‘বাংলাদেশ আমার অহংকার’এই স্লোগান নিয়ে র্যাব প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, জঙ্গি দমন, অবৈধ অস্ত্র, মাদক উদ্ধার, চাঞ্চল্যকর হত্যা এবং বিভিন্ন আলোচিত অপরাধীদের গ্রেফতারে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে।
গোয়েন্দা নজরদারী ও আভিযানিক কার্যক্রমের ধারাবাহিকতায় অপরাধীদের দ্রুততম সময়ে গ্রেফতারের মাধ্যমে র্যাব ইতোমধ্যেই জনগণের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছে। র্যাবের স্বাভাবিক কার্যক্রমের বাইরে ঈদ-উল-আযহাকে কেন্দ্র করে ঈদ পরবর্তী আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখা ও যেকোন উদ্ভূত পরিস্থিতি মোকাবেলায় র্যাব-১১, সিপিসি-২, কুমিল্লা বিশেষ টহল পরিচালনা শুরু করেছে।
মূলত ঈদ পরবর্তীতে শহর ফাঁকা হওয়ার দরুণ চুরি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি সহ অন্যান্য অপরাধমূলক কার্যক্রম সংঘঠিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এসকল বিষয় মাথায় রেখে র্যাব-১১, কুমিল্লা কর্তৃক ২৪ ঘন্টার জন্য বিশেষ টহল পরিচালনা কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে।
এছাড়াও হত্যা, ধর্ষণ, ডাকাতি, ছিনতাইসহ অন্যান্য অপরাধের মাত্রা তুলনামূলক বেড়ে যাওয়ায় জনসাধারণের নির্বিঘ্ন চলাচল ও সার্বিক নিরাপত্তা বজায় রাখার জন্য র্যাব এর এই বিশেষ কার্যক্রম। যেকোন প্রকার নাশকতা বা হামলা মোকাবেলায় র্যাব-১১, সিপিসি-২, কুমিল্লা তৎপর রয়েছে।
এছাড়াও শহরের বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান, পার্ক, শপিং মল, রেস্টুরেন্ট ও অন্যান্য জনসমাগমস্থলের নিরাপত্তায় র্যাব-১১, কুমিল্লা কর্তৃক গোয়েন্দা নজরদারী বৃদ্ধিসহ শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় সাদা পোষাকে র্যাব সদস্যদের গোয়েন্দা কার্যক্রম চলমান রয়েছে এবং ভবিষ্যতে নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে র্যাবের এই প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।