ঢাকা ১২:২৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪, ২৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
পাবনার দুই শহীদের কবর যিয়ারত ও পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন এডওয়ার্ড কলেজের নবনিযুক্ত অধ্যক্ষ প্রফেসর মো আব্দুল আউয়াল পূজার ডিউটিতে আনসার থেকে লাখ টাকার বাণিজ্য তজুমউদ্দিন মেঘনায় জালপাতা নিয়ে দ্বন্দ্ব, ট্রলার ছিনতাই ভোলায় পিস্তল নিয়ে প্যানেল চেয়ারম্যানসহ আটক-২ সনি’র নতুন ব্রাভিয়া টিভি ও আল্ট এফওয়াই টুফোর বাজারজাত শুরু সীমান্তে মিয়ানমারের গুলিতে ১ বাংলাদেশি নিহত, গুলিবিদ্ধ ৩ বিএনপি কোনো ধর্মকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করে না : প্রিন্স বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ ৪০০ পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন জামায়াত নাটোরে ১৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি সর্বহারা পার্টির! নাগরিকের ৩৬৫ দিন নিরাপত্তার দায়িত্ব আমাদের : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

লক্ষ্মীপুর ১ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ব্যারিস্টার তৌহীদুল ইসলাম বাহার!

জেলার অন্যতম উপজেলা রামগঞ্জ। এটি হচ্ছে জেলার সংসদীয় আসন-১। আসন্ন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে চলছে মাঠপর্যায়ে সম্ভাব্য মনোনয়ন প্রত্যাশী প্রার্থীদের দৌড়ঝাঁপ। আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ব্যারিস্টার তৌহীদুল ইসলাম বাহারও আছে এই দৌড়ে।

লক্ষ্মীপুর ১ (২৭৪) রামগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী ব্যারিস্টার তৌহীদুল ইসলাম বাহার। আসন্ন নির্বাচন কে কেন্দ্র করে চলছে মাঠ পর্যায়ে প্রার্থীদের দৌড়ঝাপ আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে সুপ্রিম কোর্টের বিশিষ্ট আইনজীবী এবং বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার সর্বকনিষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার তৌহীদুল ইসলাম বাহার। প্রচার প্রচারণায় পিছিয়ে নেই তিনিও রামগঞ্জের প্রতিটি ইউনিয়নে সরকারের উন্নয়নের সকল কর্মকান্ডের প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন।

ব্যারিস্টার বাহার রামগঞ্জ উপজেলার ৯নং ভোলাকোট ইউনিয়নের কৃতি সন্তান। ছাত্র জীবন থেকে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত তিনি ঢাকা সরকারি তিতুমীর কলেজের (মানবিক শাখা) ছাত্রলীগের সভাপতি ও ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক ছিলেন এবং বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির (হাবিব অসীম) কমিটির সদস্য ছিলেন। পরবর্তীতে তিনি যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির (শেখ সেলিম কাজী ইকবাল) সদস্য নির্বাচিত হন। বর্তমানে তিনি যুক্তরাজ্য লন্ডন আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের সহ-সভাপতি ও তৃণমূল আওয়ামী লীগের ৯ নং ভোলাকোট ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড সদস্য। জাতীয়

দৈনিক আমাদের মাতৃভূমি পত্রিকায় একান্ত সাক্ষাৎকারে ব্যারিস্টার বাহার বলেন, আমার বাবা নৌবাহিনীর লিডিং মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার পদে একজন চৌকস নাবিক ছিলেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের আসার সময় পাকিস্তান সরকার গ্রেফতার করেন। পরবর্তীতে ফেরত আসার পর বঙ্গবন্ধু সরকারের আমলে ডিজিএফআই তে কর্মরত ছিলেন কিন্তু জিয়া সরকারের সময় কর্মস্থল হতে নিগৃহীত হন। আমি প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে রাজপথে ছিলাম যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে থাকাকালীন সময়ে মির্জা আজমের নেতৃত্বে দেশের প্রতিটি অঞ্চলে সাংগঠনিক টিমের অংশগ্রহণ করি।

ব্যারিস্টার বাহার বলেন, সারা জীবন বাংলা রাজপথে স্লোগান দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার চাই। আমি সেই সৌভাগ্যবান ব্যক্তি যে কথা ও কাজের মিল রেখে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারে সর্বকনিষ্ঠ আইনজীবী হিসাবে প্রসিকিউশন টিমের সাথে কাজ করার সুযোগ লাভ করি। এটাই আমার জীবনের সার্থকতা।

তিনি আরো বলেন, আমি ধর্মীয় ও সামাজিক কাজে নিজেকে নিয়োজিত করেছি। বিশেষ করে দেশে-বিদেশে বিনা পয়সায় আইনি সহায়তা পরামর্শ দেওয়া ও লিগ্যাল এইড প্রদান। মসজিদ মাদ্রাসা এতিমখানা ও মন্দিরে নগদ অর্থ প্রদান। গরিব দুস্থদের চিকিৎসা। ভূমিহীনদের বসত বাড়ি করার জন্য নগদ অর্থ প্রদান এবং বেকারত্ব দূর করতে রিকশা সিএনজি ক্রয় করতে সাহায্য সহযোগিতা প্রদান। বেকার যুবকদের প্রবাসে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা। বন্যা ও প্রাকৃতিক দুর্যোগে রামগঞ্জের নিরীহ মানুষের পাশে দাঁড়ানো এবং ত্রাণ বিতরণ করে থাকি।

Open photo

ব্যারিস্টার বাহার বলেন, আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে গত ৩ অক্টোবর ২০২৩ ইং সাক্ষাৎকারে জোরালো দাবি জানিয়েছি লক্ষীপুর ঢাকা রেল লাইন স্থাপনের জন্য। সুস্থ ধারার ব্যক্তি সম্পন্ন মানুষেরাই সমাজে ভালো নেতৃত্ব দিতে পারে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সারাদেশে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। যোগ্য নেতৃত্বের অভাবে আমাদের রামগঞ্জে উন্নয়নমূলক কাজ থেকে পিছিয়ে রয়েছে রামগঞ্জে। আওয়ামী লীগের ভিতর দলীয় কোন্দল সৃষ্টি এবং তৃণমূল নেতা কর্মীদের পদ বঞ্চিত কারীদের বয়কট করতে হবে।

তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু আদর্শের একজন সৈনিক বঙ্গবন্ধুর কন্যা দেশরত্ন উন্নয়নের কর্ণধার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে দেশে-বিদেশে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছি। তাই নেত্রী যদি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমাকে মনোনয়ন দেন আমি রামগঞ্জবাসীর অসমাপ্ত কাজগুলো সমাপ্ত করার চেষ্টা করব। আমি রামগঞ্জ কে সন্ত্রাস ইভটিজিং চাঁদাবাজ মাদক ইত্যাদি দূর করতে সক্ষম হব।

তিনি বলেন, বর্তমানে আমি ১৯৯৪ সাল থেকে আইন পেশায় যুক্ত হই এবং ১৯৯৯ সালে উচ্চ ডিগ্রি অর্জনের বিলাতে গমন করি। বর্তমানে লক্ষ্মীপুর জজ কোট, ঢাকা জজ কোর্ট এবং বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আইন প্রেশার দায়িত্ব পালন করছি। আমি রামগঞ্জ কে একটি আধুনিক স্মার্ট উন্নয়নশীল রামগঞ্জ উপজেলা গড়ে তুলতে চাই আমি রামগঞ্জবাসীর দোয়া ও সমর্থন কামনা করছি।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

পাবনার দুই শহীদের কবর যিয়ারত ও পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন এডওয়ার্ড কলেজের নবনিযুক্ত অধ্যক্ষ প্রফেসর মো আব্দুল আউয়াল

লক্ষ্মীপুর ১ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ব্যারিস্টার তৌহীদুল ইসলাম বাহার!

আপডেট সময় ০৭:১৩:০০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৯ অক্টোবর ২০২৩

জেলার অন্যতম উপজেলা রামগঞ্জ। এটি হচ্ছে জেলার সংসদীয় আসন-১। আসন্ন নির্বাচনকে কেন্দ্র করে চলছে মাঠপর্যায়ে সম্ভাব্য মনোনয়ন প্রত্যাশী প্রার্থীদের দৌড়ঝাঁপ। আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ব্যারিস্টার তৌহীদুল ইসলাম বাহারও আছে এই দৌড়ে।

লক্ষ্মীপুর ১ (২৭৪) রামগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী ব্যারিস্টার তৌহীদুল ইসলাম বাহার। আসন্ন নির্বাচন কে কেন্দ্র করে চলছে মাঠ পর্যায়ে প্রার্থীদের দৌড়ঝাপ আওয়ামী লীগের সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে সুপ্রিম কোর্টের বিশিষ্ট আইনজীবী এবং বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার সর্বকনিষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার তৌহীদুল ইসলাম বাহার। প্রচার প্রচারণায় পিছিয়ে নেই তিনিও রামগঞ্জের প্রতিটি ইউনিয়নে সরকারের উন্নয়নের সকল কর্মকান্ডের প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন।

ব্যারিস্টার বাহার রামগঞ্জ উপজেলার ৯নং ভোলাকোট ইউনিয়নের কৃতি সন্তান। ছাত্র জীবন থেকে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত তিনি ঢাকা সরকারি তিতুমীর কলেজের (মানবিক শাখা) ছাত্রলীগের সভাপতি ও ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক ছিলেন এবং বাংলাদেশ ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির (হাবিব অসীম) কমিটির সদস্য ছিলেন। পরবর্তীতে তিনি যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির (শেখ সেলিম কাজী ইকবাল) সদস্য নির্বাচিত হন। বর্তমানে তিনি যুক্তরাজ্য লন্ডন আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের সহ-সভাপতি ও তৃণমূল আওয়ামী লীগের ৯ নং ভোলাকোট ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড সদস্য। জাতীয়

দৈনিক আমাদের মাতৃভূমি পত্রিকায় একান্ত সাক্ষাৎকারে ব্যারিস্টার বাহার বলেন, আমার বাবা নৌবাহিনীর লিডিং মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার পদে একজন চৌকস নাবিক ছিলেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের আসার সময় পাকিস্তান সরকার গ্রেফতার করেন। পরবর্তীতে ফেরত আসার পর বঙ্গবন্ধু সরকারের আমলে ডিজিএফআই তে কর্মরত ছিলেন কিন্তু জিয়া সরকারের সময় কর্মস্থল হতে নিগৃহীত হন। আমি প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে রাজপথে ছিলাম যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে থাকাকালীন সময়ে মির্জা আজমের নেতৃত্বে দেশের প্রতিটি অঞ্চলে সাংগঠনিক টিমের অংশগ্রহণ করি।

ব্যারিস্টার বাহার বলেন, সারা জীবন বাংলা রাজপথে স্লোগান দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার চাই। আমি সেই সৌভাগ্যবান ব্যক্তি যে কথা ও কাজের মিল রেখে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারে সর্বকনিষ্ঠ আইনজীবী হিসাবে প্রসিকিউশন টিমের সাথে কাজ করার সুযোগ লাভ করি। এটাই আমার জীবনের সার্থকতা।

তিনি আরো বলেন, আমি ধর্মীয় ও সামাজিক কাজে নিজেকে নিয়োজিত করেছি। বিশেষ করে দেশে-বিদেশে বিনা পয়সায় আইনি সহায়তা পরামর্শ দেওয়া ও লিগ্যাল এইড প্রদান। মসজিদ মাদ্রাসা এতিমখানা ও মন্দিরে নগদ অর্থ প্রদান। গরিব দুস্থদের চিকিৎসা। ভূমিহীনদের বসত বাড়ি করার জন্য নগদ অর্থ প্রদান এবং বেকারত্ব দূর করতে রিকশা সিএনজি ক্রয় করতে সাহায্য সহযোগিতা প্রদান। বেকার যুবকদের প্রবাসে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা। বন্যা ও প্রাকৃতিক দুর্যোগে রামগঞ্জের নিরীহ মানুষের পাশে দাঁড়ানো এবং ত্রাণ বিতরণ করে থাকি।

Open photo

ব্যারিস্টার বাহার বলেন, আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে গত ৩ অক্টোবর ২০২৩ ইং সাক্ষাৎকারে জোরালো দাবি জানিয়েছি লক্ষীপুর ঢাকা রেল লাইন স্থাপনের জন্য। সুস্থ ধারার ব্যক্তি সম্পন্ন মানুষেরাই সমাজে ভালো নেতৃত্ব দিতে পারে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সারাদেশে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। যোগ্য নেতৃত্বের অভাবে আমাদের রামগঞ্জে উন্নয়নমূলক কাজ থেকে পিছিয়ে রয়েছে রামগঞ্জে। আওয়ামী লীগের ভিতর দলীয় কোন্দল সৃষ্টি এবং তৃণমূল নেতা কর্মীদের পদ বঞ্চিত কারীদের বয়কট করতে হবে।

তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু আদর্শের একজন সৈনিক বঙ্গবন্ধুর কন্যা দেশরত্ন উন্নয়নের কর্ণধার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে দেশে-বিদেশে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছি। তাই নেত্রী যদি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমাকে মনোনয়ন দেন আমি রামগঞ্জবাসীর অসমাপ্ত কাজগুলো সমাপ্ত করার চেষ্টা করব। আমি রামগঞ্জ কে সন্ত্রাস ইভটিজিং চাঁদাবাজ মাদক ইত্যাদি দূর করতে সক্ষম হব।

তিনি বলেন, বর্তমানে আমি ১৯৯৪ সাল থেকে আইন পেশায় যুক্ত হই এবং ১৯৯৯ সালে উচ্চ ডিগ্রি অর্জনের বিলাতে গমন করি। বর্তমানে লক্ষ্মীপুর জজ কোট, ঢাকা জজ কোর্ট এবং বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট আইন প্রেশার দায়িত্ব পালন করছি। আমি রামগঞ্জ কে একটি আধুনিক স্মার্ট উন্নয়নশীল রামগঞ্জ উপজেলা গড়ে তুলতে চাই আমি রামগঞ্জবাসীর দোয়া ও সমর্থন কামনা করছি।