ঢাকা ১০:৪২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
আমন ধান কাটার পর আলু চাষে লাভের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী আত্রাইয়ের কৃষকেরা কুমিল্লায় যথাযথ মর্যাদায় সশস্ত্র বাহিনী দিবস পালিত উচ্চ আদালতের রায় দ্রুত বাস্তবায়নের দাবি বেজমেন্ট ব্যবসায়ীদের ভোলার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শরীফ মোহাম্মদ সানাউল হকের বিদায় সংবর্ধনা যৌন হয়রানির অভিযোগে শিক্ষক অপসারণ দাবি জ্বালানি তেলের দাম নিয়ে সুখবর জেলা প্রশাসককে গাছের চারা উপহার দিলেন ইউএনও টঙ্গীতে সাবেক ভারপ্রাপ্ত মেয়র আসাদুর রহমান কিরনের ফাঁসীর দাবিতে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল। মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্তম্ভ নির্মাণের নামে কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ মমিন মুজিবুল হকের বিরুদ্ধে লেক ভিউ আবাসিক হোটেলের নামে চলছে নারী জুয়া ও মাদক ব্যবসা

ডাবের পানি খেলে কি ওজন কমে?

ওজন কমানোর বিভিন্ন রকম চেষ্টা করে ক্লান্ত? এবার কি হালকা ধরনের কোনো উপায় খুঁজছেন? এক্ষেত্রে আপনার জন্য উপকারী হতে পারে ডাবের পানি। সুস্বাদু এই প্রাকৃতিক পানীয় খেলে তা আপনাকে কেবল সতেজই করবে না, সেইসঙ্গে আপনার কোমরের মাপও কমিয়ে আনবে। ভারতীয় পুষ্টিবিদ বিধি চাওলার মতে, ডাবের পানি সবচেয়ে কার্যকরী হাইড্রেটিং ড্রিংকগুলোর মধ্যে একটি। সেইসঙ্গে এটি শরীরেরর বাড়তি মেদ ঝরাতেও সাহায্য করে। 

কম ক্যালোরি এবং কার্বোহাইড্রেট

অতিরিক্ত চিনি নেই

মেটাবলিজম বাড়াতে কাজ করে

ডাবের পানিতে থাকে পর্যাপ্ত পুষ্টি, পটাশিয়াম ও এনজাইম যা মেটাবলিজম বাড়াতে কাজ করে। যে কারণে অতিরিক্ত ক্যালোরি ঝরানো সহজ হয়। মেটাবলিজম প্রক্রিয়া ধীর হলে তা হজমপ্রক্রিয়াও ধীর করে। যা ওজন বাড়ানোর অন্যতম কারণ। ডাবের পানি এক্ষেত্রে অন্যতম সহায়ক হতে পারে। স্বাস্থ্যকর ও সঠিক হজম প্রক্রিয়ার জন্য ডাবের পানি পান করুন।

অনেকটা পান করলেও ক্ষতি নেই

ডাবের পানিতে থাকে লরিক এসিড যা একবারে অনেকখানি খেতে সাহায্য করে। অর্থাৎ আপনি ডাবের পানি খেতে শুরু করলে একবারে অনেকটা খেতে পারবেন। অরুচি লাগবে না। এই পানীয়তে কোনো ধরনের ফ্যাট নেই। দিনের শুরুতে ডাবের পানি পান করলে তা আপনাকে সারাদিন সতেজ রাখবে। এতে কোনো ধরনের কার্বোহাইড্রেটও নেই। তাই পেট ভরে খেলেও কোনো সমস্যা নেই। এতে থাকা পটাশিয়াম আপনার শরীর থেকে অতিরিক্ত সোডিয়াম বের করে দিতে কাজ করবে। যে কারণে ওজন কমানো সহজ হবে।

কখন ডাবের পানি খাবেন?

পুষ্টিবিদ বিধি চাওলার মতে, সকালে খালি পেটে ডাবের পানি পান করতে পারলে সবচেয়ে ভালো। এছাড়া আপনি অতিরিক্ত ওজন কমানোর জন্য দিনে তিনবার ডাবের পানি পান করতে পারেন। ডাবের পানি খেলে তা আপনার শক্তি বাড়াতে কাজ করবে। এটি কিডনি ও হার্ট ভালো রাখে। সেইসঙ্গে রক্তে শর্করার মাত্রায়ও নিয়ন্ত্রণে রাখে।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

আমন ধান কাটার পর আলু চাষে লাভের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী আত্রাইয়ের কৃষকেরা

ডাবের পানি খেলে কি ওজন কমে?

আপডেট সময় ০৫:০১:৫২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৪ নভেম্বর ২০২২

ওজন কমানোর বিভিন্ন রকম চেষ্টা করে ক্লান্ত? এবার কি হালকা ধরনের কোনো উপায় খুঁজছেন? এক্ষেত্রে আপনার জন্য উপকারী হতে পারে ডাবের পানি। সুস্বাদু এই প্রাকৃতিক পানীয় খেলে তা আপনাকে কেবল সতেজই করবে না, সেইসঙ্গে আপনার কোমরের মাপও কমিয়ে আনবে। ভারতীয় পুষ্টিবিদ বিধি চাওলার মতে, ডাবের পানি সবচেয়ে কার্যকরী হাইড্রেটিং ড্রিংকগুলোর মধ্যে একটি। সেইসঙ্গে এটি শরীরেরর বাড়তি মেদ ঝরাতেও সাহায্য করে। 

কম ক্যালোরি এবং কার্বোহাইড্রেট

অতিরিক্ত চিনি নেই

মেটাবলিজম বাড়াতে কাজ করে

ডাবের পানিতে থাকে পর্যাপ্ত পুষ্টি, পটাশিয়াম ও এনজাইম যা মেটাবলিজম বাড়াতে কাজ করে। যে কারণে অতিরিক্ত ক্যালোরি ঝরানো সহজ হয়। মেটাবলিজম প্রক্রিয়া ধীর হলে তা হজমপ্রক্রিয়াও ধীর করে। যা ওজন বাড়ানোর অন্যতম কারণ। ডাবের পানি এক্ষেত্রে অন্যতম সহায়ক হতে পারে। স্বাস্থ্যকর ও সঠিক হজম প্রক্রিয়ার জন্য ডাবের পানি পান করুন।

অনেকটা পান করলেও ক্ষতি নেই

ডাবের পানিতে থাকে লরিক এসিড যা একবারে অনেকখানি খেতে সাহায্য করে। অর্থাৎ আপনি ডাবের পানি খেতে শুরু করলে একবারে অনেকটা খেতে পারবেন। অরুচি লাগবে না। এই পানীয়তে কোনো ধরনের ফ্যাট নেই। দিনের শুরুতে ডাবের পানি পান করলে তা আপনাকে সারাদিন সতেজ রাখবে। এতে কোনো ধরনের কার্বোহাইড্রেটও নেই। তাই পেট ভরে খেলেও কোনো সমস্যা নেই। এতে থাকা পটাশিয়াম আপনার শরীর থেকে অতিরিক্ত সোডিয়াম বের করে দিতে কাজ করবে। যে কারণে ওজন কমানো সহজ হবে।

কখন ডাবের পানি খাবেন?

পুষ্টিবিদ বিধি চাওলার মতে, সকালে খালি পেটে ডাবের পানি পান করতে পারলে সবচেয়ে ভালো। এছাড়া আপনি অতিরিক্ত ওজন কমানোর জন্য দিনে তিনবার ডাবের পানি পান করতে পারেন। ডাবের পানি খেলে তা আপনার শক্তি বাড়াতে কাজ করবে। এটি কিডনি ও হার্ট ভালো রাখে। সেইসঙ্গে রক্তে শর্করার মাত্রায়ও নিয়ন্ত্রণে রাখে।