ঢাকা ০৮:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪, ২৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১০ বছরে সিংড়ায় হাজারো মানুষকে পাকা ঘর দিয়েছে

তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্‌মেদ পলক বলেছেন, গ্রামের মানুষ এখন শহরের সুযোগ পাচ্ছে। আওয়ামী লীগ সরকার প্রতিটি গ্রামে বিদ্যুৎ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সড়ক ও ইন্টারনেট ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। যা অকল্পনীয় ছিলো।

শনিবার(৭ অক্টোবর) দুপুরে সিংড়া উপজেলার লালোর ইউনিয়নে ৭৩ লক্ষ টাকা ব্যায়ে পৌনে দুই কিলোমিটার সিসি রাস্তা, এইচবিবি করণ প্যলামাইডিং কাজের উদ্ধোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী পলক বলেন, ১৪ বছরে সিংড়ায় যত রাস্তা-ঘাট, ব্রিজ, স্কুল-কলেজ, মাদরাসার উন্নয়ন হয়েছে। বিগত ৫০ বছরে সিংড়ায় এত উন্নয়ন হয়নি। এসব সবকিছু করে দিয়েছেন জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সমাজে সমালোচনা করার লোকের অভাব নেই, কাম করার লোকের অভাব আছে। অনেকে অন্যের ভাল কিছু দেখলে খুশি হয়, অনেকের আবার গাঁ জ্বালা করে। এমন মানুষ সমাজে অভাব নেই। শরীরে ক্ষত হলে আমরা মলম লাগাই। আর অনেকে আছে ক্ষতে লবন লাগায়। সমাজে এমন লোক থাকবেই। আপনারা বিবেক দিয়ে বিচার করবেন।

প্রতিমন্ত্রী পলক আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সিংড়ায় ২ হাজার ৪০০ পাকা ঘর করে দিয়েছেন। যাদের ঘর নেই, জায়গা নেই, ঝুপড়ী ঘরে থাকতো তারা কখনো ভেবেছে পাকা ঘরে বসবাস করবে। এসব অসহায় মানুষের স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করেছে জননেত্রীর শেখ হাসিনা। গত ৫০ বছরে বাংলাদেশে যত সরকার ছিল তারা একটা টিনের ঘর করে দিয়েছেন কি। প্রধানমন্ত্রীর ১০ বছরে সিংড়ায় হাজারো মানুষকে পাকা ঘর করে দিয়েছেন। যা কোনো সরকার করেনি। আজ বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা প্রতিবন্ধী ভাতা এমকি মাতৃকালীন ভাতাও দিচ্ছেন। শতভাগ ভাতা দেয়ার জন্য সরকার সচেষ্ট। অনলাইনে মানুষ আবেদন করে ভাতা পাচ্ছে। অথচ বিগত দিনে ভাতার জন্য দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হয়েছে। কেউ কখনো কল্পনাও করতে পারিনি।

বিগত ৩৭ বছরে দেশে তারা কি উন্নয়ন করেছে। তারা কোন অধিকারে ভোট চাইবে বলেন।পাকা রাস্তা দিয়ে এসে সমালোচনা করবে সে রাস্তাটি তো আওয়ামী লীগ করে দিয়েছে। যে বিদ্যুতের আলোয় এসে নৌকার বিরুদ্ধে ভোট চাইবে সে বিদ্যুৎ তো জননেত্রী শেখ হাসিনা করে দিয়েছেন। তাহলে কারো অধিকার আছে নৌকার বিরুদ্ধে ভোট চাইবার।

এসময় উপস্থিত ছিলেন,উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট ওহিদুর রহমান শেখ, শেরকোল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান লুৎফুল হাবিব রুবেল, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মাওলানা রুহুল আমিন, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান শামিমা হক রোজি, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম, লালোর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান একরামুল হক শুভ, লালোর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ সহ আরও অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১০ বছরে সিংড়ায় হাজারো মানুষকে পাকা ঘর দিয়েছে

আপডেট সময় ১১:০৫:৪৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৮ অক্টোবর ২০২৩

তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্‌মেদ পলক বলেছেন, গ্রামের মানুষ এখন শহরের সুযোগ পাচ্ছে। আওয়ামী লীগ সরকার প্রতিটি গ্রামে বিদ্যুৎ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সড়ক ও ইন্টারনেট ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। যা অকল্পনীয় ছিলো।

শনিবার(৭ অক্টোবর) দুপুরে সিংড়া উপজেলার লালোর ইউনিয়নে ৭৩ লক্ষ টাকা ব্যায়ে পৌনে দুই কিলোমিটার সিসি রাস্তা, এইচবিবি করণ প্যলামাইডিং কাজের উদ্ধোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী পলক বলেন, ১৪ বছরে সিংড়ায় যত রাস্তা-ঘাট, ব্রিজ, স্কুল-কলেজ, মাদরাসার উন্নয়ন হয়েছে। বিগত ৫০ বছরে সিংড়ায় এত উন্নয়ন হয়নি। এসব সবকিছু করে দিয়েছেন জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সমাজে সমালোচনা করার লোকের অভাব নেই, কাম করার লোকের অভাব আছে। অনেকে অন্যের ভাল কিছু দেখলে খুশি হয়, অনেকের আবার গাঁ জ্বালা করে। এমন মানুষ সমাজে অভাব নেই। শরীরে ক্ষত হলে আমরা মলম লাগাই। আর অনেকে আছে ক্ষতে লবন লাগায়। সমাজে এমন লোক থাকবেই। আপনারা বিবেক দিয়ে বিচার করবেন।

প্রতিমন্ত্রী পলক আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সিংড়ায় ২ হাজার ৪০০ পাকা ঘর করে দিয়েছেন। যাদের ঘর নেই, জায়গা নেই, ঝুপড়ী ঘরে থাকতো তারা কখনো ভেবেছে পাকা ঘরে বসবাস করবে। এসব অসহায় মানুষের স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করেছে জননেত্রীর শেখ হাসিনা। গত ৫০ বছরে বাংলাদেশে যত সরকার ছিল তারা একটা টিনের ঘর করে দিয়েছেন কি। প্রধানমন্ত্রীর ১০ বছরে সিংড়ায় হাজারো মানুষকে পাকা ঘর করে দিয়েছেন। যা কোনো সরকার করেনি। আজ বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা প্রতিবন্ধী ভাতা এমকি মাতৃকালীন ভাতাও দিচ্ছেন। শতভাগ ভাতা দেয়ার জন্য সরকার সচেষ্ট। অনলাইনে মানুষ আবেদন করে ভাতা পাচ্ছে। অথচ বিগত দিনে ভাতার জন্য দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হয়েছে। কেউ কখনো কল্পনাও করতে পারিনি।

বিগত ৩৭ বছরে দেশে তারা কি উন্নয়ন করেছে। তারা কোন অধিকারে ভোট চাইবে বলেন।পাকা রাস্তা দিয়ে এসে সমালোচনা করবে সে রাস্তাটি তো আওয়ামী লীগ করে দিয়েছে। যে বিদ্যুতের আলোয় এসে নৌকার বিরুদ্ধে ভোট চাইবে সে বিদ্যুৎ তো জননেত্রী শেখ হাসিনা করে দিয়েছেন। তাহলে কারো অধিকার আছে নৌকার বিরুদ্ধে ভোট চাইবার।

এসময় উপস্থিত ছিলেন,উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট ওহিদুর রহমান শেখ, শেরকোল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান লুৎফুল হাবিব রুবেল, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মাওলানা রুহুল আমিন, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান শামিমা হক রোজি, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম, লালোর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান একরামুল হক শুভ, লালোর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ সহ আরও অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।