পরিবেশ রক্ষা ও উন্নয়ন সোসাইটির চেয়ারম্যান মোঃহোসাইন বলেন, বাংলাদেশের প্রধান পর্যটন নগরী হল কক্সবাজার। প্রতি বছর প্রায় কোটি পর্যটকের সমাগম হয় বিশ্বের দীর্ঘতম এই সমুদ্র সৈকতে। পর্যটক ছাড়াও দেশি-বিদেশি শতাধিক আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা ও হাজারের বেশি কর্মকর্তা অস্থায়ীভাবে বাস করেন এই কক্সবাজার শহরে।
ধারণক্ষমতার অতিরিক্ত পর্যটক, ট্যুর অপারেটর, পর্যটক ও হোটেল-মোটেল ব্যবসায়ীদের দায়িত্বহীন আচরণ এবং বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় প্রশাসনের অক্ষমতার কারণে প্রতিনিয়ত কক্সবাজারসহ আশপাশের পর্যটন এলাকা মারাত্মক হুমকির মুখে রয়েছে। দ্রুত সমন্বিত উদ্যোগ নিতে না পারলে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত ও শহর বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়বে বলে আশঙ্কা ।সরজমিনে কক্সবাজার লাবনী ও সুগন্ধা বিচে দেখা মিলে, অপরিচ্ছন্নতার ছাপ, দৃশ্যমান ময়লা না থাকলেও সন্ধ্যার পর মশার যন্ত্রণায় ও গরুর বিচরণের কারণে বসে থাকা যায় না।
জনৈক পর্যটক এর সাথে কথা বলে জানাযায়। আমরা যখন বিচের রাস্তায় দোকান গুলোতে খাবার খেতে বসি, প্রায়ই দেখা যায় দড়ি ও মালিক ছাড়া গরু, যা অপরিচ্ছন্ন থাকার কারণে দুর্গন্ধে বসা যায় না। দেখা যায় প্রকাশ্যে মলত্যাগ করতেছে। অনেক শিশুরা বয়ে কাদে। এখনই যদি গরুর লাগাম ধরা না যায়।পরিবেশ হুমকির মুখে ও প্রশাসন প্রশ্ন বিদ্ধ থাকিবে। পরিবেশ রক্ষা ও উন্নয়ন সোসাইটির জোর দাবি, গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পয়েন্ট কলাতলী,লাবণী ও সুগন্ধা বিচের রাস্তায় থাকা গরুগুলো যেন পর্যটকদের যেন কষ্টের কারণ না হয়। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট আকুল আবেদন।