ভোলা,বোরহানউদ্দিনে উপজেরার কাচিয়া ইউনিয়ন এর ২ নং ওয়ার্ডের মোস্তাফিজুর রহমানের পূর্বের একটি চাঁদাবাজির মামলার সাক্ষী হওয়ায় আবু তাহের (৬০) মাকসুদুর রহমান (৪০)
মোসাঃ তাহেরা বেগম (৫৫)
খাদিজা আক্তার (৩৫) উপর অতর্কিত হামলা চালায় আকবর গংরা। এমন অভিযোগ পাওয়া যায়।
আজ বুধবার দুপুর ১২ টার সময় মাকসুদ রহমান, আবু তাহের, তাদের পৈতৃক সম্পত্তি থেকে সুপারি পাড়তে গেলে মো. আকবর (৫৫) পিতা- আঃ করিম। নজরুল মাল (৪২) পিতা সিরাজ মাল,মামুন মাল(৪৫) পিতা- আঃ করিম জামশেদ (৩০)পিতা সিরাজ, আঃ করিম (৬৫) পিতা -মৃত মকবুল আহমেদ। জান্নাত (৪০) স্বামী – আকবর মাল, লাইলি আক্তার (সাথী) (৩৫) স্বামী মামুন মাল। সিজন মাল (৭০) পিতা- মকবুল আহমেদ। সহ সুপারি বাগানে মাকসুদ গংদের উপর অতর্কিত দিয়ে হামলা চালায় তাদের ডাক চিৎকার শুনে তাহেরা বেগম, খাদিজা আক্তার এলে, তাদেরকেও মারধর করেন। এতে মাকসুদ, আবু তাহের ও খাদিজা আক্তার গুরুত্বরে জখম হন। আহতরা এখন বোরহানউদ্দিন উপজেলার সরকারি হাসপাতালে ভর্তি আছেন। পরে আহতরা ৯৯৯ কল দিয়ে ঘটনাস্থল থেকে পুলিশের সাহায্যে উদ্ধার হন।
মাকসুদ রহমান জানান – দীর্ঘদিন আগে মোস্তাফিজুর রহমান এর সাথে ঝামেলা হয়।মোস্তাফিজুর রহমান বাদী হয়ে আকবর গংদের বিরুদ্ধে ভোলা কোর্ট চাঁদাবাজির মামলা দেন, ওই মামলায় আমাকে স্বাক্ষী করেন। তখন থেকেই আকবর গংরা পথে ঘাটে আমাকে বিভিন্ন ভাবে হয়রানি করে আসছে, এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গদের বিষয়টি জানাই। তারা বসে মিমাংসা করে দিবে বলে আশ্বাস দেন। আজ আনুমানিক ১২ টার দিকে আমার বাড়ীর উত্তর পাশে সুপারীর বাগান থেকে সুপারী পাড়তে গেলে আমাকে একা পেয়ে দা দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে মাথায় জখম করে, আমার ডাক চিৎকার শুনে আবু তাহের, খাদিজা, তাহেরা এলে তাদেরকেও পিটিয়ে আহত করে। পরে ৯৯৯ কল দিলে অপর পক্ষ ঘটনাস্হল থেকে পালিয়ে যায়। পরে স্হানীয়দের সাহায্যে বোরহানউদ্দিন উপজেলায় সরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেই।
অপর পক্ষের সাথে উল্লেখিত বিষয় জানার জন্য তাদের বাড়ীতে গেলে তাদেরকে না পেয়ে তাদের মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তাদেরকে পাওয়া যায়নি।
বোরহানউদ্দিন থানার ভারপ্রাপ্ত ইনচার্জ ওসি মনির হোসেন মিয়ার জানান- অভিযোগ পেয়েছি, এখন তদন্ত সাপেক্ষে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।