্ন প্রকারের মিথ্যা মামলা করেন, নিজেকে এক প্রকার সাধু প্রমাণ করতে মরিয়া হয়ে পরেন ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড এর পরিচালক ও বাংলাদেশের ডায়মন্ড, সোনা, ও মাদক চোরাচালান সহ বিভিন্ন অপকর্মের মূল হোতা দিলীপ কুমার আগরওয়ালা।

ছাত্র জীবনে জাসদ ছাত্রলীগের রাজনীতি করলেও সময় বদলে পল্টি মেরে নিজের সকল প্রকারের অপকর্ম ডাকতে জরিয়ে পরেন আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে।

দিলীপ কুমার আগরওয়ালা ছাত্র জীবনে এক মেয়ের সাথে অব্যধ সম্পর্ক করার সময়ে বেরসিক জনতার হাতে আটক হন, সেই সময়ে তার অন্ডকোষে ইট বেধে দিয়েছিলো বেরসিক জনতা, সেই সময়কার ঘটনার চাক্ষুষ সাক্ষী ও আমাদের কাছে রয়েছে,
ঢাকায় ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড এর হেড অফিসে রয়েছে মনরন্জন ঘর, যেখানে প্রতিনিয়তো যাতায়াত করতেন দিলীপ পন্থী আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির কয়েকজন নেতা।

মডেল পিয়াসা- পরিমনিকে দিয়ে দিলীপ কুমার আগরওয়ালা অনেক মানুষকে জিম্মি করে তার দলে টেনেছিলেন,দিলীপ সহ অনেক রাঘব বোয়ালের মনরন্জনের গোপন ছবি এবং ভিডিওর অনেক তথ্য প্রমাণ আমাদের কাছে রয়েছে।

গত দ্বাদশ নির্বাচনের আগে দিলীপ কুমার আগরওয়ালা গুলশান -১ নাম্বারে ঢাকার সর্বাধনিক বিলাশ বহুল ৪ টি কিনেছেন ফ্লাট যার বাজার মূল্য প্রায় ২শত ৫০ কোটি টাকা।

আওয়ামী লীগ সরকার থাকাকালিন হয়েছেন বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংকের ডায়রেক্টর, একজন সংবাদ কর্মি হিসাবে আমাদের যতোটুকু ধারনা একটি ব্যাংকের ডায়রেক্টর হতে হলে মেকসিমাম নগদ ৫০০ কোটি টাকা ইনভেস্ট করে তার পরেই ডাইরেক্টর পদে একজন ব্যক্তি মনোনিত হতে পারেন, আসলে ব্যাংকে ডাইরেক্টর হবার পেছনে এতো টাকা ইনভেস্ট করলো কি করে!.

অব্যধ কাগজ পত্র দেখিয়ে নকল ডায়মন্ড আসল বলে বিক্রি করতেন বিভিন্ন সেক্টরে।

দিলীপ কুমার আগরওয়ালা নেপালের কোন স্থান যেতেন, মিটিং করতেন সব তথ্য প্রমাণ আমাদের কাছে রয়েছে, তার -ডায়মন্ডের সোর্স নেপাল।

আওয়ামী লীগের উপ কমিটির পদ -পদবী কেনার জন্য ব্যয় করেছেন প্রায় ১ কোটি টাকা, আসলে আমরা অনেকেই জানিনা একটি উপকমিটির পদ একটি উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি – সাধারণ সম্পাদক এর অনেক নিচে, উপজেলা কমিটির সদস্য সমতুল্য ভাবতে পারেন।

গত কয়েক মাস আগে জাতীয় দৈনিক কয়েকটি পত্রিকায় দিলীপ কুমার আগরওয়ালাকে নিয়ে তার ত্রাসের রাজত্ব নিয়ে সংবাদ প্রকাশিত হলে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে অনেক সৎ সাংবাদিকের নামে মিথ্যা মামলা দেওয়ার ও প্রমান দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ পত্রিকা পরিবারের নিকট রয়েছে।

বাংলাদেশে সোনা চোরাকারবারী দিলীপ কুমার আগরওয়ালা কে নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করায় ঢাকার এক জাতীয় পত্রিকার সম্পাদককে তিনি ৩ শত কোটি টাকার উকিল নোটিশ পাঠিয়েছিলেন।

তার এই কাজে সাংবাদিক সমাজে উঠেছিলো আলোচনা সমালোচনার ঝড়।

দিলীপ কুমার আগরওয়ালার চোরাচালান সিন্ডিকেট সম্পর্কে কোন ধরনের টু শব্দ করলে সেই সংবাদ কর্মিকে বিভিন্ন প্রকারের হুমকির শিকার হতে হয় তার নিজস্ব লোকজনের কাছ থেকে। তাতেও কোন কাজ না হলে ভারতীয় (র) এর অফিসার সহ বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রশাসনিক দপ্তরের একাধিক ব্যক্তিকে দিয়ে ফোন করাতেন বাবু দিলীপ কুমার আগরওয়ালা। তাতেও যদি কাজ না হতো তা হলে সেই সংবাদ কর্মিদের তুলে নিয়ে বিভিন্ন প্রকারের নির্যাতন সহ মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলে পাঠাতেন বাংলাদেশের ডায়মন্ড, সোনা ও মাদক চোরাকারবারী দিলীপ কুমার আগরওয়ালা।

দিলীপ কুমার আগরওয়ালার হাজার হাজার কোটি টাকার এই অব্যধ সম্পদের পিছনের সঠিক তথ্য তুলে ধরায় বাংলাদেশের কয়েকজন সম্পাদক সহ প্রায় ৫০ জন সংবাদ কর্মি মামলার সম্মুখীন হয়েছেন।

সদ্য বিদায়ী আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন উচ্চ পদস্থ ব্যক্তিদের সাথে ছবি তুলে তা ফেসবুকের মাধ্যমে আপলোড দিয়ে নিজের ক্ষমতার জানান দিতেন চোরাকারবারি দিলীপ কুমার আগরওয়ালা।

এই চোরাকারবারি আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতাদের সাথে সক্ষতার কারনে বাগিয়ে নিয়েছিলেন আওয়ামী লীগের উপকমিটির সমাজ কল্যান উপকমিটির সহ সম্পাদক পদ, যা থেকেই তার এই অব্যধ ডায়মন্ড, সোনা চোরাচালানের ত্রাসের রাজত্ব চালিয়ে যেতেন কোন প্রকারের ভেজাল ছাড়াই।

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরে এই ১৫ আগস্টে তার ফেসটুনে আর ব্যবহার করেনিই আওয়ামী লীগের উপকমিটির পদ- পদবী, যা থেকে তার নিজ জেলা চুয়াডাঙ্গাতে জন্মনিয়েছে আলোচনা সমালোচনার ঝড়, আওয়ামী লীগের এক প্রবীন নেতার সাথে কথা বলে জানা যায় দিলীপ কুমার আগরওয়ালারা হলো আওয়ামী লীগের বসন্তের কোকিল, এদের মতো সুভিদাবাদিদের দলে নেওয়ার কারনেই দলের আজ এই বেহাল দশা দেখতে হলো আমাদের।….বাংলাদেশ থেকে অব্যধ উপায়ে ভারত – সিঙ্গাপুর দুবাই সহ বিভিন্ন দেশে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছেন দিলীপ কুমার আগরওয়ালা।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

জমির দলিলের প্রলোভানা দিয়ে গ্রাম পুলিশের নির্দেশে সোনিয়া আক্তার নামে এক নারীকে নির্যাতন করে

অপর্কমের সংবাদ প্রকাশ হলে মামলায় নেশা স্বর্ণ চোরাকারবারী দিলীপ কুমার আগরওয়ালার

আপডেট সময় ০৫:০৯:৪৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৪

ডায়মন্ড, সোনা, ও মাদকের চোরাচালান সহ বিভিন্ন অপকর্মের মূল হোতা দিলীপ কুমার আগরওয়ালার নামে কোন প্রকার অপকর্মের সংবাদ প্রকাশিত হলে তার পোষো লোকবল দিয়ে সেই সমস্থ পত্রিকা ও নিউজ পোর্টালের নামে বিভিন্ন প্রকারের মিথ্যা মামলা করেন, নিজেকে এক প্রকার সাধু প্রমাণ করতে মরিয়া হয়ে পরেন ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড এর পরিচালক ও বাংলাদেশের ডায়মন্ড, সোনা, ও মাদক চোরাচালান সহ বিভিন্ন অপকর্মের মূল হোতা দিলীপ কুমার আগরওয়ালা।

ছাত্র জীবনে জাসদ ছাত্রলীগের রাজনীতি করলেও সময় বদলে পল্টি মেরে নিজের সকল প্রকারের অপকর্ম ডাকতে জরিয়ে পরেন আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে।

দিলীপ কুমার আগরওয়ালা ছাত্র জীবনে এক মেয়ের সাথে অব্যধ সম্পর্ক করার সময়ে বেরসিক জনতার হাতে আটক হন, সেই সময়ে তার অন্ডকোষে ইট বেধে দিয়েছিলো বেরসিক জনতা, সেই সময়কার ঘটনার চাক্ষুষ সাক্ষী ও আমাদের কাছে রয়েছে,
ঢাকায় ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড এর হেড অফিসে রয়েছে মনরন্জন ঘর, যেখানে প্রতিনিয়তো যাতায়াত করতেন দিলীপ পন্থী আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির কয়েকজন নেতা।

মডেল পিয়াসা- পরিমনিকে দিয়ে দিলীপ কুমার আগরওয়ালা অনেক মানুষকে জিম্মি করে তার দলে টেনেছিলেন,দিলীপ সহ অনেক রাঘব বোয়ালের মনরন্জনের গোপন ছবি এবং ভিডিওর অনেক তথ্য প্রমাণ আমাদের কাছে রয়েছে।

গত দ্বাদশ নির্বাচনের আগে দিলীপ কুমার আগরওয়ালা গুলশান -১ নাম্বারে ঢাকার সর্বাধনিক বিলাশ বহুল ৪ টি কিনেছেন ফ্লাট যার বাজার মূল্য প্রায় ২শত ৫০ কোটি টাকা।

আওয়ামী লীগ সরকার থাকাকালিন হয়েছেন বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংকের ডায়রেক্টর, একজন সংবাদ কর্মি হিসাবে আমাদের যতোটুকু ধারনা একটি ব্যাংকের ডায়রেক্টর হতে হলে মেকসিমাম নগদ ৫০০ কোটি টাকা ইনভেস্ট করে তার পরেই ডাইরেক্টর পদে একজন ব্যক্তি মনোনিত হতে পারেন, আসলে ব্যাংকে ডাইরেক্টর হবার পেছনে এতো টাকা ইনভেস্ট করলো কি করে!.

অব্যধ কাগজ পত্র দেখিয়ে নকল ডায়মন্ড আসল বলে বিক্রি করতেন বিভিন্ন সেক্টরে।

দিলীপ কুমার আগরওয়ালা নেপালের কোন স্থান যেতেন, মিটিং করতেন সব তথ্য প্রমাণ আমাদের কাছে রয়েছে, তার -ডায়মন্ডের সোর্স নেপাল।

আওয়ামী লীগের উপ কমিটির পদ -পদবী কেনার জন্য ব্যয় করেছেন প্রায় ১ কোটি টাকা, আসলে আমরা অনেকেই জানিনা একটি উপকমিটির পদ একটি উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি – সাধারণ সম্পাদক এর অনেক নিচে, উপজেলা কমিটির সদস্য সমতুল্য ভাবতে পারেন।

গত কয়েক মাস আগে জাতীয় দৈনিক কয়েকটি পত্রিকায় দিলীপ কুমার আগরওয়ালাকে নিয়ে তার ত্রাসের রাজত্ব নিয়ে সংবাদ প্রকাশিত হলে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে অনেক সৎ সাংবাদিকের নামে মিথ্যা মামলা দেওয়ার ও প্রমান দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ পত্রিকা পরিবারের নিকট রয়েছে।

বাংলাদেশে সোনা চোরাকারবারী দিলীপ কুমার আগরওয়ালা কে নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করায় ঢাকার এক জাতীয় পত্রিকার সম্পাদককে তিনি ৩ শত কোটি টাকার উকিল নোটিশ পাঠিয়েছিলেন।

তার এই কাজে সাংবাদিক সমাজে উঠেছিলো আলোচনা সমালোচনার ঝড়।

দিলীপ কুমার আগরওয়ালার চোরাচালান সিন্ডিকেট সম্পর্কে কোন ধরনের টু শব্দ করলে সেই সংবাদ কর্মিকে বিভিন্ন প্রকারের হুমকির শিকার হতে হয় তার নিজস্ব লোকজনের কাছ থেকে। তাতেও কোন কাজ না হলে ভারতীয় (র) এর অফিসার সহ বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রশাসনিক দপ্তরের একাধিক ব্যক্তিকে দিয়ে ফোন করাতেন বাবু দিলীপ কুমার আগরওয়ালা। তাতেও যদি কাজ না হতো তা হলে সেই সংবাদ কর্মিদের তুলে নিয়ে বিভিন্ন প্রকারের নির্যাতন সহ মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলে পাঠাতেন বাংলাদেশের ডায়মন্ড, সোনা ও মাদক চোরাকারবারী দিলীপ কুমার আগরওয়ালা।

দিলীপ কুমার আগরওয়ালার হাজার হাজার কোটি টাকার এই অব্যধ সম্পদের পিছনের সঠিক তথ্য তুলে ধরায় বাংলাদেশের কয়েকজন সম্পাদক সহ প্রায় ৫০ জন সংবাদ কর্মি মামলার সম্মুখীন হয়েছেন।

সদ্য বিদায়ী আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন উচ্চ পদস্থ ব্যক্তিদের সাথে ছবি তুলে তা ফেসবুকের মাধ্যমে আপলোড দিয়ে নিজের ক্ষমতার জানান দিতেন চোরাকারবারি দিলীপ কুমার আগরওয়ালা।

এই চোরাকারবারি আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতাদের সাথে সক্ষতার কারনে বাগিয়ে নিয়েছিলেন আওয়ামী লীগের উপকমিটির সমাজ কল্যান উপকমিটির সহ সম্পাদক পদ, যা থেকেই তার এই অব্যধ ডায়মন্ড, সোনা চোরাচালানের ত্রাসের রাজত্ব চালিয়ে যেতেন কোন প্রকারের ভেজাল ছাড়াই।

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরে এই ১৫ আগস্টে তার ফেসটুনে আর ব্যবহার করেনিই আওয়ামী লীগের উপকমিটির পদ- পদবী, যা থেকে তার নিজ জেলা চুয়াডাঙ্গাতে জন্মনিয়েছে আলোচনা সমালোচনার ঝড়, আওয়ামী লীগের এক প্রবীন নেতার সাথে কথা বলে জানা যায় দিলীপ কুমার আগরওয়ালারা হলো আওয়ামী লীগের বসন্তের কোকিল, এদের মতো সুভিদাবাদিদের দলে নেওয়ার কারনেই দলের আজ এই বেহাল দশা দেখতে হলো আমাদের।….বাংলাদেশ থেকে অব্যধ উপায়ে ভারত – সিঙ্গাপুর দুবাই সহ বিভিন্ন দেশে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছেন দিলীপ কুমার আগরওয়ালা।