ঢাকা ০৪:৩২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪, ২৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
কাশিমপুর কারাগারে নারী কেলেঙ্কারি ঘটনায় আজিজুলের শাস্তির নয়ছয় (প্রথম পর্ব) পাবনার দুই শহীদের কবর যিয়ারত ও পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন এডওয়ার্ড কলেজের নবনিযুক্ত অধ্যক্ষ প্রফেসর মো আব্দুল আউয়াল পূজার ডিউটিতে আনসার থেকে লাখ টাকার বাণিজ্য তজুমউদ্দিন মেঘনায় জালপাতা নিয়ে দ্বন্দ্ব, ট্রলার ছিনতাই ভোলায় পিস্তল নিয়ে প্যানেল চেয়ারম্যানসহ আটক-২ সনি’র নতুন ব্রাভিয়া টিভি ও আল্ট এফওয়াই টুফোর বাজারজাত শুরু সীমান্তে মিয়ানমারের গুলিতে ১ বাংলাদেশি নিহত, গুলিবিদ্ধ ৩ বিএনপি কোনো ধর্মকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করে না : প্রিন্স বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ ৪০০ পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন জামায়াত নাটোরে ১৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি সর্বহারা পার্টির!

মিঠাপুকুর উপজেলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক কমিটি ঘোষণা, গঠনতন্ত্র লঙ্ঘনের অভিযোগ

সদ্য ঘোষিত মিঠাপুকুর উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রস্তাবিত আহবায়ক কমিটিতে মৃত ব্যক্তি, উপজেলা এবং ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকার বিদ্রোহী প্রার্থী, প্রবাসী, সহযোগী সংগঠনের আহবায়ক/যুগ্ম আহ্বায়ক, সভাপতি/সম্পাদক, জাতীয় পার্টি থেকে আগত নেতা, বিএনপি নেতা আহ্বায়ক কমিটিতে স্থান পাওয়ায় তৃণমূল আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের মাঝে তীব্র ক্ষোভ ও হতাশা বিরাজ করছে। আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী এসকল নেতারা আওয়ামী লীগের কোন পদে আসার সুযোগ না থাকলেও সদ্য ঘোষিত আহ্বায়ক কমিটিতে তাদের রাখা হয়েছে। প্রাপ্ত তথ্য এবং তৃণমূল নেতাকর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে , আহবায়ক কমিটির আহ্বায়ক আফসার আলী ১৭ নং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি। আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী তিনি উপজেলা আহ্বায়ক কমিটির আহ্বায়ক হতে পারেন না। এছাড়াও উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নৌকার মনোনীত প্রার্থীর বিপক্ষে আনারস মার্কা নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী মেসবাহুর রহমান মঞ্জুও স্থান পেয়েছেন আহবায়ক কমিটিতে। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকা মার্কার প্রার্থীর বিপক্ষে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কারী ৮ নং চ্যাংমারী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রেজাউল কবীর টুটুল, ১ নং খোড়াগাছ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান আসাদ, ২ নং রানিপুকুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ফরহাদ হোসেন পটু , ৭ নং লতিবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইদ্রিস আলী মন্ডল, ১১ নং বড়বালা ইউনিয়ন পরিষদের বিদ্রোহী প্রার্থী সাহেব সরকার, ১৪ নং দুর্গাপুর ইউনিয়ন পরিষদের বিদ্রোহী প্রার্থী রবিউল ইসলাম প্রামানিক নৌকার বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মনোনীত হয়েছেন। অন্যদিকে আহবায়ক কমিটির সদস্য সম্রাট মামুন পাশা একজন প্রবাসী এবং মোকছেদুল ইসলাম মন্ডল ও মশিয়ার রহমান রাখু সরকারি চাকরিজীবী। মকছেদুল ইসলাম মন্ডল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এবং মশিয়ার রহমান রাখু সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক পদে চাকুরিরত। আহ্বায়ক কমিটির সদস্য হারুনর রশিদ কাজল কয়েকমাস পূর্বে মৃত্যুবরণ করেছেন । অন্যদিকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের উপজেলা নেতৃবৃন্দ এই কমিটিতে স্থান পেয়েছেন।উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি রফিকুল ইসলাম তুহিন, উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক আসাদুজ্জামান সোহাগ, উপজেলা জাতীয় শ্রমিক লীগের আহবায়ক আনোয়ার হোসেন মিলু, উপজেলা কৃষক লীগের আহবায়ক আব্দুল মতিন মিয়া , উপজেলা কৃষক লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম মাস্টার, যুগ্ম আহ্বায়ক মোকলেছার রহমান উক্ত আহবায়ক কমিটির সদস্য পদ পেয়েছেন। এছাড়াও জাতীয় পার্টি থেকে আসা মোস্তফা জামান পারভেজ এবং সুবল মহন্ত উপজেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক হিসাবে আওয়ামী লীগের বিরোধিতা করলেও বর্তমানে আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মনোনীত হয়েছেন। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী অন্য দল থেকে এসে কমিটিতে স্থান পেতে হলে জেলা কমিটির অনুমোদন নিতে হয় কিন্তু মোস্তফা জামান পারভেজ এবং সুবল মহন্ত এমন কোন অনুমোদন জেলা কমিটি থেকে গ্রহণ করেননি। অন্যদিকে ৯ নং ময়েনপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোকসেদুল আলম মুকুল একজন বিএনপি নেতা তিনিও স্থান পেয়েছেন আওয়ামী লীগের আহবায়ক কমিটিতে। এছাড়াও নন্দন কুমার দাস আহ্বায়ক কমিটিতে সদস্য পদ পেলেও তিনি হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক পরিচয় দিয়েছেন । প্রকৃতপক্ষে নন্দন কুমার দাস হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের বর্তমান মিঠাপুকুর উপজেলা কিংবা ইউনিয়ন কমিটিতে নেই।
এভাবে নৌকার বিপক্ষের এবং অন্য দল থেকে আসা নেতাদের নিয়ে আহ্বায়ক কমিটি গঠন করায় মিঠাপুকুর তৃণমূল আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মাঝে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। তারা অনেকেই অভিযোগ করে বলেন যারা একসময় নৌকার বিপক্ষে কিংবা আওয়ামী লীগের বিপক্ষে নির্বাচন করেছেন। শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়েছেন তাদের দিয়েই এই আহবায়ক কমিটি করার কারণে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের ত্যাগী পরিশ্রমী নেতারা বাদ পড়েছেন এ নিয়ে মিঠাপুকুর উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। মিঠাপুকুর উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা ইলিয়াস মিয়া বলেন, বিগত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে নৌকা প্রতীকের বিরোধিতা করে নৌকাকে পরাজিত করার চেষ্টায় লিপ্ত ৪২ জন নেতাকর্মী এই আহবায়ক কমিটিতে স্থান পেয়েছেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক ছায়াদাত হোসেন বকুল জানান বিষয়টি প্রাথমিক ভাবে তার নজরে এসেছে। মৃত, সরকারি চাকরিজীবীসহ এরকম নাম যাদের রয়েছে পরবর্তীতে তাদের নাম বাদ দেয়া হবে। তবে বিদ্রোহী প্রার্থীদের বিষয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা যেহেতু তাদের ক্ষমা করেছেন বলে তাদের রাখা হয়েছে।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

কাশিমপুর কারাগারে নারী কেলেঙ্কারি ঘটনায় আজিজুলের শাস্তির নয়ছয় (প্রথম পর্ব)

মিঠাপুকুর উপজেলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক কমিটি ঘোষণা, গঠনতন্ত্র লঙ্ঘনের অভিযোগ

আপডেট সময় ০৬:০১:৩৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ অক্টোবর ২০২৩

সদ্য ঘোষিত মিঠাপুকুর উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রস্তাবিত আহবায়ক কমিটিতে মৃত ব্যক্তি, উপজেলা এবং ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকার বিদ্রোহী প্রার্থী, প্রবাসী, সহযোগী সংগঠনের আহবায়ক/যুগ্ম আহ্বায়ক, সভাপতি/সম্পাদক, জাতীয় পার্টি থেকে আগত নেতা, বিএনপি নেতা আহ্বায়ক কমিটিতে স্থান পাওয়ায় তৃণমূল আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের মাঝে তীব্র ক্ষোভ ও হতাশা বিরাজ করছে। আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী এসকল নেতারা আওয়ামী লীগের কোন পদে আসার সুযোগ না থাকলেও সদ্য ঘোষিত আহ্বায়ক কমিটিতে তাদের রাখা হয়েছে। প্রাপ্ত তথ্য এবং তৃণমূল নেতাকর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে , আহবায়ক কমিটির আহ্বায়ক আফসার আলী ১৭ নং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি। আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী তিনি উপজেলা আহ্বায়ক কমিটির আহ্বায়ক হতে পারেন না। এছাড়াও উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নৌকার মনোনীত প্রার্থীর বিপক্ষে আনারস মার্কা নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী মেসবাহুর রহমান মঞ্জুও স্থান পেয়েছেন আহবায়ক কমিটিতে। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকা মার্কার প্রার্থীর বিপক্ষে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা কারী ৮ নং চ্যাংমারী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রেজাউল কবীর টুটুল, ১ নং খোড়াগাছ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান আসাদ, ২ নং রানিপুকুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ফরহাদ হোসেন পটু , ৭ নং লতিবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইদ্রিস আলী মন্ডল, ১১ নং বড়বালা ইউনিয়ন পরিষদের বিদ্রোহী প্রার্থী সাহেব সরকার, ১৪ নং দুর্গাপুর ইউনিয়ন পরিষদের বিদ্রোহী প্রার্থী রবিউল ইসলাম প্রামানিক নৌকার বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মনোনীত হয়েছেন। অন্যদিকে আহবায়ক কমিটির সদস্য সম্রাট মামুন পাশা একজন প্রবাসী এবং মোকছেদুল ইসলাম মন্ডল ও মশিয়ার রহমান রাখু সরকারি চাকরিজীবী। মকছেদুল ইসলাম মন্ডল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এবং মশিয়ার রহমান রাখু সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক পদে চাকুরিরত। আহ্বায়ক কমিটির সদস্য হারুনর রশিদ কাজল কয়েকমাস পূর্বে মৃত্যুবরণ করেছেন । অন্যদিকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনের উপজেলা নেতৃবৃন্দ এই কমিটিতে স্থান পেয়েছেন।উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি রফিকুল ইসলাম তুহিন, উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক আসাদুজ্জামান সোহাগ, উপজেলা জাতীয় শ্রমিক লীগের আহবায়ক আনোয়ার হোসেন মিলু, উপজেলা কৃষক লীগের আহবায়ক আব্দুল মতিন মিয়া , উপজেলা কৃষক লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক রফিকুল ইসলাম মাস্টার, যুগ্ম আহ্বায়ক মোকলেছার রহমান উক্ত আহবায়ক কমিটির সদস্য পদ পেয়েছেন। এছাড়াও জাতীয় পার্টি থেকে আসা মোস্তফা জামান পারভেজ এবং সুবল মহন্ত উপজেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক হিসাবে আওয়ামী লীগের বিরোধিতা করলেও বর্তমানে আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মনোনীত হয়েছেন। গঠনতন্ত্র অনুযায়ী অন্য দল থেকে এসে কমিটিতে স্থান পেতে হলে জেলা কমিটির অনুমোদন নিতে হয় কিন্তু মোস্তফা জামান পারভেজ এবং সুবল মহন্ত এমন কোন অনুমোদন জেলা কমিটি থেকে গ্রহণ করেননি। অন্যদিকে ৯ নং ময়েনপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোকসেদুল আলম মুকুল একজন বিএনপি নেতা তিনিও স্থান পেয়েছেন আওয়ামী লীগের আহবায়ক কমিটিতে। এছাড়াও নন্দন কুমার দাস আহ্বায়ক কমিটিতে সদস্য পদ পেলেও তিনি হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক পরিচয় দিয়েছেন । প্রকৃতপক্ষে নন্দন কুমার দাস হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের বর্তমান মিঠাপুকুর উপজেলা কিংবা ইউনিয়ন কমিটিতে নেই।
এভাবে নৌকার বিপক্ষের এবং অন্য দল থেকে আসা নেতাদের নিয়ে আহ্বায়ক কমিটি গঠন করায় মিঠাপুকুর তৃণমূল আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মাঝে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। তারা অনেকেই অভিযোগ করে বলেন যারা একসময় নৌকার বিপক্ষে কিংবা আওয়ামী লীগের বিপক্ষে নির্বাচন করেছেন। শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়েছেন তাদের দিয়েই এই আহবায়ক কমিটি করার কারণে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের ত্যাগী পরিশ্রমী নেতারা বাদ পড়েছেন এ নিয়ে মিঠাপুকুর উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের মাঝে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। মিঠাপুকুর উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা ইলিয়াস মিয়া বলেন, বিগত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে নৌকা প্রতীকের বিরোধিতা করে নৌকাকে পরাজিত করার চেষ্টায় লিপ্ত ৪২ জন নেতাকর্মী এই আহবায়ক কমিটিতে স্থান পেয়েছেন।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক ছায়াদাত হোসেন বকুল জানান বিষয়টি প্রাথমিক ভাবে তার নজরে এসেছে। মৃত, সরকারি চাকরিজীবীসহ এরকম নাম যাদের রয়েছে পরবর্তীতে তাদের নাম বাদ দেয়া হবে। তবে বিদ্রোহী প্রার্থীদের বিষয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা যেহেতু তাদের ক্ষমা করেছেন বলে তাদের রাখা হয়েছে।