তদন্তে নেমে অনুব্রত-সুকন্যার আরও একটি লটারির খোঁজ পেয়েছে সিবিআই। তদন্তকারীদের দাবি, পঞ্চম লটারিতে ৫০ লাখ টাকা পেয়েছিলেন সুকন্যা। একের পর এক লটারির খোঁজ মেলায় তদন্তকারীরা একপ্রকার নিশ্চিত যে, কালো টাকা সাদা করতে লটারিকে ব্যবহার করেছিলেন অনুব্রত-সুকন্যা। যদিও বিষয়টি এখনো তদন্ত সাপেক্ষ।
চলতি বছরের শুরুতে লটারিতে ১ কোটি টাকা পেয়েছিলেন অনুব্রত মণ্ডল। যা ভাবিয়েছিল সিবিআইকে। সেই ঘটনার তদন্তে নেমে পরবর্তী সময়ে আরও ৩টি লটারির খোঁজ পায় সিবিআই। জানা যায়, ২০১৯ সালেও একটি লটারি কেনা হয়েছিল।
তার পুরস্কার বাবদ ১০ লাখ টাকা যায় অনুব্রত মণ্ডলের অ্যাকাউন্টে। এরপর আরও দুবার লটারির টিকিট কিনে পুরস্কার জেতেন সুকন্যা মণ্ডল। একবার ২৫, আরেকবার ২৬ লাখ টাকা। সবমিলিয়ে মোট ৬১ লাখ টাকা জমা পড়ে তার অ্যাকাউন্টে।
এবার এলো নতুন তথ্য। সিবিআইয়ের দাবি, ২০২০ সালেও লটারিতে ৫০ লাখ টাকা পেয়েছিলেন সুকন্যা। ব্যাংকের তথ্য যাচাইয়ের সময় মিলেছে তার প্রমাণ। এতেই আরও জোরালো হচ্ছে একটাই প্রশ্ন, বারবার লটারির মোটা অঙ্কের আর্থিক পুরস্কার কীভাবে জিতলেন অনুব্রত-সুকন্যা? তবে কি সত্যিই গরু পাচারের কালো টাকা সাদা করতে লটারিকে দিনের পর দিন ব্যবহার করেছেন তারা?