ঢাকা ১১:১৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
দাউদকান্দি উপজেলা নবাগত ইউএন ও এসিল্যান্ড ভূমি ও পৌর প্রশাসক মো: জিয়াউর রহমান কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে পরিচিতি ও মতবিনিময় ভোলায় আজকের পত্রিকার পাঠক বন্ধুর উদ্যোগে মাদক বিরোধী র‌্যালি,সেমিনার ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত নতুন ব্রিজ এলাকায় ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনার মুখে পড়েছে পথচারী জমির দলিলের প্রলোভানা দিয়ে গ্রাম পুলিশের নির্দেশে সোনিয়া আক্তার নামে এক নারীকে নির্যাতন করে আমরা আর কোনো অবিচার চাই না’ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালককে বদলি জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদেরের নামে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে রংপুরে বিক্ষোভ রিমান্ডে যেসব চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন সাবেক ২ আইজিপি বেতন বৃদ্ধির দাবিতে ফের উত্তাল আশুলিয়া, বন্ধ ৫২ কারখানা ট্রাইব্যুনালে প্রথমবার হাসিনার বিরুদ্ধে গুমের অভিযোগ

আরজি কর কাণ্ডে কটাক্ষের মুখে রচনা, পালটা জবাবে যা বললেন

সম্প্রতি আরজি কর কাণ্ড নিয়ে একটি ভিডিও পোস্ট করেন অভিনেত্রী ও উপস্থাপক রচনা ব্যানার্জি। সেখানে তাকে পরিপাটি হয়ে, চোখে কাজল, আইব্রো এঁকে কথা বলতে দেখা যায়। এমনকি কাঁদতেও দেখা যায়। আর সে কারণেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক কটাক্ষের মুখেও পড়তে হয় তাকে।

তবে এবার এ বিষয়ে পালটা জবাব দিলেন দিদি নম্বর ওয়ান!

সোশ্যাল মিডিয়ায় আরজি কর নিয়ে ভিডিও দিতেই মিমের বন্যা বয়ে গেছে। শুধু তাকে নিয়েই নয়, আরেক অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তকেও কটাক্ষ করা হয়েছে ভুল ভঙ্গিমায় শঙ্খ বাজানোর জন্য।

এরপরই শনিবার এ বিষয়ে মুখ খুললেন দিদি নম্বর ওয়ান। জানালেন, তিনি নাকি তৃণমূল শিবিরে যোগ দেওয়ার পরই ট্রোল্ড হচ্ছেন।

রচনা ব্যানার্জি এদিন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, যে দিন থেকে আমার তৃণমূলে যাত্রা শুরু হয়েছে, সেদিন থেকেই আমাকে নিয়ে ট্রোল করা হচ্ছে। এতে আমার কিছু যায় আসে না। আমি যে ভিডিওটি বানিয়েছিলাম, সেটা মন থেকেই বানিয়েছিলাম এবং পোস্ট করেছিলাম। আমি একজন শিল্পী, আমার কান্নাকে ওরা নাটক ভাবল। চোখের জলকে গ্লিসারিন ভাবল। মানুষ কত ভাবেই না আরেকজন মানুষকে ট্রোল করে। অনেকে তো ঋতুপর্ণার শঙ্খ বাজানোকেও ট্রোল করেছে।

জনপ্রিয় এ উপস্থাপক আরও বলেন, পশ্চিমবঙ্গে এমন একটা ঘটনা ঘটল। এমন পরিস্থিতিতে সেটা নিয়ে একজন মানুষ আরেকজনকে কটাক্ষ করছে। যার সঙ্গে এমনটা ঘটেছে, তার পরিবারের পাশে থাকা উচিত সবার। সেটা না করে আমার চোখে কাজল আছে কিনা, সেটা নিয়ে কথা বলছে মানুষ। ওদের কাছে এত সময় আছে, আমার নেই। আমি এর বিচার চাই। দোষীদের ফাঁসি চাই। আমি হুগলির সংসদ সদস্য হিসেবে পথে নেমেছি। অনেক মানুষই হেঁটেছেন। এটা দরকার ছিল।

প্রসঙ্গত গত ৯ আগস্ট টানা ৩৬ ঘণ্টা কাজ করে ঘুমাতে যান আরজি কর হাসপাতালের এক নারী চিকিৎসক। সেই রাতেই তাকে ধর্ষণ করে হত্যা করা হয়। এরপরই উত্তাল হয়ে ওঠে গোটা ভারত। ১৪ আগস্ট রাত জেগে আন্দোলন অব্যাহত রাখে পশ্চিমবঙ্গের নারীরা। লাগাতার আন্দোলনে উত্তাল মমতার রাজ্যসহ গোটা ভারত। সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস

 

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

জনপ্রিয় সংবাদ

দাউদকান্দি উপজেলা নবাগত ইউএন ও এসিল্যান্ড ভূমি ও পৌর প্রশাসক মো: জিয়াউর রহমান কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে পরিচিতি ও মতবিনিময়

আরজি কর কাণ্ডে কটাক্ষের মুখে রচনা, পালটা জবাবে যা বললেন

আপডেট সময় ১২:৫৯:৩৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৪

সম্প্রতি আরজি কর কাণ্ড নিয়ে একটি ভিডিও পোস্ট করেন অভিনেত্রী ও উপস্থাপক রচনা ব্যানার্জি। সেখানে তাকে পরিপাটি হয়ে, চোখে কাজল, আইব্রো এঁকে কথা বলতে দেখা যায়। এমনকি কাঁদতেও দেখা যায়। আর সে কারণেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক কটাক্ষের মুখেও পড়তে হয় তাকে।

তবে এবার এ বিষয়ে পালটা জবাব দিলেন দিদি নম্বর ওয়ান!

সোশ্যাল মিডিয়ায় আরজি কর নিয়ে ভিডিও দিতেই মিমের বন্যা বয়ে গেছে। শুধু তাকে নিয়েই নয়, আরেক অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তকেও কটাক্ষ করা হয়েছে ভুল ভঙ্গিমায় শঙ্খ বাজানোর জন্য।

এরপরই শনিবার এ বিষয়ে মুখ খুললেন দিদি নম্বর ওয়ান। জানালেন, তিনি নাকি তৃণমূল শিবিরে যোগ দেওয়ার পরই ট্রোল্ড হচ্ছেন।

রচনা ব্যানার্জি এদিন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, যে দিন থেকে আমার তৃণমূলে যাত্রা শুরু হয়েছে, সেদিন থেকেই আমাকে নিয়ে ট্রোল করা হচ্ছে। এতে আমার কিছু যায় আসে না। আমি যে ভিডিওটি বানিয়েছিলাম, সেটা মন থেকেই বানিয়েছিলাম এবং পোস্ট করেছিলাম। আমি একজন শিল্পী, আমার কান্নাকে ওরা নাটক ভাবল। চোখের জলকে গ্লিসারিন ভাবল। মানুষ কত ভাবেই না আরেকজন মানুষকে ট্রোল করে। অনেকে তো ঋতুপর্ণার শঙ্খ বাজানোকেও ট্রোল করেছে।

জনপ্রিয় এ উপস্থাপক আরও বলেন, পশ্চিমবঙ্গে এমন একটা ঘটনা ঘটল। এমন পরিস্থিতিতে সেটা নিয়ে একজন মানুষ আরেকজনকে কটাক্ষ করছে। যার সঙ্গে এমনটা ঘটেছে, তার পরিবারের পাশে থাকা উচিত সবার। সেটা না করে আমার চোখে কাজল আছে কিনা, সেটা নিয়ে কথা বলছে মানুষ। ওদের কাছে এত সময় আছে, আমার নেই। আমি এর বিচার চাই। দোষীদের ফাঁসি চাই। আমি হুগলির সংসদ সদস্য হিসেবে পথে নেমেছি। অনেক মানুষই হেঁটেছেন। এটা দরকার ছিল।

প্রসঙ্গত গত ৯ আগস্ট টানা ৩৬ ঘণ্টা কাজ করে ঘুমাতে যান আরজি কর হাসপাতালের এক নারী চিকিৎসক। সেই রাতেই তাকে ধর্ষণ করে হত্যা করা হয়। এরপরই উত্তাল হয়ে ওঠে গোটা ভারত। ১৪ আগস্ট রাত জেগে আন্দোলন অব্যাহত রাখে পশ্চিমবঙ্গের নারীরা। লাগাতার আন্দোলনে উত্তাল মমতার রাজ্যসহ গোটা ভারত। সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস