ঢাকা ০৮:০৮ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
বেরোবিতে স্বৈরাচারী দোসর ও শিক্ষার্থীদের উপর হামলার ষড়যন্ত্রকারী এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের প্রতিবাদে মানববন্ধন বিটিভির সংবাদ বেসরকারি টেলিভিশনে সম্প্রচারের প্রয়োজন নেই : নাহিদ শুক্রবারও চলবে মেট্রোরেল চাঁপাইনবাবগঞ্জ র‍্যাব ক্যাম্পের অভিযানে দু’কোটি টাকার হেরোইন উদ্ধার, আটক-১ অতিরিক্ত বৃষ্টিপাত হলেই ভাসতে থাকে প্রথম শ্রেণীর জাজিরা পৌরসভা। চট্টগ্রামে সাবেক সাংসদ বাদলের কবরে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ আবরার ফাহাদের মৃত্যুবার্ষিকীতে মুক্তি পাচ্ছে ‘রুম নম্বর ২০১১’ গণতন্ত্র ও বিএনপি সমান্তরাল : মির্জা ফখরুল আ.লীগ দেশকে পরনির্ভরশীল রাষ্ট্রে পরিণত করেছিল : তারেক রহমান

ডাবের পানি খেলে কি ওজন কমে?

ওজন কমানোর বিভিন্ন রকম চেষ্টা করে ক্লান্ত? এবার কি হালকা ধরনের কোনো উপায় খুঁজছেন? এক্ষেত্রে আপনার জন্য উপকারী হতে পারে ডাবের পানি। সুস্বাদু এই প্রাকৃতিক পানীয় খেলে তা আপনাকে কেবল সতেজই করবে না, সেইসঙ্গে আপনার কোমরের মাপও কমিয়ে আনবে। ভারতীয় পুষ্টিবিদ বিধি চাওলার মতে, ডাবের পানি সবচেয়ে কার্যকরী হাইড্রেটিং ড্রিংকগুলোর মধ্যে একটি। সেইসঙ্গে এটি শরীরেরর বাড়তি মেদ ঝরাতেও সাহায্য করে। 

কম ক্যালোরি এবং কার্বোহাইড্রেট

অতিরিক্ত চিনি নেই

মেটাবলিজম বাড়াতে কাজ করে

ডাবের পানিতে থাকে পর্যাপ্ত পুষ্টি, পটাশিয়াম ও এনজাইম যা মেটাবলিজম বাড়াতে কাজ করে। যে কারণে অতিরিক্ত ক্যালোরি ঝরানো সহজ হয়। মেটাবলিজম প্রক্রিয়া ধীর হলে তা হজমপ্রক্রিয়াও ধীর করে। যা ওজন বাড়ানোর অন্যতম কারণ। ডাবের পানি এক্ষেত্রে অন্যতম সহায়ক হতে পারে। স্বাস্থ্যকর ও সঠিক হজম প্রক্রিয়ার জন্য ডাবের পানি পান করুন।

অনেকটা পান করলেও ক্ষতি নেই

ডাবের পানিতে থাকে লরিক এসিড যা একবারে অনেকখানি খেতে সাহায্য করে। অর্থাৎ আপনি ডাবের পানি খেতে শুরু করলে একবারে অনেকটা খেতে পারবেন। অরুচি লাগবে না। এই পানীয়তে কোনো ধরনের ফ্যাট নেই। দিনের শুরুতে ডাবের পানি পান করলে তা আপনাকে সারাদিন সতেজ রাখবে। এতে কোনো ধরনের কার্বোহাইড্রেটও নেই। তাই পেট ভরে খেলেও কোনো সমস্যা নেই। এতে থাকা পটাশিয়াম আপনার শরীর থেকে অতিরিক্ত সোডিয়াম বের করে দিতে কাজ করবে। যে কারণে ওজন কমানো সহজ হবে।

কখন ডাবের পানি খাবেন?

পুষ্টিবিদ বিধি চাওলার মতে, সকালে খালি পেটে ডাবের পানি পান করতে পারলে সবচেয়ে ভালো। এছাড়া আপনি অতিরিক্ত ওজন কমানোর জন্য দিনে তিনবার ডাবের পানি পান করতে পারেন। ডাবের পানি খেলে তা আপনার শক্তি বাড়াতে কাজ করবে। এটি কিডনি ও হার্ট ভালো রাখে। সেইসঙ্গে রক্তে শর্করার মাত্রায়ও নিয়ন্ত্রণে রাখে।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

বেরোবিতে স্বৈরাচারী দোসর ও শিক্ষার্থীদের উপর হামলার ষড়যন্ত্রকারী এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে

ডাবের পানি খেলে কি ওজন কমে?

আপডেট সময় ০৫:০১:৫২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৪ নভেম্বর ২০২২

ওজন কমানোর বিভিন্ন রকম চেষ্টা করে ক্লান্ত? এবার কি হালকা ধরনের কোনো উপায় খুঁজছেন? এক্ষেত্রে আপনার জন্য উপকারী হতে পারে ডাবের পানি। সুস্বাদু এই প্রাকৃতিক পানীয় খেলে তা আপনাকে কেবল সতেজই করবে না, সেইসঙ্গে আপনার কোমরের মাপও কমিয়ে আনবে। ভারতীয় পুষ্টিবিদ বিধি চাওলার মতে, ডাবের পানি সবচেয়ে কার্যকরী হাইড্রেটিং ড্রিংকগুলোর মধ্যে একটি। সেইসঙ্গে এটি শরীরেরর বাড়তি মেদ ঝরাতেও সাহায্য করে। 

কম ক্যালোরি এবং কার্বোহাইড্রেট

অতিরিক্ত চিনি নেই

মেটাবলিজম বাড়াতে কাজ করে

ডাবের পানিতে থাকে পর্যাপ্ত পুষ্টি, পটাশিয়াম ও এনজাইম যা মেটাবলিজম বাড়াতে কাজ করে। যে কারণে অতিরিক্ত ক্যালোরি ঝরানো সহজ হয়। মেটাবলিজম প্রক্রিয়া ধীর হলে তা হজমপ্রক্রিয়াও ধীর করে। যা ওজন বাড়ানোর অন্যতম কারণ। ডাবের পানি এক্ষেত্রে অন্যতম সহায়ক হতে পারে। স্বাস্থ্যকর ও সঠিক হজম প্রক্রিয়ার জন্য ডাবের পানি পান করুন।

অনেকটা পান করলেও ক্ষতি নেই

ডাবের পানিতে থাকে লরিক এসিড যা একবারে অনেকখানি খেতে সাহায্য করে। অর্থাৎ আপনি ডাবের পানি খেতে শুরু করলে একবারে অনেকটা খেতে পারবেন। অরুচি লাগবে না। এই পানীয়তে কোনো ধরনের ফ্যাট নেই। দিনের শুরুতে ডাবের পানি পান করলে তা আপনাকে সারাদিন সতেজ রাখবে। এতে কোনো ধরনের কার্বোহাইড্রেটও নেই। তাই পেট ভরে খেলেও কোনো সমস্যা নেই। এতে থাকা পটাশিয়াম আপনার শরীর থেকে অতিরিক্ত সোডিয়াম বের করে দিতে কাজ করবে। যে কারণে ওজন কমানো সহজ হবে।

কখন ডাবের পানি খাবেন?

পুষ্টিবিদ বিধি চাওলার মতে, সকালে খালি পেটে ডাবের পানি পান করতে পারলে সবচেয়ে ভালো। এছাড়া আপনি অতিরিক্ত ওজন কমানোর জন্য দিনে তিনবার ডাবের পানি পান করতে পারেন। ডাবের পানি খেলে তা আপনার শক্তি বাড়াতে কাজ করবে। এটি কিডনি ও হার্ট ভালো রাখে। সেইসঙ্গে রক্তে শর্করার মাত্রায়ও নিয়ন্ত্রণে রাখে।