ঢাকা ১২:২৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

নওগাঁ সাপাহারে রোগাক্রান্ত গরু জবাই! ভ্রাম্যমাণ আদালতে কারাদণ্ড

নওগাঁর সাপাহারে রোগাক্রান্ত গরু জবাই করে মাংস বিক্রির অভিযোগে ২ কসাইকে ৭ দিনের কারাদণ্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

বৃহস্পতিবার দুপুরের পর উপজেলার নিশ্চিন্তপুর মোড়ে অসুস্থ গরুর মাংস বিক্রয় হচ্ছে এমন সংবাদ পেয়ে উপজেলা সেনেটারী ইন্সপেক্টর শওকত হোসেন ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে সত্যতা জানার পরে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও থানা পুলিশকে সংবাদ দিলে অভিযান চালায় ভ্রাম্যমাণ আদালত।

জানা গেছে, সাপাহার বাজারের মাংস বিক্রেতা পত্নীতলা উপজেলার মহরন্দী গ্রামের আবুল কাশেমের পুত্র কামরুজ্জামান কাজল রোগাক্রান্ত একটি গরু উপজেলার উত্তর গৌরীপুর গ্রাম থেকে ক্রয় করে জবাই করার পর রাজশাহী, বোয়ালিয়া থানার দর্গাপাড়া গ্রামের শের খানের পুত্র আব্দুল সাত্তার এর নিকট ঘটনাস্তল নিশ্চিন্তপুর মোড়ে মাংস বিক্রি করছিলেন। সংবাদ পেয়ে সাপাহার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল্যাহ আল মামুন ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে ২ কসাইয়ের পশু জবাই ও মাংসের মান নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১১ আইনে সাত দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে।

এসময় অসুস্থ গরু জবাই করে খাওয়ার অনুপযোগী মাংস বিক্রি করার দোষ স্বীকার করেন অভিযুক্ত ২ ব্যক্তি।
এ সময় প্রাণিসম্পদ সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মৌসুমী আক্তার, উপজেলা সেনেটারী ইন্সপেক্টর শওকত হোসেন, থানা পুলিশ,সাংবাদিক ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল্যাহ আল মামুন বলেন, সেখানে রোগাক্রান্ত গরুর মাংস বিক্রির সত্যতা পেয়ে কসাইদের ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। এবং নষ্ট মাংসগুলো মাটিতে পুঁতে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

Tag :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল ও অন্যান্য তথ্য সঞ্চয় করে রাখুন

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

জমির দলিলের প্রলোভানা দিয়ে গ্রাম পুলিশের নির্দেশে সোনিয়া আক্তার নামে এক নারীকে নির্যাতন করে

নওগাঁ সাপাহারে রোগাক্রান্ত গরু জবাই! ভ্রাম্যমাণ আদালতে কারাদণ্ড

আপডেট সময় ১০:০৫:১৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ মার্চ ২০২৩

নওগাঁর সাপাহারে রোগাক্রান্ত গরু জবাই করে মাংস বিক্রির অভিযোগে ২ কসাইকে ৭ দিনের কারাদণ্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।

বৃহস্পতিবার দুপুরের পর উপজেলার নিশ্চিন্তপুর মোড়ে অসুস্থ গরুর মাংস বিক্রয় হচ্ছে এমন সংবাদ পেয়ে উপজেলা সেনেটারী ইন্সপেক্টর শওকত হোসেন ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে সত্যতা জানার পরে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও থানা পুলিশকে সংবাদ দিলে অভিযান চালায় ভ্রাম্যমাণ আদালত।

জানা গেছে, সাপাহার বাজারের মাংস বিক্রেতা পত্নীতলা উপজেলার মহরন্দী গ্রামের আবুল কাশেমের পুত্র কামরুজ্জামান কাজল রোগাক্রান্ত একটি গরু উপজেলার উত্তর গৌরীপুর গ্রাম থেকে ক্রয় করে জবাই করার পর রাজশাহী, বোয়ালিয়া থানার দর্গাপাড়া গ্রামের শের খানের পুত্র আব্দুল সাত্তার এর নিকট ঘটনাস্তল নিশ্চিন্তপুর মোড়ে মাংস বিক্রি করছিলেন। সংবাদ পেয়ে সাপাহার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল্যাহ আল মামুন ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করে ২ কসাইয়ের পশু জবাই ও মাংসের মান নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১১ আইনে সাত দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে।

এসময় অসুস্থ গরু জবাই করে খাওয়ার অনুপযোগী মাংস বিক্রি করার দোষ স্বীকার করেন অভিযুক্ত ২ ব্যক্তি।
এ সময় প্রাণিসম্পদ সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মৌসুমী আক্তার, উপজেলা সেনেটারী ইন্সপেক্টর শওকত হোসেন, থানা পুলিশ,সাংবাদিক ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল্যাহ আল মামুন বলেন, সেখানে রোগাক্রান্ত গরুর মাংস বিক্রির সত্যতা পেয়ে কসাইদের ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। এবং নষ্ট মাংসগুলো মাটিতে পুঁতে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।